জানা যাচ্ছে, নর্দান ও ইস্টার্ন কমান্ডে ভারতীয় সেনায় ইতিহাস গড়ে এই বড় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, চিন সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় এই পদক্ষেপ নিচ্ছে সেনা। যা নিঃসন্দেহে দেশের প্রতিরক্ষায় একটি প্রাসঙ্গিক বিষয়।
1/5 ভারতীয় সেনার ইতিহাসে এই প্রথমবার মহিলা অফিসারদের নিয়ে বড় পদক্ষেপ। বিভিন্ন ফরোয়ার্ড পজিশনে সেনা, মহিলা অফিসারদের কমান্ডিং পজিশনে রাখছে। এই প্রথমবার ভারতীয় সেনায় মেডিক্যাল স্ট্রিমের বাইরে প্রায় ৫০ জন মহিলাকে কমান্ডিং পজিশনে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেনা। . (ANI Photo)
2/5 জানা যাচ্ছে, নর্দান ও ইস্টার্ন কমান্ডে ভারতীয় সেনায় ইতিহাস গড়ে এই বড় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, চিন সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় এই পদক্ষেপ নিচ্ছে সেনা। যা নিঃসন্দেহে দেশের প্রতিরক্ষায় একটি প্রাসঙ্গিক বিষয়। এর আগে একটি স্পেশ্যাল সিলেকশন বোর্ড তৈরি করে সেনা। সেখানে ১০৮ জন মহিলা অফিসারকে সিলেক্ট গ্রেড কর্নেল স্তরে উন্নিত করার পদক্ষেপ করা হয়। যাতে সেনায় লিঙ্গভেদ না থেকে, সাম্যতার বিচারে সকলে সমান অধিকার পান, তার উদ্দেশেই এই পদক্ষেপ বলে জানা যায়।
3/5 উল্লেখ্য, তুরস্কের ভূমিকম্পে উদ্ধার কাজই হোক বা প্রবল হিমবাহের মধ্যে সিয়াচেনে পজিশন নেওয়াই হোক, ভারতের সেনার মহিলা অফিসাররা একের পর এক নজির গড়েছেন। আর এবার ১০৮ জনকে ২৪৪ জন লেফ্টন্যান্ট কর্নেলের মধ্যে থেকে পদোন্নতির রাস্তায় নিয়ে যাওয়া হয়।
4/5 জানা গিয়েছে, যে মহিলা অফিসারদের বেছে নেওয়া হয়েছে, তাঁরা আপাতত মেডিক্যাল টেস্টের পর্ব পার করে ছোট ছোট কমান্ড অ্যাসাইনমেন্টে রয়েছেন। যেমন তাঁদের সহযোদ্ধা পুরুষরা রয়েছেন, সেভাবেই। জানা গিয়েছে, ১৯৯২ থেকে ২০০৬ এর মধ্যে যে ব্যাচ, তার মধ্যে থেকে ওই বিশেষ মহিলা অফিসারদের বেছে নেওয়া হয়েছে কমান্ডিং পজিশনের জন্য। যে পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন সেনার অবসরপ্রাপ্ত লেফ্টন্যান্ট কর্নেল সরিতা সতজিয়া। T. Narayan/Bloomberg
5/5 ১৯৯২ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে যে ব্যাচের মধ্যে থেকে এই মহিলা অফিসারদের বেছে নেওয়া হয়েছে, তাঁরা ইঞ্জিনিয়ারিং, সিগন্যাল, আর্মি এয়ার ডিফেন্স, আর্মি সার্ভিস কর্পস, ইন্টালিজেন্স কর্পস, আর্মি অর্ডিন্যান্স কর্পস, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল সেক্টরে কর্মরত। এর আগে, জানুয়ারি মাসে ভারতের সেনা প্রধান মনোজ পান্ডে বলেন, আর্টিলারি রেজিমেন্টে ভারতীয় সেনার মহিলা অফিসারদের জায়গা করে দেওয়া তাঁদের মিশনে রয়েছে। আর সেই সুখবর এল ফেব্রুয়ারিতেই। Photographer: T. Narayan/Bloomberg