আয়ের 'টার্গেট' হ্রাস করেছে আদানি গোষ্ঠী। নতুন মূলধন ব্যয়ের পরিকল্পনাতেও কাটছাঁট করা হচ্ছে। ব্লুমবার্গ নিউজের এক প্রতিবেদনে এমনই উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও আদানি গোষ্ঠীর তরফে এমন কোনও উল্লেখ করা হয়নি।
1/5 হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের পর থেকে সময় ভাল যাচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে আয়ের 'টার্গেট' হ্রাস করেছে আদানি গোষ্ঠী। নতুন মূলধন ব্যয়ের পরিকল্পনাতেও কাটছাঁট করা হচ্ছে। ব্লুমবার্গ নিউজের এক প্রতিবেদনে এমনই উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও আদানি গোষ্ঠীর তরফে এমন কোনও উল্লেখ করা হয়নি। ফাইল ছবি : রয়টার্স
2/5 গত ২৪ জানুয়ারি মার্কিন শর্ট-সেলার হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ এক রিপোর্ট পেশ করে। তাতে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শেয়ার কারচুপি, অ্যাকাউন্টিং জালিয়াতি ও বিপুল অঙ্কের ঋণের অভিযোগ তোলা হয়। দাবি করা হয়, আদানি গোষ্ঠী বিদেশে বেনামে ভুয়ো সংস্থা খুলেছে। আর সেখান থেকে নিজেরাই নিজেদের সংস্থায় বিনিয়োগ করেছে। ফলে দ্রুত হারে তাদের শেয়ারের দাম কৃত্রিমভাবে বেড়ে গিয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স
3/5 আদানি গোষ্ঠী সেই রিপোর্ট ভুয়ো ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করে। তবে তা সত্ত্বেও আদানি গোষ্ঠীর শেয়ারে ধস নামে। কয়েকদিনের ব্যবধানেই প্রায় ৮ লক্ষ কোটি টাকার বাজার মূলধন হারায় তারা। ফাইল ছবি: এএনআই
4/5 ব্লুমবার্গের রিপোর্টে বলা হয়েছে, এর আগে আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৪০% স্থির করা হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তা কমিয়ে ১৫%-২০% করা হয়েছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে রয়টার্স)
5/5 তবে আদানি গোষ্ঠীর তরফে এমন কোনও সিদ্ধান্তের কথা এখনও পর্যন্ত প্রকাশ করা হয়নি। চলতি মাসের শুরুতে এক বিবৃতিতে আদানি গোষ্ঠী জানিয়েছে, শেয়ারের সমস্যার কোনও প্রভাব তাদের ব্যবসায় পড়তে দেওয়া হবে না। মূলধন বিনিয়োগ জারি রাখবে তারা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)