1/5 ২০১৭ সালের ১ অগস্ট থেকে যাঁরা এই কোম্পানিগুলিতে কাজ করেছেন শুধুমাত্র তারাই পাঁচ বছরের বকেয়া বেতন পাবেন৷ ২০২২ সালের ১৪ অক্টোবরের গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে এরপর বেতনের পরবর্তী সংশোধন ২০২২ সালের অগস্ট থেকে হবে। এই বেতন বৃদ্ধি কোম্পানি এবং কর্মচারীর কর্মক্ষমতার উপর ভিত্তি করে হবে। (ছবিটি প্রতীকী)
2/5 এই বেতন বৃদ্ধির লাভ পাবেন নিউ ইন্ডিয়া অ্যাসুরেন্স, ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, ওরিয়েন্টাল ইন্স্যুরেন্স এবং ইউনাইটেড ইন্ডিয়া ইন্স্যুরেন্সের কর্মীরা। এর ফলে সরকারের অতিরিক্ত ৮ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, প্রতি পাঁচবছর অন্তর অন্তর সরকারি ব্যাঙ্ক এবং বিমা সংস্থার কর্মীদের বেতন কাঠামো সংশোধন করা হয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 তবে কর্মক্ষমতার সঙ্গে বেতন বৃদ্ধি যুক্ত হওয়ায় খুশি নন এই কোম্পানির কর্মচারীরা। এই নিয়ে কর্মী ইউনিয়নগুলি নিজেদের অসন্তোষ প্রকাশও করেছে। কর্মীদের বক্তব্য, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিমা সংস্থার কর্মীরাই সরকারি প্রকল্পগুলুকে সফল করে। বেসরকারি সংস্থা এই কাজ করে না। (ছবিটি প্রতীকী)
4/5 জেনারেল ইন্স্যুরেন্স এমপ্লয়িজ অল ইন্ডিয়া অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ত্রিলোক সিং বলেন, ‘৬৪ মাস অপেক্ষার পর যেভাবে বেতন সংশোধন করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে আমাদের তীব্র আপত্তি রয়েছে। কর্মক্ষমতার সাথে মজুরি বৃদ্ধি যুক্ত করা অযৌক্তিক বলে মনে হচ্ছে।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
5/5 ত্রিলোক সিং জানান, কর্মচারীরা সংস্কারের বিরোধী নয়। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার চরিত্র বিশ্লেষণ করে এই সব সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। উল্লেখ্য, এর আগে ২০২১ সালে সরকারের তরফে সাধারণ বিমা ব্যবসা (জাতীয়করণ) সংশোধনী আইন পাশ করানো হয়েছিল। এর ফলে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলির বেসরকারিকরণের পথ চওড়া হয়।