২০১০ এবং ২০১৫ সালে এক্স-বোনাসে ট্রেড করেছে এই রাসায়নিক সংস্থার শেয়ার। ফলে ২০০৮-০৯ সালে কোনও বিনিয়োগকারী যদি এই শেয়ারে বিনিয়োগ করে রাখতেন, সেক্ষেত্রে তিনি দুর্দান্ত রিটার্ন পেতেন।
1/5Maithan Alloys Share: ২০০৮-০৯ সাল। মন্দার পরে বাজারে মাত্র ১৭.৫০ টাকার স্তরে মৈথান অ্যালয়ের শেয়ার বিক্রি হচ্ছিল। আজ সেই মাল্টিব্যাগার স্টকই BSE-তে ৯১৮ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই) (Reuters)
2/5২০১০ এবং ২০১৫ সালে এক্স-বোনাসে ট্রেড করেছে এই রাসায়নিক সংস্থার শেয়ার। ফলে ২০০৮-০৯ সালে কোনও বিনিয়োগকারী যদি এই শেয়ারে বিনিয়োগ করে রাখতেন, সেক্ষেত্রে তিনি দুর্দান্ত রিটার্ন পেতেন। BSE-র ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, Maithan Alloys-এর শেয়ার ২০১০ সালের ১৭ জুন ১:২ অনুপাতে বোনাস শেয়ার ইস্যুর জন্য এক্স-বোনাসে ট্রেড করেছে। ফাইল ছবি: এএফপি (Reuters)
3/5যদি ২০০৯ সালে কোনও বিনিয়োগকারী এই মাল্টিব্যাগার স্টকে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতেন, তবে তিনি ৫,৭১৪টি শেয়ার পেতেন। ২০১০ সালে ১:২ বোনাস শেয়ার ইস্যু করার পর সেটা বেড়ে দাঁড়াত ৮,৫৭১টি শেয়ারে। পরে আবার ২০১৫ সালে ১:১ বোনাস শেয়ার ইস্যু হয়েছে। ফলে শেয়ারের সংখ্যা আরও বেড়ে ১৭,১৪২-তে পৌঁছে যেত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) (Reuters)
4/5শুক্রবার Maithan Alloys-এর শেয়ারের দাম ৯১৮ টাকায় ক্লোজ হয়েছে। ফলে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ১৪ বছর আগে, ২০০৯ সালে এই শেয়ারে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন, তাহলে তাঁর এক লাখ টাকার শেয়ারের দাম এখন বেড়ে ১.৫৭ কোটি টাকা হয়ে যাওয়ার কথা। ছবি সূত্র: রয়টার্স (Reuters)
5/5এই কথা সত্য, ২০০৮-০৯-এ বসে ১৭ টাকার শেয়ার বেড়ে যে হাজার টাকার কাছাকাছি পৌঁছে যাবে, তা কল্পনা করা কঠিন ছিল। হিসাব করাও কার্যত অসম্ভব ছিল। কিন্তু এটি একটি কেস স্টাডি হিসাবে দেখা যেতে পারে। এর থেকেই প্রমাণ হয়, সঠিক শেয়ারে বিনিয়োগ করে ধৈর্য্য রাখলে ঠিক কতটা মুনাফা হতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) (Reuters)