অ্যাপেল সিডার ত্বকের যত্নেও খুবই ভাল। শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কাটাতে এই অ্যাপেল সিডার খুবই উপকারি। ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধে এর জুড়ি মেলা ভার!
1/6 শুধু রান্নায় স্বাদ যোগ নয়। ওষধি হিসাবেও অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের গুরুত্ব আছে। ব্লাড সুগার থেকে কোলেস্টেরলের সমস্যা ঘোচাতে এই অ্যাপেল সিডার খুবই উপকারি। এছাড়াও ডায়াবেটিস কিম্বা ওজন কমিয়ে ফেলতে এই অ্যাপেল সিডার দারুন কাজ দেয়।
2/6 ব্যাকটেরিয়া রোধে- আঙুলের কোণে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া রোধে কার্যকরি ফল দেয় অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। এছাড়াও ছত্রাক কিম্বা ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করার জন্য এই অ্যাপেল সিডার খুবই উপকারি। এটি খাবারের প্রিজারভেটিভ হিসাবে খুবই ভাল।
3/6 ব্লাড সুগার রোধে কার্যকরি- বহু গবেষণা বলছে, ভিনিগার ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ইনসুলিনের সেনসিটিভিটি ১৯ থেকে ৩৪ শতাংশ বেশি করে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। তবে ব্লাড সুগার কমাতে কোনও মেডিসিন যদি নেন, তাহলে অ্যাপেল সিডার খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
4/6 ত্বকের যত্নে অ্যাপেল সিডার- অ্যাপেল সিডার ত্বকের যত্নেও খুবই ভাল। শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কাটাতে এই অ্যাপেল সিডার খুবই উপকারি। ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধে এর জুড়ি মেলা ভার!
5/6 কীভাবে সেবন করবেন- রান্নায় ভিনিগার দিয়ে তো খাবার বানাতেই পারেন। এছাড়া রোজের ডায়েটে স্যালাডে রাখতে পারন অ্যাপেল সিডার। যদি জলে মিশিয়ে পান করতে চান, তাহলে একটা বড় জলের গ্লাসে ১ থেকে ২ চামচ নিয়ে নিন অ্যাপেল সিডার। প্রতিদিন এই পরিমাণ জলে মিশিয়ে পান করতে পারেন। তবে এর থেকে বেশি সিডার ভিনিগার সেবন সঠিক নয় বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
6/6 হার্টের স্বাস্থ্যে জন্য প্রয়োজন- বহু গবেষণা বলছে, অ্যাপেল সিডার ভিনিগার হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ভাল। কোলেস্টেরলকে কমাতে ও ট্রাইগ্লিসারাইডকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুবই উপকারি এই অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। এটি কিডনির রোগের জন্যও ভাল। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা উপযুক্ত নয়।