মহার্ঘ ভাতা (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠকের পরও ‘স্বস্তি’ পেল না রাজ্য সরকার। বরং এবার রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নয়া ‘অস্ত্র’ প্রয়োগ করলেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। তাতে কি কোনও লাভ হবে?
1/5 মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডিএ বৈঠক নিয়ে এবার ‘আরটিআই’ করল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ সেই ‘আরটিআই’ (তথ্য জানার অধিকার আইন) করেছেন। ওই আরটিআইতে একাধিক প্রশ্ন করেছেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
2/5 কী কী প্রশ্ন করা হয়েছে? প্রথমত, কোন কোন সংগঠনের আবেদনের ভিত্তিতে ৩১ মে কয়েকটি রাজ্য কর্মচারী সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী? দ্বিতীয়ত, কোন কোন সংগঠনের প্রতিনিধিরা সেই বৈঠকে ছিলেন? তৃতীয়ত, কোন কোন বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে? চতুর্থত, যে যে সংগঠন আবেদন করেছিল, সেগুলি ছাড়াও কোন সংগঠনকে কি বৈঠকে ডাকা হয়েছিল, কাদের কাদের ডাকা হয়েছিল? (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
3/5 উল্লেখ্য, ৩১ মে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশের সঙ্গে বৈঠক করেন মমতা। সেই বৈঠকের আগে তিনি জানিয়েছিলেন, সব রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করবেন না। যে যে সংগঠন আলোচনায় বসার আবেদন করেছে, সেইসব সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করবেন। যদিও ডিএ আন্দোলনকারীরা দাবি করেন, আদতে যাঁরা ডিএয়ের দাবিতে আন্দোলন করছেন, তাঁদের বৈঠকে ডাকা হয়নি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
4/5 সেই বৈঠকে অবশ্য ডিএ বৃদ্ধির বিষয়ে কোনও ঘোষণা করা হয়নি। পদোন্নতি সংক্রান্ত নিয়মের সামান্য হেরফের, পশ্চিমবঙ্গ হেলথ স্কিম সংক্রান্ত কিছু পরিবর্তন করা হয়। যদিও ডিএ আন্দোলনকারীদের দাবি, পুরোটাই ‘আইওয়াশ’। যে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তাতে আখেরে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের কোনও লাভ হবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)
5/5 সেই বৈঠকে অবশ্য ডিএ বৃদ্ধির বিষয়ে কোনও ঘোষণা করা হয়নি। পদোন্নতি সংক্রান্ত নিয়মের সামান্য হেরফের, পশ্চিমবঙ্গ হেলথ স্কিম সংক্রান্ত কিছু পরিবর্তন করা হয়। যদিও ডিএ আন্দোলনকারীদের দাবি, পুরোটাই ‘আইওয়াশ’। যে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তাতে আখেরে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের কোনও লাভ হবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক)