পুজোর ঢাক বাজল বলে। শপিং শুরু করলেই হবে না, ত্বক চর্চাটাও শুরু করে ফেলুন এইবেলা। জাহ্নবী কাপুরের এই কলা দিয়ে তৈরি ফেসমাস্ক আপনাকে দিতে পারে ট্যান থেকে মুক্তি।
1/5 জাহ্নবী কাপুরের রূপের জাদুতে বরাবরই মুগ্ধ আট থেকে আশি। শ্রীদেবীর বড় মেয়েকে নিয়ে পাগল তাঁর অনুরাগীরা। জানেন কি, কীভাবে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখেন তিনি? সেই সিক্রেটস নিজেই একবার শেয়ার করে নিয়েছিলেন তিনি। পুজোর আগে যা ফলো করে রূপ ফেরাতে পারেন আপনিও।
2/5 দেখতে দেখতে এসেই গেল পুজো। কেনাকাটা শুরু করলেই তো আর হল না। শুরু করে দিতে হবে রূপচর্চা। বছরভর ধরে ট্যান পড়ে বা ব্রণয় নাজেহাল হয়ে যে অবস্থা হয়েছে ত্বকের, তাতে একটানা অন্তত মাসদুয়েক রূপরচর্চা না করলেই নয়। জাহ্নবী মা শ্রীদেবীর কাছ থেকে পেয়েছিলেন এই স্কিন কেয়ার রেসিপি। এবার থেকে ফলো করুন আপনিও।
3/5 ফল দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাকের প্রতি আলাদাই ভালোবাসা বলিউডের এই সুন্দরী নায়িকার। কলার ফেসপ্যাক তৈরিতে জাহ্নবী ব্যবহার করে থাকেন টক দই, মধু আর পাকা কলা চটকানো। এই ফেসপ্যাক ত্বকে যেমন আদ্রতা যোগায়, তেমনই ট্যান তুলতেও সাহায্য করে। ফলে বেশ ঔজ্জ্বল্য আসে চেহারায়।
4/5 কীভাবে ব্যবহার করবেন কলার ফেসপ্যাক? মুখ ভালো করে ধুয়ে নিন। এবার এই ফেসপ্যাক লাগিয়ে নিন। চোখের চারপাশ ও ঠোঁট বাদ দিয়ে পুরো মুখে লাগান। ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। ধুয়ে ফেলার আগে হাতে সামান্য জল নিয়ে আলতো হাতে ম্যাসাজও করে নিতে পারেন। সপ্তাহে অন্তত দু দিন এই ফেসপ্যাক লাগানোর চেষ্টা করুন। মুখের পাশাপাশি গলায় ও ঘাড়ে লাগাতে পারলেও ভালো।
5/5 তবে শুধু ফেসপ্যাক লাগালেই চলবে না, সানস্ক্রিন লাগানোর অভ্যেসও তৈরি করে ফেলুন। দিনের বেলা ঘরে থাকুন বা বাইরে, সানস্ক্রিন মাস্ট। আর সবসময় চেষ্টা করুন এসপিএফ ৫০ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে। ৩-৪ ঘণ্টা পরপর রি অ্যাপ্লাই করে নিন। দেখবেন এতেও নতুন করে ট্যান পড়ার হাত থেকে মুক্তি পাচ্ছেন।