আজ নিউ ইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮ তম অধিবেশনে যোগ দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর। সেখানে ‘ভারত’ বলেন তিনি। সেইসঙ্গে ‘ইন্ডিয়া দ্যাট ইজ ভারত’ মন্তব্যও করেন। যা আবারও ‘ভারত’ বনাম ‘ইন্ডিয়া’ বিতর্ক উস্কে দিয়েছে।
1/5 'নমস্তে ফ্রম ভারত' - 'ভারত' বনাম 'ইন্ডিয়া' বিতর্কের মধ্যেই নিউ ইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮ তম অধিবেশনে সেই তিনটি শব্দ দিয়ে নিজের ভাষণ শুরু করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর। আর নিজের ভাষণের শেষে তিনি বলেন, 'আজ এটাই ইন্ডিয়াকে তুলে ধরছে। যা ভারত (ইন্ডিয়া দ্যাট ইজ ভারত)।' (ছবি সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
2/5 মঙ্গলবার রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮ তম অধিবেশনে ১৭ মিনিটের মতো ভাষণ দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তাঁর ভাষণে করোনাভাইরাস মহামারীর পরবর্তী দুনিয়া, জি২০ সম্মেলনে ভারতের সাফল্য, বিশ্বমঞ্চে ভারতের গুরুত্ব বৃদ্ধি, সন্ত্রাসবাদ-উগ্রপন্থার মতো বিষয় উঠে আসে। নাম না করে আক্রমণ শানান কানাডাকে। (ছবি সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
3/5 তারইমধ্যে তাঁর ‘নমস্তে ফ্রম ভারত’ এবং ‘ইন্ডিয়া দ্যাট ইজ ভারত’ নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে। তবে এই প্রথম 'ইন্ডিয়া দ্যাট ইজ ভারত' বললেন না জয়শংকর। 'ভারত' বনাম 'ইন্ডিয়া' বিতর্ক যখন তুঙ্গে উঠেছিল, তখন চলতি মাসের গোড়ার দিকেই তিনি বলেছিলেন, 'ইন্ডিয়া হল ভারত। এটা সংবিধানেই আছে। সবাইকে সেটা (সংবিধান) পড়তে বলছি।' (ছবি সৌজন্যে এএফপি)
4/5 উল্লেখ্য, নয়াদিল্লিতে জি২০ সম্মলেনের আগে সেই 'ভারত' বনাম 'ইন্ডিয়া' তুঙ্গে উঠেছিল। যে সম্মেলন ৯ সেপ্টেম্বর এবং ১০ সেপ্টেম্বর হয়েছিল নয়াদিল্লিতে। প্রথমদিনের সম্মেলনের পর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু যে নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন, সেজন্য যে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছিল, তাতে লেখা ছিল ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’। আর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সামনে যে ফলক ছিল, তাতে 'ভারত' লেখা ছিল। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএফপি)
5/5 এমনিতে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদে যেখানে ভারতীয় কূটনীতিবিদা বসেছিলেন, সেখানের ফলকে 'ইন্ডিয়া' লেখা ছিল। আর যে পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে জয়শংকর ভাষণ দেন, সেখানে দেশের নাম লেখা থাকে না। (ছবি সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)