দেশের মধ্যে নিকৃষ্টতম ভাষা কোনটি এই প্রশ্নের উত্তর জানতে গুগলে সার্চ করেছিলেন নেটিজেনরা। আর উত্তরে যা এসেছিল তা দেখে অনেকেই কার্যত হতবাক হয়ে যান। অনেকেরই দাবি, উত্তরে আসছিল কন্নড় ভাষার কথা। এরপর এনিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে দেশ জুড়ে। এমন একটি প্রাচীন সমৃদ্ধ ভাষাকে কেন এই অভিধা দিল মার্কিন সার্চ ইঞ্জিন তা নিয়ে আশ্চর্য হয়েছেন অনেকেই। তবে তাতেই থেমে থাকেননি তাঁরা। গুগলের বিরুদ্ধে একের পর এক নিন্দাসূচক পোস্ট করতে শুরু করেন অনেকেই।
কন্নড়ভাষীরা তীব্র প্রতিবাদ করেন গুগলের এই উত্তরে। টুইট করেও প্রতিবাদ জানান অনেকে। দক্ষিণ ভারতে প্রায় ৪০ মিলিয়ন মানুষ যে ভাষায় কথা বলেন সেটিকে কেন নিকৃষ্ট ভাষা হিসাবে উল্লেখ করা হল সেই প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। গুগলকে অবিলম্বে ক্ষমা চাওয়ার জন্য দাবি উঠতে থাকে। গুগল সার্চের ওই স্ক্রিনশটে ভরে ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ার জানালা। প্রতিবাদের পর প্রতিবাদ। রাজনীতিবিদ থেকে সমাজকর্মী প্রতিবাদে মুখর হন তাঁরা।
তবে গুগলের তরফে হিন্দুস্তান টাইমসকে জানানো হয়েছে, তাঁরা গোটা ঘটনায় ক্ষমাপ্রার্থী। ভুল বোঝাবুঝির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন তাঁরা। কারোর আবেগে আঘাত লাগলে সেজন্যও ক্ষমা চেয়েছে গুগল। গুগলের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘সার্চ ইঞ্জিন সব সময় যথার্থ হয় না।একাধিক প্রশ্নের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে যেভাবে উত্তর আসছে তা যথাযথ নয়। তবে এব্যাপারে জানতে পারলেই সংশোধন করা হয়। তবে ভুল বোঝাবুঝি ও অন্যের আবেগে কোনও আঘাত দিয়ে থাকলে ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে। ’
দেশের মধ্যে নিকৃষ্টতম ভাষা কোনটি এই প্রশ্নের উত্তর জানতে গুগলে সার্চ করেছিলেন নেটিজেনরা। আর উত্তরে যা এসেছিল তা দেখে অনেকেই কার্যত হতবাক হয়ে যান। অনেকেরই দাবি, উত্তরে আসছিল কন্নড় ভাষার কথা। এরপর এনিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে দেশ জুড়ে। এমন একটি প্রাচীন সমৃদ্ধ ভাষাকে কেন এই অভিধা দিল মার্কিন সার্চ ইঞ্জিন তা নিয়ে আশ্চর্য হয়েছেন অনেকেই। তবে তাতেই থেমে থাকেননি তাঁরা। গুগলের বিরুদ্ধে একের পর এক নিন্দাসূচক পোস্ট করতে শুরু করেন অনেকেই। কন্নড়ভাষীরা তীব্র প্রতিবাদ করেন গুগলের এই উত্তরে। টুইট করেও প্রতিবাদ জানান অনেকে। দক্ষিণ ভারতে প্রায় ৪০ মিলিয়ন মানুষ যে ভাষায় কথা বলেন সেটিকে কেন নিকৃষ্ট ভাষা হিসাবে উল্লেখ করা হল সেই প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। গুগলকে অবিলম্বে ক্ষমা চাওয়ার জন্য দাবি উঠতে থাকে। গুগল সার্চের ওই স্ক্রিনশটে ভরে ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ার জানালা। প্রতিবাদের পর প্রতিবাদ। রাজনীতিবিদ থেকে সমাজকর্মী প্রতিবাদে মুখর হন তাঁরা।
তবে গুগলের তরফে হিন্দুস্তান টাইমসকে জানানো হয়েছে, তাঁরা গোটা ঘটনায় ক্ষমাপ্রার্থী। ভুল বোঝাবুঝির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন তাঁরা। কারোর আবেগে আঘাত লাগলে সেজন্যও ক্ষমা চেয়েছে গুগল। গুগলের মুখপাত্র জানিয়েছেন, সার্চ ইঞ্জিন সব সময় যথার্থ হয় না।একাধিক প্রশ্নের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে যেভাবে উত্তর আসছে তা যথাযথ নয়। তবে এব্যাপারে জানতে পারলেই সংশোধন করা হয়। তবে ভুল বোঝাবুঝি ও অন্যের আবেগে কোনও আঘাত দিয়ে থাকলে ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে।
|#+|