ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা নিয়ে পুতিনকে পরামর্শও দেন মোদী। তাঁর এই প্রচেষ্টার প্রশংসায় পঞ্চমুখ গোটা বিশ্ব। পশ্চিমী সংবাদমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পরামর্শ প্রদানকে 'মানবিক' বলে প্রচার করে। মজার বিষয় হল, এই পশ্চিমী দেশগুলিই এক সময়ে রাশিয়া থেকে ভারতের সস্তায় তেল আমদানির সমালোচনা করেছিল।
1/6 সম্প্রতি উজবেকিস্তানের সমরকন্দে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠক করেন। আলোচনা চলাকালীন ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা নিয়ে পুতিনকে পরামর্শও দেন মোদী। তাঁর এই প্রচেষ্টার প্রশংসায় পঞ্চমুখ গোটা বিশ্ব। প্রতীকী ছবি, সূত্র: রয়টার্স
2/6 পশ্চিমী সংবাদমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পরামর্শ প্রদানকে 'মানবিক' বলে প্রচার করে। মজার বিষয় হল, এই পশ্চিমী দেশগুলিই এক সময়ে রাশিয়া থেকে ভারতের সস্তায় তেল আমদানির সমালোচনা করেছিল। ফাইল ছবি: রয়টার্স
3/6 ইউক্রেন যুদ্ধের সময় থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ রাশিয়ার ওপর কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তা সত্ত্বেও ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা অব্যাহত রেখেছে। আর তাতে দারুণ লাভ করেছে ভারত। রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার মাধ্যমে ভারত প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে। (ছবি পিটিআই)
4/6 অর্থনৈতিক বয়কটের কারণে রাশিয়া কাউকে তেল বিক্রয় করতে পারছে না। এমন পরিস্থিতিতে যোগান থাকতেও তাদের ক্রুড অয়েলের চাহিদা কমে গিয়েছে। আর সেই সুযোগই নিয়েছে ভারত। কম দামে রাশিয়ার থেকে বিপুল পরিমাণে তেল আনার সিদ্ধান্ত নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ফাইল ছবি: রয়টার্স
5/6 সমালোচনার মুখে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানান, 'আমার দেশে ১৩০ কোটি মানুষ। উন্নয়নশীল দেশ ভারত। তাই সেখানকার মানুষ যাতে কম দামে তেল পায়, তা নিশ্চিত করা আমার দায়িত্ব। অন্য কে কী ভাবছে, সেটা ভাবলে আমাদের চলবে না।' ফাইল ছবি: এএনআই
6/6 বর্তমানে রাশিয়া ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তেল সরবরাহকারী দেশ। রাশিয়া ব্যারেল প্রতি ভারতকে প্রায় ৩০ ডলার ছাড় দিয়েছে। আর সেই কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের চড়া দামের আঁচ থেকে নিজেকে কিছুটা বাঁচাতে পেরেছে ভারত। ফাইল ছবি : রয়টার্স