বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Ladakh Airbase Latest Update: LAC ঘেঁষে বিমানঘাঁটি তৈরি করছে BRO, চিনকে চোখ রাঙাচ্ছেন ভারতের এক মহিলা অফিসার
Ladakh Airbase Latest Update: LAC ঘেঁষে বিমানঘাঁটি তৈরি করছে BRO, চিনকে চোখ রাঙাচ্ছেন ভারতের এক মহিলা অফিসার Updated: 15 Apr 2024, 07:20 AM IST Abhijit Chowdhury ২০২৪ সালের অক্টোবরের মধ্যে লাদাখের নায়োমা বিমানঘাঁটির ২.৭ কিলোমিটার রানওয়ে নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে জানালেন বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল রঘু শ্রীনিবাসন। সংঘাতের আবহে চিন সীমান্তের কাছে অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পর একটি এই বিমানঘাঁটি। 1/5 নায়োমাতে বর্তমানে একটি এয়ারস্ট্রিপ আছে মাত্র। সেই এয়ারস্ট্রিপকেই পূর্ণাঙ্গ বিমানঘাঁটিতে পরিণত করার কাজ চালাচ্ছে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন। এই আবহে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল রঘু শ্রীনিবাসন রবিবার জানালেন, ২০২৪ সালের অক্টোবরের মধ্যে লাদাখের নায়োমা বিমানঘাঁটির ২.৭ কিলোমিটার রানওয়ে নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে যাবে। 2/5 প্রসঙ্গত, লাদাখে প্রায় ২০ দফায় সীমান্ত বিবাদ নিয়ে আলোচনা হয়েছে ভারত ও চিনের সামরিক আধিকারিকদের মধ্যে। তবে কোনও সমাধানসূত্র এখনও বেরিয়ে আসেনি। উলটে চিন নিজেদের অবস্থানেই অনড় থেকেছে। এই আবহে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার খুবই কাছে অবস্থিত এই নায়োমা এয়ারস্ট্রিপের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। 3/5 এদিকে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল রঘু শ্রীনিবাসন রবিবার বলেন, 'এই প্রকল্পটির কাজ দ্রুত শেষ করতে আমরা শিফটে কাজ করছি। সেখানকার মাটি খুবই রুক্ষ। তবে বিআরও সময় মতো সব পদক্ষেপ করছে। ভারতীয় বায়ুসেনা যাতে শীঘ্রই এই জায়গাটি ব্যবহার করতে পারে, তা নিশ্চিত করব আমরা। এতে ভারতীয় বায়ুসেনার বিকল্পও বাড়বে।' 4/5 উল্লেখ্য, এই নায়োমা বিমানঘাঁটির প্রকল্পে মোট ২১৮ কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। গতবছর সেপ্টেম্বরে এই প্রকল্পের শিলান্ন্যাস করেছিলেন। এই প্রকল্পটি পরিচালনা করছেন কর্নেল পনুং ডমিং নামক এক মহিলা বিআরও আধিকারিক। এই আবহে বিআরও প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল রঘু শ্রীনিবাসন বলেন, 'এই প্রকল্পটি ভারতের সামরিক বাহিনীর কাছে গেম চেঞ্জার হবে।' 5/5 জানা গিয়েছে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩ হাজার ৭০০ ফুট উচ্চতায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে মাত্র ২৩ কিলোমিটার দূরে এই নায়োমা বিমানঘাঁটি অবস্থিত। ১৯৬২ সালের ভারত-চিন যুদ্ধের পর কয়েক দশক অকেজো হয়ে পড়ে ছিল এই বিমানঘাঁটি। এরপর ২০০৯ সালে ফের ভারতীয় বায়ুসেনা এটিকে কার্যকরী করে তোলে।