শেষ হল তারকাখচিত ‘হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিট ২০২২’। প্রথম চারদিন অনলাইন সেশনের পর আজ অফলাইন সেশন হল। হাজির ছিলেন ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, বিশ্ববিখ্যাত অভিনেতা, সিনেমা নির্মাতা তথা সমাজকর্মী জর্জ ক্লুনি, ভারতের ৫০ তম প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, সচিন তেন্ডুলকর, ব্রায়ান লারা, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (আরবিআই) গভর্নর শক্তিকান্ত দাস, অক্ষয় কুমার, রামচরণ, হিমন্ত বিশ্বশর্মা, পীযূষ গোয়েল, অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
মমতার তত্ত্বে বিশ্বাস নেই কেজরির
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিরোধী ঐক্য নিয়ে বড় প্রশ্ন তুলে দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বললেন, ‘মানুষ আশা চান। বিরোধী ঐক্য নয়।’
আধিকারিকদের ফোন করে হুমকি, আবগারি নীতিতে স্বাক্ষর হয়নি: কেজরি
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল: আধিকারিকদের ফোন করে হুমকি দেওয়া হয়েছে। সাসপেন্ড করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। সেজন্য আবগারি নীতিতে স্বাক্ষর করা যায়নি।
দিল্লিতে সরকারি স্কুলে সন্তানদের ভরতি করছেন মানুষ: কেজরিওয়াল
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল: দিল্লিতে মানুষ এখন নিজের সন্তানদের সরকারি স্কুলে ভরতি করছেন। প্রায় চার লাখ শিশু নথিভুক্ত হয়েছে।
থারুরকে ভোট দেওয়া ১,০০০ জন BJP-তে যোগ দেবেন, দাবি হিমন্তের
র মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা: শশী থারুর যদি কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন জিততেন, তাহলে বুঝতাম যে কংগ্রেসে গণতন্ত্র আছে। যে ১,০০০ জন শশী থারুরকে ভোট দিয়েছেন, তাঁরা ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে বিজেপিতে যোগদান করবেন।
বাংলা নিয়ে মুখ খুললেন হিমন্ত
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা: প্রতিটি লোকসভা নির্বাচনের ফলে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির ব্যাপ্তি বাড়ে। ২০১৯ সালে বিজেপি ১৮ টি আসন পেয়েছিল। এবার বিধানসভা নির্বাচনে ১০০-র কাছে আসন পেয়েছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন ক্লাইম্যাক্স হতে চলেছে। আমি নিশ্চিত যে পশ্চিমবঙ্গ, তেলাঙ্গানা এবং ওড়িশায় বিজেপির ব্যাপ্তি বাড়বে।
২০২৯ সালের মধ্যে দেশের সর্বত্র BJP ক্ষমতায় থাকবে: হিমন্ত
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা: ২০২৯ সালের মধ্যে দেশের সর্বত্র বিজেপি চলে আসবে। অর্থাৎ
কংগ্রেসকে তুমুল আক্রমণ হিমন্তের
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা: কংগ্রেসে দাদু, বর্তমান প্রজন্মকে শ্রদ্ধা দেখাতে বলত। এমনকী যে পৃথিবীর আলো দেখেনি, তাকেও হয়ত সম্মান করতে হবে।
বিজেপির কাছে গুজরাটের জয় সবসময় স্পেশাল: হিমন্ত
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা: বিজেপির কাছে গুজরাটের জয় সবসময় স্পেশাল।
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী টিকিট পাননি, বড় বিষয়ই নয় BJP-তে: হিমন্ত
অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা: প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে টিকিট না দেওয়া বিজেপির অন্দরে কোনও বড় ব্যাপার নয়। নয়া প্রজন্মের কাছে জায়গা ছাড়তেই হবে। নয়া প্রজন্ম তৈরি থাকলে পুরনোদের জায়গা ছাড়তে হবে।
‘হেরা ফেরি ৩’-এ কী কী পছন্দ হয়নি অক্ষয়ের
‘এত দিন ধরে ‘হেরা ফেরি ৩’ হয়নি বলে দুঃখ ছিল। আমাদের সব কিছুই নতুন করে ভাবতে হবে। আমায় প্রথম বার শোনানো হয়েছিল। কিন্তু চিত্রনাট্য এবং বাকি ক্রিয়েটিভ জিনিসগুলি আমার পছন্দ হয়নি। তাই আমি পিছিয়ে যাই।’ বললেন অক্ষয়।
মানুষের হাতে অর্থ নেই বিনোদনের জন্য: অক্ষয়
বিনোদনের জগতকে নতুন করে ভাবতে হবে। মানুষের হাতে অর্থের অভাব আছে বিনোদনের জন্য। সেই কারণেই সকলের পারিশ্রমিক নিয়েও নতুন করে ভাবার সময় এসেছে। প্রত্যেককেই হয়তো ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম অর্থে কাজ করতে হবে। মানুষকে সিনেমাহলে ফিরিয়ে আনার জন্য এমনই ভাবছেন অক্ষয়।
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইতেন রাম চরণ
অভিনেতা নয়, ছোট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে চেয়েছেন রাম চরণ। বললেন HTLS 2022-তে এসে।
‘বাড়িতে কোনও ফিল্ম ম্যাগাজিন আসত না’, রাম চরণ
কোন বয়সে ঠিক করলেন অভিনেতা হবেন? প্রশ্নের উত্তরে রাম চরণ বললেন, বাড়িতে কোনও ফিল্ম ম্যাগাজিন আসত না। তাঁ বাবা চিরঞ্জিবী কোনও পুরস্কার জিতলেও কোনও কথা হত না সেটা নিয়ে। সিনেমার বিষয়ে এতটাই রক্ষণশীল ছিলেন তাঁরা।
দেশে ইতিবাচকতা দেখা যাচ্ছে: গোয়েল
পীযূষ গোয়েল: দেশে ইতিবাচকতা দেখা যাচ্ছে। জাতীয়তাবাদী মনোভাব অত্যন্ত বেশি দেশে। বিশ্বের সামনে আবারও গর্বের সঙ্গে নিজের ইতিহাস তুলে ধরছে ভারত।
গণতান্ত্রিক দেশগুলির মধ্যে সবথেকে বড় মাপের নেতা নরেন্দ্র মোদী: গোয়েল
পীযূষ গোয়েল: গণতান্ত্রিক দেশগুলির মধ্যে সবথেকে বড় মাপের নেতা নরেন্দ্র মোদী। আট বছর ধরে একজনই বিশ্বের জনপ্রিয়তম নেতা থেকেছেন, সেটা সম্ভবত ইতিহাসেও কখনও হয়নি।
বিশ্বের সব দেশ ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে মুখিয়ে: গোয়েল
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল: শুধুমাত্র মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে বলে নরেন্দ্র মোদী সরকার মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে না। সবার ভারতের স্বার্থ দেখা হয়। ভারতের জন্য সেটা ঠিক হবে কিনা, সেটা দেখা হয়। বিশ্বের সব দেশ ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে মুখিয়ে আছে।
আগামী ২৫ বছরে 'গ্লোবাল সুপার পাওয়ার' হবে ভারত: গোয়েল
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল: আগামী ২৫ বছরে গ্লোবাল সুপার পাওয়ার হয়ে উঠবে ভারত।
স্বাধীনতার ১০০ তম বর্ষে ৩০ ট্রিলিয়ন ডলার ছাপিয়ে ছুটবে ভারত: গোয়েল
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল: প্রতিটি পরিসংখ্যানে ফুটে উঠছে যে স্বাধীনতার শততম বর্ষে ভারতের অর্থনীতি ৩০ ট্রিলিয়ন ডলার ছাপিয়ে ছুটবে।
‘ভারত এসে গিয়েছে’, বুঝে গিয়েছে দুনিয়া: গোয়েল
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল: আজ রাজনৈতিক দুনিয়া হোক বা ব্যবসায় দুনিয়া হোক, মানুষ বুঝতে পারছেন যে ভারত এসে গিয়েছে। ইতিবাচক মানসিকতা ফুটে উঠছে। দেখা যাচ্ছে আকাঙ্খা, দুর্নীতি মুক্ত সমাজ। এমন সমাজ ফুটে উঠছে, যেখানে মানুষ উদ্ভাবনের পিছনে ছুটছেন। ব্যর্থ হতে ভয় পাচ্ছেন না। ১০০
অনলাইন দাবা চলাকালীন প্রতারণার বিষয়ে আনন্দ
আনন্দ বলেন, হ্যান্স নিম্যান সেই কুখ্যাত খেলায় ভালো খেলেছিলেন, যার পরে তাঁর প্রতিপক্ষ ম্যাগনাস কার্লসেন তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছিলেন। আনন্দ বলেছেন, ‘কম্পিউটারে কিছু সময়ে কাউকে ধরতে পারবেন না। আমি এই নিয়ে আলাদা কী বলব। তবে কমিশন এখন বিষয়টি তদন্ত করছে, কিন্তু কোনও প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না।’
বর্তমান দাবার পরিস্থিতি প্রসঙ্গ আনন্দ
আনন্দ বলেছেন, ‘৫০ বছর আগে ক্লাসিক্যাল গেমগুলি অনেক উন্নত ছিল। আপনি যখন সেই ফরম্যাটে জিতেছিলেন তখন আপনাকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। ব্লিটজ স্বাভাবিক ভাবেই খেলা হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় র্যাপিডের জন্য অফিসিয়াল রেটিং ছিল। এখন গত ১০ বছরে কয়েক ডজন রেকর্ড করা হচ্ছে, আমি প্রাক-রেকর্ড যুগের প্লেয়ার। তবে এখনও একটা ফাঁক আছে। ফরম্যাট নিয়ে আপনার খোলা মন থাকা উচিত, দর্শক যেটা দেখতে ইচ্ছুক সেটাই খেলুন। আপনি একটি ভালো মানের খেলা খেলুন, আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করাটাই আসল।’
কিছুই পরিবর্তন করবেন না- আনন্দ
আনন্দ স্বীকার করেছেন যে, বর্তমানের প্লেয়াররা অনেক এগিয়ে, ক্য়ারিয়ারের প্রথম দিকে তিনি যে রকম ছিলেন। কিন্তু তিনি সেই সময়গুলো এখন মিস করেন। তিনি মনে করেন যে, এখন খেললে, তিনি একটিও জিনিস পরিবর্তন করবেন না। যদিও বর্তমান খেলোয়াড়রা সুবিধে পায়, কিন্তু আনন্দ পাল্টাবেন না।
আনন্দের সময়ে খেলতে পারলে কেমন হতো, সে জানতে আগ্রহী গুকেশ
আনন্দের সময়ে খেলতে পারা নিয়ে আগ্রহী গুকেশ বলেন, ‘বর্তমান প্রজন্মের থেকে অনেকটাই আলাদা ছিল বিশিস্যারদের সময়টা। ওঁরা যে ভাবে গেমটি বিশ্লেষণ করতেন - সব কিছুই খুব আলাদা ছিল। ওঁদের থেকে শেখাটা দুর্দান্ত বিষয়। তবে আমি জানতে আগ্রহী যে, আমি বিশিস্যারের প্রজন্মে খেলতে পারলে কেমন হত।’
আনন্দ স্যার ছিলেন আমার রোল মডেল এবংদাবা খেলার অনুপ্রেরণা: গুকেশ
বিশ্বনাথন আনন্দের পাশে বসে তরুণ গুকেশ বলে দেন, ‘আনন্দ স্যার ছিলেন আমার রোল মডেল এবং আমার দাবা খেলার অনুপ্রেরণা এবং বড় কারণ। আমি ওঁর সঙ্গে এবং অন্যান্য কোচদের সঙ্গে নিয়মিত দাবা নিয়ে আলোচনা করতে পেরে খুব খুশি হয়েছিলাম। গুয়াভস্কির মতো ছেলেরাও সেখানে ছিলেন, তাই আমি খুব উত্তেজিত ছিলাম।’
শুরু হচ্ছে বিশ্বনাথন আনন্দের সেশন
পাঁচবারের বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়ন বিশ্বনাথন আনন্দ এবং ভারতের সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যান্ডমাস্টার ডি গুকেশের সেশন শুরু।
এখনও আমাদের রিজার্ভ অত্যন্ত ভালো জায়গায় আছে: RBI গভর্নর
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস: এখনও আমাদের রিজার্ভ অত্যন্ত ভালো জায়গায় আছে। যাতে বিনিময় মূল্য ঠিকভাবে হয়, তা নিশ্চিতভাবে করা হয়, সেজন্য বাজারে হস্তক্ষেপ করা হয়। সেইসঙ্গে বাজারের প্রত্যাশা ধরে রাখার বিষয়টি থাকে। আরবিআই যদি হস্তক্ষেপ না করে, তাহলে টাকার দাম ক্রমশ পড়তে পারে।
কেন মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৪ শতাংশ রাখা হয়েছে?
কেন মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা চার শতাংশ রাখা হয়েছে? রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানালেন, সেটার পিছনে একটা কারণ আছে। আরবিআই বিস্তারিত বিশ্লেষণ করেছে এবং দেখেছে যে +-দুই শতাংশ ধরে মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা রাখা উচিত।
‘ছয় শতাংশের উপরে মুদ্রাস্ফীতি থাকলে তা আর্থিক বৃদ্ধির জন্য বিপজ্জনক হয়’
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস: ছয় শতাংশের উপরে মুদ্রাস্ফীতি থাকলে তা আর্থিক বৃদ্ধির জন্য বিপজ্জনক হয়। পরপর তিনটি ত্রৈমাসিকে সেই স্তরের উপর মুদ্রাস্ফীতি থাকলে সেটাকে আরবিআইয়ের অর্থ সংক্রান্ত কমিটির ব্যর্থকা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ভূ-আঞ্চলিক ঘটনা-সহ বিভিন্ন বহিরাগত কারণের জন্য মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে: : RBI গভর্নর
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস: চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে মনে হয়েছিল যে মুদ্রাস্ফীতি চার শতাংশের রাখার পথে এগোচ্ছে ভারত। কিন্তু ভূ-আঞ্চলিক ঘটনা-সহ বিভিন্ন বহিরাগত কারণের জন্য মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে।
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ আছে, নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ চলছে: RBI গভর্নর
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস: মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ আছে। সেটা নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কার্যকরীভাবে কাজ করছে কেন্দ্রীয় সরকার।
ভারতের অর্থনীতির অবস্থা ভালো, ৩ ধাক্কা সইতে হয়েছে বিশ্বকে: RBI গভর্নর
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস: ভারতের অর্থনীতি প্রাণবন্ত আছে। বিশ্বের অর্থনীতি চাপের মধ্যে আছে। তিনটি ধাক্কার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে বিশ্বের অর্থনীতি। তবে আমাদের আশা যে চলতি বছর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হবে সাত শতাংশ।
শুরু হচ্ছে RBI-র গভর্নরের সেশন
শুরু হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাসের সেশন। কী বলবেন, নজর সেদিকে।
এরপর আসছেন RBI-র গভর্নর
আপাতত মধ্যাহ্নভোজের বিরতি চলছে। এরপর ‘হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিট ২০২২’-এ আসবেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।
শেন ওয়ার্নকে কুর্নিশ লারার
টেস্ট ম্যাচ জেতার জন্য আগুনে পোসার দরকার হয়, ক্লাইভ লয়েডের তৈরি করা সেই ধারণাটা ভেঙে দিয়েছিলেন শেন ওয়ার্ন, দাবি ব্রায়ান লারার। নিজেদের সময়ে বিশ্বের সেরা দুই স্পিনার ওয়ার্ন ও মুরলির মোকাবিলা করেছিন সচিন ও লারা, ক্যারিবিয়ান তারকা আরও একবার মনে করিয়ে দিলেন সেই বিষয়টা। সচিন এও জানান যে, ওয়ার্নকে নিমন্ত্রণ করে বুঝতে পেরেছিলেন যে মশলাদার ভারতীয় খাবার সহ্য হত না কিংবদন্তি স্পিনারের।
কোন ২টি শট জীবনে কখনও খেলেননি সচিন?
সচিন নিজেই জানালেন, পেসারদের স্কুপশটে কিপারের মাথার উপর দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠানোর কখনও চেষ্টা করেননি তিনি। দ্বিতীয়ত, সুইচ হিট খেলার কখা কখনও ভাবেননি তিনি। সব ব্যাটসম্যান সব শট খেলতে পারেন না, মেনে নিলেন তেন্ডুলকর। যদিও রোহলি, রোহিত, ক্রিস গেইল এমনকি ব্রায়ান লারাও এমন সব উদ্বাবনী শট না খেলেও প্রচুর রান করেছেন বলে উল্লেখ করতে ভোলেননি সচিন।
লারার ফেবারিট পাকিস্তান, সচিনের ভোট কার দিকে?
রবিবার টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে ফেবারিট বাছলেন ব্রায়ান লারা। যদিও মাঠের আকার ও বাউন্ডারির দূরত্বের নিরিখে ইংল্যান্ড মেলবোর্নে সুবিধা পাবে বলে মনে করছেন সচিন তেন্ডুলকর। অবশ্য মাস্টার ব্লাস্টার এটাও স্বীকার করে নেন যে, পাকিস্তান ঠিক সময়ে নিজের সেরা ছন্দে দেখা দিয়েছে।
‘ছেলেবেলায়’ সংবাদমাধ্যমের উপর কেন রাগ করেছিলেন সচিন
ইন্টারস্কুল ম্যাচে সেঞ্চুরির করার পরে সংবাদপত্রে শুধু খবর ছাপা হয়েছিল, সচিনের ছবি ছিল না। বন্ধুদের কাছে তেন্ডুলকর শুনেছিলেন, সেঞ্চুরি করলে বা ৫ উইকেট নিলে খবরের কাগজে ছবি বেরোয়। তাই তিনি সেঞ্চুরি করার পরেও তাঁর ছবি না ছাপায় সংবাদমাধ্যমের উপর গোঁসা হয়েছিল ১২ বছর বয়সী সচিনের।
সচিনকে অবসর নেওয়া থেকে বিরত করেছিলেন স্যার ভিভ
সচিন বলেন, ‘২০০৭ সালের বিশ্বকাপের সময় কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে অ্যান্টিগা থকে ফোন করেছিলেন স্যার ভিভ। আমি তখন অবসরের কথা ভাবছিলাম। ৪০-৪৫ মিনিট কথা হয়েছিল। আমাকে বুঝিয়েছিলেন, আমার মধ্যে পর্যাপ্ত ক্রিকেট অবশিষ্ট রয়েছে। সারা জীবন সেকথা মনে থাকবে। পরে মাঠে আমার খেলায় তার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছিল। ’
রোলমডেল গাভাসকরের কোন দিকগুলি সচিনকে আকৃষ্ট করত?
সচিন জানালেন তাঁর অন্যতম একজন রোলমডেল হলেন সুনীল গাভাসকর। তিনি যেভাবে মাঠে যেতেন, যেমন সাবলীলভাবে ব্যাট করতেন, সচিনের সেটা খুব ভালো লাগত। মাস্টার ব্লাস্টার জানান, সারা বিশ্ব যখন ভাবত গাভাসকর ডিফেন্স করবেন, তিনি তখন বল বাউন্ডারির বাইরে বার করে দিতেন। সানির বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ও মানসিকতা তাঁকে আকৃষ্ট করত।
সাজঘর থেকে ছুঁড়ে ফেলা হয়েছিল লারার কিটব্যাগ
লারা তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে নতুন। আগেভাগে গিয়ে সাজঘরে নিজের কিটব্যাগ রেখে বাইরে প্র্যাক্টিস করছিলেন তিনি। পরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের তারকা ক্রিকেটাররা সাজঘরে ঢোকে। তার পরেই লারা দেখেন তাঁর কিট ব্যাগ সাজঘর থেকে উড়ে এসে পড়ে তাঁর সামনে। লারা জানালেন, আসলে তিনি যখানে কিটব্যাগ রেখেছিলেন, ভিভ রিচার্ডস সেখানে গত ১০-১৫ বছর ধরে কিটব্যাগ রাখতেন।
লারার সঙ্গে কবে প্রথমবার দেখা সচিনের?
১৯৯০ সালে টরোন্টোয় প্রদর্শনী ম্যাচের সময় প্রথমবার লারার সঙ্গে দেখা সচিনের। নিজেই জানালেন মাস্টার ব্লাস্টার।
‘প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজের পদ্ধতি পরিবর্তন করতে পারি’
বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়: বিচারক হিসেবে প্রযুক্তির সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে আমরা আমাদের কাজের পদ্ধতি পরিবর্তন করতে পারি। আদালত ভবনগুলি মামলাকারীদের মনে একটি ভীতি তৈরি করে... আমাদের আদালতগুলি ঔপনিবেশিক নকশায় তৈরি। তবে আদালত হল রাষ্ট্রের যন্ত্র। আমরা সমানভাবে নাগরিকদের সেবা প্রদান করি।
'ইন্টারনেট ব্যবহার করে আইনি ব্যবস্থাকে রূপান্তর করা যাবে'
বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়: আমরা এমন একটি দেশে বাস করি যেখানে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস সমান নয়। তবে ভিডিয়ো কনফারেন্সিং প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করে প্রযুক্তি আমাদের আইনি ব্যবস্থাকে রূপান্তর করতে সাহায্য করবে।
রিয়েল টাইম রিপোর্টিং নিয়ে CJI
বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়: কোনও মামলার শুনানির রিয়েল টাইম রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে টুইটার বা টেলিগ্রাম এবং ইনস্টাগ্রামে বিচারকের মৌখিক পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়। এর ফলে আপনাকে ক্রমাগত মূল্যায়ন করা হয়। একজন বিচারক যদি চুপ থাকেন তাহলে তা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিপজ্জনক প্রভাব ফেলবে। আমাদের নিজেদেরকে নতুন করে সাজাতে হবে এবং নিজেদের পুনর্মূল্যায়ণ করতে হবে যে কীভাবে আমরা বয়সের সঙ্গে চ্যালেঞ্জের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারি।
‘আদালতে দুই ধরনের বিচারক থাকেন…’
বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়: একটি মামলার শুনানির সময় বিচারক যা বলেছেন তা চূড়ান্ত দৃষ্টিভঙ্গি নয়। আদালতে দুই ধরনের বিচারক থাকেন - একজন যারা ডেভিল'স অ্যাডভোকেটেক ভূমিকা পালন করেন এবং অন্যজন যাঁরা আইনজীবীর যুক্তিকে যুক্তিযুক্ত উপসংহারের দিতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
‘৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমরা সিদ্ধান্তহীনতার সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছি’
CJI ডিওয়াই চন্দ্রচূড়: ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমরা সিদ্ধান্তহীনতার সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছি। এখানে অবিশ্বাসের সংস্কৃতি রয়েছে যা আমাদের অফিসারদের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করে না, তাই আদালতে মামলার ব্যাকলগ আছে।
‘আমরা যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হই…’
বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়: আমরা প্রথম যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হই তা হল প্রত্যাশার চ্যালেঞ্জ। প্রায় প্রতিটি মামলাই আমাদের সামনে আসে। প্রতিটি সামাজিক সমস্যা, প্রতিটি আইনি সমস্যা এবং রাজনৈতিক ইস্যুগুলির একটি বড় সংখ্যা সুপ্রিম কোর্টের বিচারিক এক্তিয়ারের মধ্যে পড়ে।
‘আমরা হৃদয়ের দিক দিয়ে খুব তরুণ’
বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়: ডরিস ডে এবং ফ্রাঙ্ক সিনাত্রার গান ধার করে বলতে চাই- ‘আমরা হৃদয়ের দিক দিয়ে খুব তরুণ’।
‘মানুষের জীবন আর মৃত্যু নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চাই না’, কেন বললেন ক্লুনি
অনিল কাপুর তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, কখনও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে চান কি না, উত্তরে ক্লুনি বলেন, ‘মানুষের জীবন আর মৃত্যু নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চাই না’।
যখন পুরস্কার জেতেন না, তখন কী মনে হয়
জর্জ ক্লুনি বলেন, যখন কোনও কিছু ঠিক মতো হয় না, যেমন অস্কার না পাওয়াটাও তার মদ্যেই পড়বে— তখনও তিনি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন। কারণ তিনি কাজটি করে আনন্দ পেয়েছেন, সেটি উপভোগ করেছেন।
‘বিক্রি হতে পারিনি’
‘আমি বিক্রির জন্য নই।’ ৩৫ মিলিয়ন ডলার নেওয়ার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি। তাও মাত্র ১ দিনের কাজের জন্য। সেই টাকা কেন ফিরিয়ে দেন? উত্তরে এটাই বলেন ক্লুনি।
কীভাবে উঠে যেতে বসেছিল ‘ব্যাটম্যান’ ফ্র্যানচাইজি
অনিল কাপুর জর্জ ক্লুনিকে জিজ্ঞাসা করেন, তিনি কীভাবে ফ্র্যানচাইজিটিকে প্রায় মেরে ফেলেছিলেন? উত্তরে ক্লুনি মজা করে বলেন যে, তিনি ‘সেটা সাধ্য মতো করেছেন’।
‘খারাপ চিত্রনাট্য দিয়ে ভালো ছবি হয় না’
‘আপ ইন দ্য এয়ার’ এবং ‘ডিসেন্ড্যান্টস’-এ জর্জ ক্লুনির কাজ কতটা দুর্দান্ত ছিল সেটি বলেন অনিল কাপুর। বলেন, ‘খারাপ চিত্রনাট্য দিয়ে ভালো ছবি করা যায় না।’
দাদু হয়ে কেমন লাগল? অনিলকে প্রশ্ন ক্লুনির
অনিল কাপুর জানিয়েছেন, তিনি কীভাবে গোটা বিষয়টির সঙ্গে মানিয়ে উঠছেন। বললেন, তাঁর নাতির নাম বায়ু। তারাখচিত আকাশের সামনে নিয়ে গেলে সে কী করে, সেটিও বললেন অনিল।
১০০ ঘণ্টা লেগেছিল জর্জ ক্লুনি হতে: অনিল কাপুর
‘দিল ধড়কনে দো’ ছবির জন্য পরিচালক জোয়া আখতার তাঁকে বলেছিলেন জর্জ ক্লুনির মতো হতে। আর সেই জন্য সময় লেগেছিল ১০০ ঘণ্টা। বললেন অনিল কাপুর।
‘উন্মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য আরও এক দিওয়ালি অপেক্ষা করতে পারব না’
বরিস জনসন: উন্মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য আরও এক দিওয়ালি অপেক্ষা করতে পারব না। কেন ব্রিটেনে তৈরি ল্যান্ড রোভার ভারতে আমদানি করতে ১২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। এই সংস্থাটির মালিক ভারতের মহান একটি কোম্পানি।
‘আমার রক্তে অ্যাস্ট্রাজেনেকার মশলা’
বরিস জনসন: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে আবিষ্কার করা হয়েছিল অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা। এবং ভারতে পুনাওয়ালার সেরাম ইনস্টিটিউট এত বিপুল সংখ্যক টিকা উৎপাদন করে যে ব্রিটেনেও তা ব্যবহার করা হয়। আমার নিদের রক্তে অ্যাস্ট্রাজেনেকার মশলা রয়েছে। এরপর থেকে আমার আর কোভিড হয়নি।
এর আগে কোভিড অতিমারি শুরু হওয়ার সময় সবাই বলেছিলেন যে গণতন্ত্রের বদলে একনায়কতান্ত্রিক সরকার বেশি ভালো ভাবে কোভিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। চিন যেভাবে তাদের জনগণকে ঘরে বন্দি করেছে তা ঠিক নয়। এখানে দেখুন কীভাবে আমরা সবাই মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেরাচ্ছি এবং হাত মেলাচ্ছি। আমরা গণতন্ত্র হিসেবে এই কাজ করে দেখাতে পেরেছি।
‘একসঙ্গে কাজ করতে হবে’
বরিস জনসন: ভারত এবং ব্রিটেনকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। অর্থনৈতিক, নিরাপত্তার কারণে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
আমার সময়কালে রেকর্ড সংখ্যক ভারতীয় বংশোদ্ভূত সরকারে ছিল: বরিস জনসন
বরিস জনসন: তিনদশক আগে একবার একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলাম ভারতে। এরপর থেকে আমি মেয়র, বিদেশ সচিব এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এসেছিলাম। গত এপ্রিলে আমি যখন ভারতে এসেছিলাম, সেটা আমার সবথেকে সফল সফর ছিল। আমার সরকারে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এত সংখ্যক সদস্য ছিলেন যে ভারত ছাড়া অন্য কোনও দেশে এত সংখ্যক ভারতীয় বংশোদ্ভূত সরকারের অংশ নন।
উপস্থিত থাকবেন আরবিআই গভর্নর এবং পীযূষ গোয়াল
এছাড়া হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটের মঞ্চে উপস্থিত হবেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়াল।
HTLS-এর মঞ্চে সচিন-লারা
বিশ্ব ক্রিকেটে সর্বকালের অন্যতম সেরা দুই ব্যাটার সচিন তেন্ডুলকর এবং ব্রায়ান লারা আজ উপস্থিত হবেন হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটের মঞ্চে। তাঁদের সাক্ষাৎকার নেবেন কুণাল প্রধান, ম্যানেজিং এডিটর, হিন্দুস্তান টাইমস।
প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় উপস্থিত হবেন আজ
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ৫০তম প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় উপস্থিত হবেন হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটের মঞ্চে। তাঁকে স্বাগত জানাবেন হিন্দুস্তান টাইমসের লিগাল এডিটর উৎকর্ষ আনন্দ।
অনিল কাপুরের সঙ্গে কথা বলবেন জর্জ ক্লুনি
আজকে হিন্দুস্তান টাইমসের সম্মেলনে যোগ দেবেন বিশ্ব বিখ্যাত অভিনেতা, সিনেমা নির্মাতা তথা সমাজকর্মী জর্জ ক্লুনি। প্রখ্যাত ভারতীয় অভিনেতা অনিল কাপুরের সঙ্গে তিনি কথা বলবেন আজ।
সামিটের পঞ্চমদিনে উপস্থিত হবেন বরিস জনসন
আজকে হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটের পঞ্চমদিনে উপস্থিত হবেন ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। হিন্দুস্তান টাইমসের এডিটর-ইন-চিফ আর সুকুমারের সঙ্গে তিনি কথা বলবেন।