বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Coromandel Express Accident Death: করমণ্ডল দুর্ঘটনায় আরও বাড়ল মৃতের সংখ্যা, এখনও চিহ্নিত হয়নি ১৬০টি দেহ
Coromandel Express Accident Death: করমণ্ডল দুর্ঘটনায় আরও বাড়ল মৃতের সংখ্যা, এখনও চিহ্নিত হয়নি ১৬০টি দেহ Updated: 04 Jun 2023, 12:38 PM IST Abhijit Chowdhury প্রায় ৩০০ রেল যাত্রীর মৃত্যুর শোকে বালাসোরের আবহাওয়া এখনও ভারী। আজ সরকারি ভাবে আরও বেড়েছে মৃতের সংখ্যা। এদিকে জানা গিয়েছে, এখনও ১৬০টি মৃতদেহকে চিহ্নিত করা যায়নি এবং তাদের পরিজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। এই আবহে মৃতদেহগুলি সরিয়ে ফেলা হচ্ছে বালাসোর থেকে। 1/5 গত দু'দিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বালাসোরের একাধিক ছবি, ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। কোনওটাতে দেখা যাচ্ছে, কামলার তলায় চাপা পড়ে আছেন কেউ বা কারও হাত ঝুলছে। আবার কোনও ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে যে শোকস্তব্ধ ব্যক্তিরা এক এক করে চাদর সরিয়ে মৃতদেহের মুখ দেখছেন, যদি তাদের প্রিয়জন সেখানে থেকে থাকেন। 2/5 এদিকে এরই মধ্যে আজ সরকারি ভাবে জানানো হল, করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯৪ হয়েছে। এদিকে গুরুতর ভাবে আহতের সংখ্যা ৫০-এর ওপরে। এই আবহে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। অপরদিকে ৭০০-র বেশি রেলযাত্রী কিছুটা আহত বলে জানানো হয়েছে রেলের তরফে। 3/5 এদিকে যেসব মৃতদেহ এখনও চিহ্নিত হয়নি, সেগুলিকে বালাসোর থেকে সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। সেই মৃতদেহ ভালো ভাবে সংরক্ষণ করার জন্যই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ওড়িশা সরকার। জানা গিয়েছে এই মৃতদেহগুলিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ভুবনেশ্বরে। সেখানকার বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালের মর্গে সংরক্ষণ করে রাখা হবে এই দেহগুলিকে। 4/5 জানা গিয়েছে, বাহানগা হাই স্কুল এবং উত্তর ওড়িশা চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির একটি অস্থায়ী মর্গে রাখা হয়েছিল করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃতদের দেহ। সেখান থেকে আজ শনাক্ত না হওয়া দেহগুলি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ওড়িশার রাজধানীতে। এদিকে এই দুর্ঘটনায় বাংলারও প্রায় ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে সরকারি ভাবে। 5/5 এদিকে ওড়িশা সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, আজ থেকে আরও ৪২ ঘণ্টা সংরক্ষিত অবস্থায় রাখা থাকবে দেহগুলি। তার মধ্যে মৃতদের পরিজনরা যদি ভুবনেশ্বরে এসে হেদ শনাক্ত করতে না পারেন, তাহলে ওড়িশা সরকারই নিয়ম মাফিক সেই দেহগুলির সৎকার করবে। এদিকে ইতিমধ্যেই যেসব মৃতদেহ শনাক্ত হয়েছে, সেগুলির ময়নাতদন্ত হচ্ছে। এরপর সেই দেহ পরিজনদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে।