Soybean and Sunflower Oil Price: কেন্দ্রীয় সরকার অপরিশোধিত সয়াবিন তেল এবং অপরিশোধিত সূর্যমুখী তেল আমদানি সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২০ লাখ মেট্রিক টন পর্যন্ত আমদানির ক্ষেত্রে আমদানি শুল্ক, কৃষি পরিকাঠামো ও উন্নয়ন সেস ছাড় দিয়েছে কেন্দ্র। এর ফলে মধ্যবিত্তের হেঁশেলের ‘আগুন’ নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
1/5কবে পর্যন্ত এই নির্দেশিকা কার্যকর হবে: সেস ও শুল্ক ছাড়ের এই নিয়মটি ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রযোজ্য থাকবে। এর অর্থ, চলতি অর্থবছর ছাড়াও আগামী অর্থবছরেও ২০ লাখ মেট্রিক টন সয়াবিন ও ২০ লাখ মেট্রিক টন সূর্যমুখী তেল আমদানিতে কোনও কর লাগবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
2/5ভারত ভোজ্য তেলের ৬০ শতাংশের বেশি আমদানি করে। গত কয়েক মাসে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধ ছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আমদানিতে প্রভাব ফেলেছে। এ কারণে অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে। যদিও সরকার গত বছর দাম কমাতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও নিয়েছিল।
3/5আগামী দুই অর্থবছরে মোট ৮০ মিলিয়ন টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল এবং অপরিশোধিত সূর্যমুখী তেল শুল্কমুক্ত আমদানি করা যেতে পারে দেশে। মনে করা হচ্ছে সরকারের এই কর ছাড়ের সিদ্ধান্তে সয়াবিন ও সূর্যমুখী তেলের দাম কমবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
4/5সাম্প্রতিক মাসগুলিতে দিল্লিতে স্থানীয় ভোজ্য তেলের দর নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম হয়েছে সরকার। ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের জেরেই সরকারের পক্ষে ভোজ্য তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। উল্লেখ্য, ভারত তার ভোজ্য তেলের চাহিদার দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি আমদানি করে। তবে যুদ্ধের জেরে কৃষ্ণ সাগর অঞ্চল থেকে সূর্যমুখীর সরবরাহে তীব্র হ্রাস দেখা গিয়েছে। এর জেরে স্থানীয় ভোজ্য তেলের দাম রকেট গতিতে ছুটেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
5/5ভারত প্রধানত ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়েশিয়া থেকে পাম তেল আমদানি করে। সয়া এবং সূর্যমুখীর মতো অন্যান্য অপরিশোধিত ভোজ্য তেল ভারতে আসে আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, ইউক্রেন এবং রাশিয়া থেকে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)