অনিতা জানিয়েছেন, তিনি রাজি রয়েছেন ডিএনএ টেস্টের জন... more
অনিতা জানিয়েছেন, তিনি রাজি রয়েছেন ডিএনএ টেস্টের জন্য। বর্তমানে নেতাজির কন্যা অনিতা থাকেন জার্মানিতে। তিনি বলছেন, 'বর্তমান প্রযুক্তি নানান ধরনের উন্নতমানের ডিএনএ টেস্ট করতে সমর্থ। ডিএনএ অংশ (চিতাভষ্মের) বিশেষ থেকে নেওয়া যায়। যাঁরা এখনও সন্দেহ করছেন যে নেতাজির মৃত্যু ১৮ অগস্ট ১৯৪৫ সালে হয়েছে কি না, তাঁদের কাছে প্রমাণ তুলে ধরার এটা একটা সুযোগ, যে জাপানের রেনকোজি মন্দিরে তাঁর চিতাভষ্ম রয়েছে।'
1/5সালটা ১৯৪৫। ১৮ অগস্ট। সত্যিই কি জাপানে বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু? স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরও এই প্রশ্ন থেকে গিয়েছে। থেকে গিয়েছে নেতাজিকে ঘিরে এক অপার রহস্যের মেঘ। বহু তদন্ত কমিশন গঠন হয়েছে। এসেছে নানান তথ্য। বহুবার এই বিষয়ে বসু পরিবার নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। ফের একবার নেতাজি কন্যা অনিতা দাবি তুললেন জাপানের রেনকোজি মন্দির থেকে যেন 'নেতাজির চিতাভষ্ম ফিরিনে আনা হয়।'। (ফাইল ছবি, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
2/5অনিতা জানিয়েছেন, তিনি রাজি রয়েছেন ডিএনএ টেস্টের জন্য। বর্তমানে নেতাজির কন্যা অনিতা থাকেন জার্মানিতে। তিনি বলছেন, 'বর্তমান প্রযুক্তি নানান ধরনের উন্নতমানের ডিএনএ টেস্ট করতে সমর্থ। ডিএনএ অংশ (চিতাভষ্মের) বিশেষ থেকে নেওয়া যায়। যাঁরা এখনও সন্দেহ করছেন যে নেতাজির মৃত্যু ১৮ অগস্ট ১৯৪৫ সালে হয়েছে কি না, তাঁদের কাছে প্রমাণ তুলে ধরার এটা একটা সুযোগ, যে জাপানের রেনকোজি মন্দিরে তাঁর চিতাভষ্ম রয়েছে।'(ছবি সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)
3/5দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ যখন চূড়ান্ত পর্যায়ে তখনই সেই সপ্তাহেই জাপানের ফরমোসায় এক বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। দাবি করা হয়, সেই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান নেতাজি। তবে এই দাবির পক্ষে বিপক্ষে অনেক যুক্তি এযাবৎকালে সামনে এসেছে। ফলে রয়ে গিয়েছে ধোঁয়াশা। অনিতা বলছেন, রেনকোজি মন্দিরের পুরোহিত ও জাপানের সরকারও এমন টেস্টের জন্য রাজি। (ছবি সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
4/5এর আগেও এই বিষয়ে মোদীকে চিঠি লেখেন অনিতা। এছাড়াও বসু পরিবারের তরফে চন্দ্র বসু দাবি তোলেন যে নেতাজির অস্থি যাতে ফিরিয়ে আনা হয়। সম্পর্কে নেতাজির নাতি চন্দ্র বসু চলতি বছরের মার্চ মাসে বলেন, নেতাজির অস্থিভষ্ম টোকিওর রেনকোজি মন্দিরে রয়েছে এবং এখন সেটার ডিএনএ পরীক্ষা করা উচিত। জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাতে ভারতের তরফে এর আবেদন করা হয়, তার জন্যও আর্জি জানিয়েছিলেন তিনি।
5/5অনিতা বলছেন, 'তাঁর(নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু) কাছে দেশের স্বাধীনতার থেকে বড় কিছু ছিল না।তাঁর ভারতে থাকার চেয়েও তা ছিল বেশি গুরুত্বপূর্ণ।' একই সঙ্গে অনিতা বসু বলছেন, 'তিনি যখন দেশের স্বাধীনতার অভিজ্ঞতা পেলেন না, অন্তত তাঁর চিতাভষ্ম ভারতের মাটিতে আসা উচিত।' (ছবি সৌজন্য, আর্কাইভ হিন্দুস্তান টাইমস)