গুজরাটের বৎসল মেহতা নামের এক ব্যক্তি এই প্রতারণা চক্রের মূল পাণ্ডা। তারা মূলত, বিভিন্ন মার্কিন এজেন্সি ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিসার সেজে প্রতারণা চালাত। মূল টার্গেট ছিলেন মার্কিন নাগরিকরা।
1/5 মার্কিন তদন্তকারী সংস্থা ‘ফেডারাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন’ বা এফবিআই, দিল্লি পুলিশ, ইন্টারপোল একজোট হয়ে এক বড়সড় প্রতারণা চক্রের পর্দাফাঁস করেছে। এই প্রতারণা মূলত, মার্কিন নাগরিকদের টার্গেট করেই হচ্ছিল। ভুয়ো কলসেন্টার প্রতিষ্ঠা করে তার আড়ালে বিপুল পরিমাণ আর্থিক প্রতারণা চলছিল। . (Photo by Arvind Yadav/ Hindustan Times)
2/5 গুজরাটের আমদাবাদের বৎসল মেহতা নামের এক ব্যক্তি এই প্রতারণা চক্রের মূল পাণ্ডা। তারা মূলত, বিভিন্ন মার্কিন এজেন্সি ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিসার সেজে প্রতারণা চালাত। মূল টার্গেট ছিলেন মার্কিন নাগরিকরা। যার জেরে তারা ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পকেটে ঢোকায়! এই সিন্ডিকেট ঘিরে নজর পড়ে মার্কিন ও দিল্লি পুলিশের গোয়েন্দাদের। . (Photo by Arvind Yadav/ Hindustan Times)
3/5 চক্রের মূল পাণ্ডা বৎসল মেহতা গ্রেফতার হয়েছে। তার বয়স ২৯ বছর। এছাড়াও ২৮ বছর বয়সী পার্থ আরমাকর, ৪৫ বছর বয়সী দীপক অরোরা, ৪৫ বছর বয়সী প্রশান্ত কুমাররা গ্রেফতার হয়েছে। জানা যাচ্ছে, এই অপরাধীরা ভারত ও উগান্ডায় কল সেন্টার চালাত। এদিকে, প্রতারণার সময় বলত, তারা মার্কিন ইন্টারনাল রেভেনিউ সার্ভিসের সদস্য কিম্বা ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের সদস্য। এরপরই শুরু হত টাকা হাতানো। (ANI Photo)
4/5 জানা গিয়েছে মূল পাণ্ডা বৎসল পালাতে গিয়ে ইন্টারপোল ও দিল্লি পুলিশের জালে পড়ে। সে উগান্ডায় কলসেন্টারগুলি দেখত। ততদিনে এফবিআই ও দিল্লি পুলিশের হাতে এসে গিয়েছিল বহু তথ্য প্রমাণ। দুই এজেন্সি একযোগে এই প্রতারণা চক্র ধরে ফেলে। এদিকে, ধৃতদের দিল্লি পুলিশের পাশাপাশি ভিডিয়ো কল-এ জিজ্ঞাসাবাদ করছেন মার্কিন গোয়েন্দারাও। . (Photo by Arvind Yadav/ Hindustan Times)
5/5 জানা যাচ্ছে, নিজেদের নাম গোপন করে এই গোটা চক্র চালাত সদস্যরা। বিভিন্ন ভুয়ো পদ্ধতিতে অন্য না ভাঁড়িয়ে এরা পেমেন্ট আদায় করত। (Photo by Arvind Yadav/ Hindustan Times)