1/4 দেখতে দেখতে চলেই এল দোল। বড় প্রতীক্ষার অবসান! এবার পালা নিজেকে রাঙিয়ে নেওয়ার। তবে চলুন রং খেলতে যাওয়ার আগে দেখে নেই টলিপাড়ার খুদেরা আজ কী করছে! আদৌ কি তাঁরা খেলবে রং! কী কী কেনাকাটাই বা করল তাঁদের মা-বাবা এবারে। ইউভান, আদিদেব আর মেরাখদের রং খেলার খোঁজ রইল আপনাদের জন্য।
2/4 গতকালই একপ্রস্থ রং খেলা হয়ে গিয়েছে সুদীপা চট্টোপাধ্যায় ও অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায়ের ছেলে আদির। তাও আবার স্কুলে গিয়ে। যদিও সেখানে ওরা রং খেলেছে ফুলের পাপড়ি দিয়ে। আর আজ বাড়িতে মহা আয়োজন। পিঠে লাগানো ট্যাঙ্কে পিচকিরি, নতুন সুইমিং পুল, রং সব কেনা হয়েছে আদিদেবের জন্য। রাতেই ফুলিয়ে রাখা হয়েছে সুইমিং পুল। এবার সকলকে সেই সুইমিং পুলের জলে চুবিয়ে রং মাখানোর পরিকল্পনা করে রেখেছে চট্টোপাধ্যায় বাড়ির খুদে।
3/4 এই ক'দিন আগেই ন্যাড়া হয়েছে ইউভান। তারওপর মাত্র দেড় বছর তাঁর। তাই এবারে তাঁর গায়ে রং লাগানোর কথা একেবারেই ভাবছেন না রাজ চক্রবর্তী ও শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। ছেলেকে নিয়ে তাঁরা বাড়িতেই থাকবেন। আগামী বছর যখন বয়স আরেকটু বাড়বে, তখন নয় দেখা যাবে। রাজের কথানুসারে, কপালে আবিরের একটা ছোট্ট টিকা মা শুভশ্রী হয়তো দিতে পারে!
4/4 পায়েল দে ও দ্বৈপায়ন দাসের ছেলে মেরাখ আবার চুটিয়ে দোল খেলবে। মা যে অনলাইনেই ওর জন্য সাদা পোশাক এনে রেখেছে। আবাসনের বাসিন্দাদের সাথেই দোল খেলায় মাতবে এই খুদে! প্রথম বছর কোলে চেপে প্রভাত ফেরিতে অংশ নিয়েছিল। দ্বিতীয় বছর নিজেই হেঁটেছে। আর এই বছরের অনুষ্ঠানের মহড়া শে আগে থেকেই নিয়ে রেখেছিল। কেমন দোল খেলা পছন্দ মেরাখের? আবাসন চত্বরে বাচ্চাদের জন্য শাওয়ারের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। সেই শাওয়ার চালিয়ে কাদায় গড়াগড়ি খেতেই নাকি বেশি পছন্দ তার।