৪০-এ পা দিলেন অভিনেতা নীল নীতিন মুকেশ।'নিউ ইয়র্ক', 'ওয়াজির', 'সাহু'র মতো একাধিক ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গেছে তাঁকে।
1/5৪০-এ পা দিলেন অভিনেতা নীল নীতিন মুকেশ। 'বিজয়' এবং 'জেয়সি করনি ওয়েসি ভরনী' এর মতো ছবিতে শিশু শিল্পী হিসেবে পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেছিলেন তিনি। এরপর ২০০৭ সালে নায়ক হিসেবে 'জনি গদ্দার' ছবিতে পা রাখেন নীল। শেষবার প্রভাস-শ্রদ্ধা কাপুরের 'সাহু' ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গেছিল এই বলি-তারকাকে। (ছবি সৌজন্যে - টুইটার)
2/5বহু পুরনো নীলের একটি ঘটনার কথা আজও বলিপাড়ার অলিতে-গলিতেই কান পাতলেই শোনা যায়। একবার এক নামি ফিল্মি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাবা তথা বর্ষীয়ান বলি-গায়ক নীতিন মুকেশের সঙ্গে হাজির হয়েছিলেন তিনি। সেই শো-এর সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন শাহরুখ খান এবং সইফ আলি খান।
3/5পর্দার বাইরে নিজের দুরন্ত রসবোধ এবং বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তার জন্যও দারুণ জনপ্রিয় শাহরুখ। মানুষকে হাসাতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার। সইফের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তবে সেই অনুষ্ঠানে তাঁর উদ্দেশে করা শাহরুখ-সইফের করা মন্তব্য মোটেই পছন্দ হয়নি নীলের। সবাইকে চমকে দিয়ে ওই দুই বলি-তারকার উপর রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে উঠেছিলেন নীল।
4/5কী এমন ছিল সেই কথা। ভরা অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে শাহরুখ বলে ওঠেন, 'তোমার নাম তো নীল নীতিন মুকেশ। তা তোমার পদবীটা কোথায় গেল? আমাদের তো সবার পদবী রয়েছে, তোমারটা কোথায় গেল?' জবাবে নীল বলে ওঠেন, 'আমার মনে হচ্ছে এই অনুষ্ঠানে আমাকে আপনা বেইজ্জত করছেন। এখানে আমার বাবাও উপস্থিত রয়েছেন। তাই জাস্ট শাট আপ!'
5/5শাহরুখের পরে একটুও না দমে এবার নীলের পিছনে পড়েন সইফ আলি খানও। ফের প্রসঙ্গ তোলেন নীলের পদবীর। তখন নীল বলে ওঠেন, 'আমার কোনও পদবীর প্রয়োজন নেই। বলিউডে নিজের নাম প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রচুর পরিশ্রম করেছি। আপনাদের সম্মান করি তবু বলব চুপ করুন। শাট আপ!'