1/5 ১৯৬৮ সালে সোনা নিয়ন্ত্রণ আইন কার্যকর করা হয়েছিল ভারতে। ১৯৯০ সালে অবশ্য সেই আইন বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে এই ধরনের আর কোনও আইন নিয়ে আসেনি সরকার। এই আবহে বাড়িতে সোনা মজুত রাখা বা কেনার উপর কোনও সীমা নির্ধারণ করা নেই। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
2/5 ২০১৬ সালের ১ ডিসেম্বর সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডিরেক্ট ট্যাক্সেস জানিয়ে দেয় যে বাড়িতে সোনার গয়না রাখার ক্ষেত্রে কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই। তবে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে সোনা মজুত রাখার ক্ষেত্রে। কারও যাতে সোনার রূপে আয় বহির্ভূত সম্পদ না থাকে, তা নিশ্চিত করতেই এই নিয়ম। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 বাড়িতে সোনার রাখার উপর কোনও বিধিনিষেধ না থাকলেও সেই সোনা কেনার বৈধ নথি বা আয়ের উৎস সংক্রান্ত যাবতী তথ্য থাকা বাধ্যতামূলক। তদন্তকারীর প্রশ্নের মুখে পড়লে যেকোনও ব্যক্তিকে এটা প্রমাণ দিতে হবে যে তার কাছে মজুত সোনা বেআইনি ভাবে উপার্জিত নয়। যদি আয়ের নথিপত্র, সোনার গয়নার নথিপত্রে গরমিল থাকে তাহলে সেই সোনা বাজেয়াপ্ত হতে পারে এবং আপনি জেলে যেতে পারেন।
4/5 তবে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতি না থাকলেও ব্যক্তি বিশেষে কিছু ছাড় দেওয়া হয় সোনা মজুত রাখার এক্ষেত্রে। সিবিডিটির নিয়ম অনুযায়ী, বিবাহিত মহিলারা ঘরে কোনও বৈধ নথি ছাড়া ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার গয়না রাখলে তা বাজেয়াপ্ত করা যাবে না। এদিকে কোনও অবিবাহিত মহিলা এই ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২৫০ গ্রামের বেশি সোনার গয়না রাখতে পারবেন না কোনও নথি ছাড়া। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/5 এদিকে কোনও বৈধ নথি ছাড়াই কোনও বিবাহিত বা অবিবাহিত পুরুষ সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার গয়না রাখতে পারবেন নিজের কাছে। মজুত সোনার পরিমাণ এই ঊর্ধ্বসীমা পার করলেই জরুরি হয়ে পড়বে যাবতীয় নথি। তখন তদন্তকারীকে সোনার উৎস সম্বন্ধে যথাযথ তথ্য দিতে বাধ্য হবেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি।