ঘূর্ণিঝড় আমফানের দাপটে রাজ্যে মৃত কমপক্ষে ১২ জন। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গিয়েছে এই ঝড়ে। রাজ্য প্রায় অন্ধকারে ডুবে। হাজার হাজার বাড়ি ধসে পড়েছে, নিচু জায়গা জলমগ্ন, রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চল কার্যত বিচ্ছিন্ন। গাছ পড়ে মারা গিয়েছেন অনেকে।
উত্তর ২৪ পরগনায় গাছ পড়ে মৃত এক পুরুষ ও মহিলা। হাওড়ায় ১৩ বছরের এক কিশোরী একই ভাবে মারা গিয়েছে। বিদ্যুত্পৃষ্ট হয়ে হুগলি ও উত্তর ২৪ পরগনায় মৃত তিন। কলকাতার রিজেন্ট পার্ক অঞ্চলে একজন মহিলা ও তার সাত বছরের ছেলে মারা গিয়েছেন গাছ পড়ে। ঝড়ে উড়ন্ত বস্তুর আঘাতে কলকাতায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।
রাজ্যের বরিষ্ঠ কর্তারা জানিয়েছেন কজন মারা গিয়েছে তা আপাতত বলা সম্ভব নয়। যেসব জায়গায় সবচেয়ে ক্ষতি হয়েছে, সেগুলির সঙ্গে যোগাযোগই করা যায়নি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনায়। ৯৯.৯৯ শতাংশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি। পুরো পরিস্থিতির রিপোর্ট পেতে ৩-৪ দিন লাগবে, বলেন মুখ্যমন্ত্রী।
বুধবার বাংলার সাগর অঞ্চলে আছড়ে পড়ে ঝড়। ১৯০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া চলেছে। কলকাতায় হাওয়ার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৩৩ কিলোমিটার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজের ভাষায় আয়লা যদি ১০ হয়ে এটা ছিল ১১০।
কলকাতায় অনেক স্থান জলমগ্ন। গাড়ি উলটে গিয়েছে কোথাও। অনেক জায়গায় আবার গাছ, ইলেকট্রিকের পোল ভেঙে গিয়েছে। দুই পরগনায় প্রচুর কাঁচা বাড়ি ভেঙেছে। আলোও নেই, ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবাও খুব ক্ষীণ।
সুন্দরবনের হালও খুব খারাপ বলে জানিয়েছেন রাজীব সিনহা। বহু জায়গায় বাঁধানো ঘাট ভেঙে গিয়েছে ঝড়ের তীব্রতায়। আজ বিকালে আমফান মোকাবিলায় প্রাথমিক বৈঠকে বসবেন মুখ্যমন্ত্রী। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে তিনি স্তম্ভিত, স্বজনহারানোর বেদনা পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মমতা।
ঘূর্ণিঝড় আমফানের দাপটে রাজ্যে মৃত কমপক্ষে ১২ জন। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গিয়েছে এই ঝড়ে। রাজ্য প্রায় অন্ধকারে ডুবে। হাজার হাজার বাড়ি ধসে পড়েছে, নিচু জায়গা জলমগ্ন, রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চল কার্যত বিচ্ছিন্ন। গাছ পড়ে মারা গিয়েছেন অনেকে।
উত্তর ২৪ পরগনায় গাছ পড়ে মৃত এক পুরুষ ও মহিলা। হাওড়ায় ১৩ বছরের এক কিশোরী একই ভাবে মারা গিয়েছে। বিদ্যুত্পৃষ্ট হয়ে হুগলি ও উত্তর ২৪ পরগনায় মৃত তিন। কলকাতার রিজেন্ট পার্ক অঞ্চলে একজন মহিলা ও তার সাত বছরের ছেলে মারা গিয়েছেন গাছ পড়ে। ঝড়ে উড়ন্ত বস্তুর আঘাতে কলকাতায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।
রাজ্যের বরিষ্ঠ কর্তারা জানিয়েছেন কজন মারা গিয়েছে তা আপাতত বলা সম্ভব নয়। যেসব জায়গায় সবচেয়ে ক্ষতি হয়েছে, সেগুলির সঙ্গে যোগাযোগই করা যায়নি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনায়। ৯৯.৯৯ শতাংশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি। পুরো পরিস্থিতির রিপোর্ট পেতে ৩-৪ দিন লাগবে, বলেন মুখ্যমন্ত্রী।
বুধবার বাংলার সাগর অঞ্চলে আছড়ে পড়ে ঝড়। ১৯০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া চলেছে। কলকাতায় হাওয়ার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৩৩ কিলোমিটার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজের ভাষায় আয়লা যদি ১০ হয়ে এটা ছিল ১১০।
কলকাতায় অনেক স্থান জলমগ্ন। গাড়ি উলটে গিয়েছে কোথাও। অনেক জায়গায় আবার গাছ, ইলেকট্রিকের পোল ভেঙে গিয়েছে। দুই পরগনায় প্রচুর কাঁচা বাড়ি ভেঙেছে। আলোও নেই, ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবাও খুব ক্ষীণ।
সুন্দরবনের হালও খুব খারাপ বলে জানিয়েছেন রাজীব সিনহা। বহু জায়গায় বাঁধানো ঘাট ভেঙে গিয়েছে ঝড়ের তীব্রতায়। আজ বিকালে আমফান মোকাবিলায় প্রাথমিক বৈঠকে বসবেন মুখ্যমন্ত্রী। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে তিনি স্তম্ভিত, স্বজনহারানোর বেদনা পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মমতা।