বিদেশমন্ত্রী এস জয়ঙ্করের দফতরের বার্ষিক রিপোর্ট বলছে, ২০২০ সালের এপ্রিল-মে থেকে চিন এমন কিছু পদক্ষেপ এককভাবে করেছে যা এলএসির পশ্চিম সেক্টরে স্থিতাবস্থার ওপর প্রভাব ফেলেছে। যা এলএসির পরিস্থিতি পাল্টেছে। যা গুরুতরভাবে এলএসির শান্তি ও শৃঙ্খলাকে ভঙ্গ করেছে, এরফলে ভারতের সঙ্গে চিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জটিল হয়ে যায়।
1/5প্রকাশিত হল বিদেশমন্ত্রকের ২০২১-২২ সালের বার্ষিক রিপোর্ট। রিপোর্টে চিন ও পাকিস্তান সম্পর্তে দিল্লি কার্যত নিজের অবস্থান বাতলে দিয়েছে। সোজা সাপটা ভাষায় এস জয়শঙ্করের মন্ত্রক জানিয়েছে, চিনের একক একাধিক পদক্ষেপের জেরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সোমবারে প্রকাশিত এই রিপোর্ট কার্যত ক্ষুরধার বার্তায় চিনকে নিয়ে বক্তব্য তুলে ধরেছে ভারত। (PTI/Twitter/DrSJaishankar) (ANI)
2/5বিদেশমন্ত্রী এস জয়ঙ্করের দফতরের বার্ষিক রিপোর্ট বলছে, ২০২০ সালের এপ্রিল-মে থেকে চিন এমন কিছু পদক্ষেপ এককভাবে করেছে যা এলএসির পশ্চিম সেক্টরে স্থিতাবস্থার ওপর প্রভাব ফেলেছে। যা এলএসির পরিস্থিতি পাল্টেছে। যা গুরুতরভাবে এলএসির শান্তি ও শৃঙ্খলাকে ভঙ্গ করেছে, এরফলে ভারতের সঙ্গে চিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জটিল হয়ে যায়। (ANI Photo) (ANI)
3/5প্রসঙ্গত, মন্ত্রকে ‘পলিসি প্ল্যানিং’ দফতর এই রিপোর্ট তৈরি করেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, চিনকে সঠিক সময়ে মোক্ষম জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা। এদিকে, পাকিস্তানকেও তুলধনা করতে ছাড়েনি ভারত। রিপোর্টে পাকিস্তানের সন্ত্রাসের প্রতি সহযোগিতার দিকটিকে তুলে ধরেছে দিল্লি। (AP Photo/Manish Swarup) (ANI)
4/5রিপোর্টে সাফ জানানো হয়েছে, ‘২৬/১১ মুম্বই হামলার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে ন্যায় বিচার পাইয়ে দিতে এখনও ব্যর্থ পাকিস্তান। ভারত ক্রমাগতভাবে পাকিস্তানকে চাপ দিয়েছে, যাতে বিশ্বাসযোগ্য, অপরিবর্তনীয়, এবং যাচাইযোগ্য পদক্ষেপ নেয় তারা সন্ত্রাস ইস্যুতে।’ PTI Photo) (PTI03_03_2023_000315B) *** Local Caption *** (ANI)
5/5উল্লেখ্য, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বারবারই দিল্লি সন্ত্রাস ইস্যুতে সরব হয়েছে। আর চিনকে নিয়ে তার আগ্রাসী মনোভাব বারবার দিল্লিকে সরব করেছে। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের এপ্রিল মে নাগাদ লাদাখে আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে পা রাখে চিনের সেনা। গালওয়ান যুদ্ধে সেই বছরই ভারতীয় সেনা চিনকে মোক্ষম জবাব দেয়। পরে চিনের বিরুদ্ধে দিল্লির পদক্ষেপে উঠে আসে একাধিক চিনা অ্যাপের ওপর নিষেধাজ্ঞা। AP03_03_2023_000059B) (ANI)