জয় আসছে বালিগঞ্জ উপ-নির্বাচনে। তবে প্রাথমিক ট্রেন্ড অনুযায়ী (যাবতীয় তথ্য নির্বাচন কমিশন অনুযায়ী), সেই জয়ের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের গলায় কাঁটা হয়ে বিঁধছে ভোটের হার। গত বছরের বিধানসভা ভোট এবং কলকাতা পুরনিগমের থেকে তৃণমূলের ভোট অনেকটা কমে গিয়েছে।
1/9 চার মাসে বালিগঞ্জে CPIM-র ভোট বাড়ল ২১%, বাবুল ‘বিরোধী’ হাওয়ায় ধাক্কা তৃণমূলের? (ছবি সৌজন্যে ফেসবুক এবং পিটিআই ফাইল)
2/9 জয় আসছে বালিগঞ্জ উপ-নির্বাচনে। তবে প্রাথমিক ট্রেন্ড অনুযায়ী, সেই জয়ের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের গলায় কাঁটা হয়ে বিঁধছে ভোটের হার। গত বছরের বিধানসভা ভোট এবং কলকাতা পুরনিগমের থেকে তৃণমূলের ভোট অনেকটা কমে গিয়েছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)
3/9 প্রাথমিক ট্রেন্ড অনুযায়ী, আপাতত তৃণমূলের ঝুলিতে গিয়েছে ৫৫.২ শতাংশ ভোট। যা ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে ছিল ৭০ শতাংশ। মাসচারেক আগে কলকাতা পুরনিগমের ভোটে তা ৭৭ শতাংশে ঠেকেছিল। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)
4/9 সেখানে লাফিয়ে ভোট বেড়েছে বামেদের। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে মাত্র পাঁচ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। যা কলকাতা পুরনিগমের ভোটে বেড়ে সাত শতাংশের মতো দাঁড়িয়েছিল। এবার বালিগঞ্জ উপ-নির্বাচনে ২৮.৪৭ শতাংশ ভোট পেয়েছেন সায়রা শাহ হালিম। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
7/9 সেই ট্রেন্ড থেকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, ‘নো ভোট টু বাবুল’ প্রচার প্রভাব ফেলেছে। আসানসোলে হিংসার সময় বাবুলের ভূমিকা নিয়ে যে প্রচার করা হয়েছিল, তাতে সম্ভবত সংখ্যালঘু ভোট তৃণমূলের থেকে সরে গিয়েছে। তাতে বামেদের ঝুলি ফুলেফেঁপে উঠেছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
9/9 সেইসঙ্গে তৃণমূলের দাবি, প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায় হেভিওয়েট এবং ‘কালারফুল’ প্রার্থী ছিলেন। তাঁরা আলাদাই ক্যারিশমা ছিল। বাবুলের বিরুদ্ধে যে নেতিবাচক সাম্প্রদায়িক প্রচার চালানো হয়েছে, তাতে মানুষ হয়ত বিভ্রান্ত হয়েছেন। সেটার অর্থ এমন নয় যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভোট কমেছে। সাময়িকভাবে কোনও অঙ্ক কাজ করে না। কিন্তু মমতার সমর্থন অটুট আছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)