Biden invites Modi: মার্কিন কংগ্রেসে ভাষণ,হোয়াইট হাউসে বিশেষ নৈশভোজ! বাইডেনের তরফে আমেরিকা সফরের আমন্ত্রণ মোদীকে

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, তিনি অপেক্ষায় রয়েছেন নরেন্দ্র মোদীর মার্কিন সফরের জন্য। এবছরের গরমের মরশুমে আমেরিকায় সফর করতে পারেন মোদী। সেই সময় মার্কিন হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভ ও সেনেট সেই সময় থাকবে সচল। এমন একটা সময়ে নরেন্দ্র মোদীকে আমেরিকায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে খবর।

নরেন্দ্র মোদীকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আমন্ত্রণ বাইডেনের।

এবার বাইডের প্রশাসনের অধীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্য সেদেশে সফরের আমন্ত্রণ। এক সাম্প্রতিক রিপোর্টের খবর অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন, জুলাই মাসে আমেরিকায় যাওয়ার জন্য নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ জানান জো বাইডেন। উল্লেখ্য, এই সময়কালে নরেন্দ্র মোদীর কোনও বিশেষ ব্যস্ততা রয়েছে কি না, সে বিষয়কে মাথায় রেখে এই সফরের আমন্ত্রণ এসেছে বলে খবর।

সূত্রের খবর, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, তিনি অপেক্ষায় রয়েছেন নরেন্দ্র মোদীর মার্কিন সফরের জন্য। এবছরের গরমের মরশুমে আমেরিকায় সফর করতে পারেন মোদী। সেই সময় মার্কিন হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভ ও সেনেট সেই সময় থাকবে সচল। এমন একটা সময়ে নরেন্দ্র মোদীকে আমেরিকায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে খবর। সূত্রের দাবি, মার্কিন মুলুকে মোদীর সফরে থাকবে একাধিক কর্মসূচি। সেখানে থাকবে মার্কিন কংগ্রেসে যৌথ অধিবেশনে তাঁর ভাষণের আয়োজন, থাকবে নরেন্দ্র মোদীর সম্মানে হোয়াইট হাউসে বিশেষ নৈশভোজ। তবে একথা জানা যায়নি, যে কে এই বিশেষ আমন্ত্রণের বার্তা মার্কিন প্রেসিডেন্টের তরফে নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছেছেন। জানা যাচ্ছে, বছরের মধ্যভাগে নরেন্দ্র মোদীর বিশেষ কোনও অভ্যন্তরীন বা বৈদিেশিক সফর এখনও পর্যন্ত নেই। সেক্ষেত্রে সম্ভবত ২০২৩ সালের মাঝামাঝি কোনও একটা সময় তিনি পাড়ি দিতে পারেন  জো বাইডেনের আমন্ত্রণ রক্ষা করতে। ('পুলিশের উর্দিতে' ছিল সুইসাইড বম্বার! পাকিস্তানে বিস্ফোরণে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরফে এক সরাকরি বিবৃতিতে বলা হয়েছে,'স্ট্র্যাটেজিক ক্ষমতার দিক থেকে বিশ্বের ক্ষমতাশালী রাষ্ট্র হিসাবে ভারতের উত্থানকে দেখছে। আমরা সেটা দেখেছি কোয়াড ও জি ২০ এর সভাপতিত্বের ক্ষেত্রে। যা ব্যাখ্যা করছে সমান ইন্দো-পেসিফিক স্ট্র্যাটেজিকে। যার জন্য প্রয়োজন ভারত ও আমেরিকার ঘনিষ্ঠতা ও বাধার বিরুদ্ধে একত্রিত হয়ে দাঁড়ানো।' উল্লেখ্য, এই ঘটনার আগে ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল ও মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সাক্ষৎ হয়। দুই দেশের তরফে যৌথ উদ্যোগে পথ চলা শুরু করে ‘ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজিস’।যে উদ্যোগকে দুই দেশের সম্পর্কে ‘নেক্সট বিগ থিং’ বলে বর্ণনা করা হয়।