২০২১ সাল থেকেই কোলন ক্যান্সারে ভুগছিলেন পেলে। বয়স হয়ে যাওয়ার ফলে সমস্যা আরও বেড়েছিল তাঁর। আর শেষ পর্যন্ত সেই লড়াইয়ে হার মানতে হল কিংবদন্তিকে। তবে ফুটবল ক্যারিয়ারে তাঁর প্রাপ্তির ভাড়ার একেবারে উপচে পড়ে সাফল্যে। আসুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, পেলের ক্যারিয়ারের সাফল্যের তালিকা:
1/8বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাস লেখা হলে সেখানে আলাদা করে একটা গোটা অধ্যায় লেখা থাকবে পেলেকে নিয়ে। গোটা বিশ্ব জুড়ে রয়েছে ব্রাজিলীয় তারকা ফুটবলার পেলের গুণমুগ্ধ কোটি কোটি ভক্ত। ৮২ বছর বয়সে ব্রাজিলের সাও পাওলোর এক বেসরকারি হাসপাতালে প্রয়াত হন কিংবদন্তি ফুটবলার।
2/8বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে একমাত্র ফুটবলার তিনি, যাঁর ঝুলিতে রয়েছে ৩টি বিশ্বকাপ। পেলের প্রাপ্তির ভাঁড়ার একেবারে কানায় কানায় পূর্ণ। আসুন দেখে নেওয়া যাক, কিংবদন্তি ফুটবলারের বর্ণময় ক্যারিয়ারের প্রাপ্তির তালিকা।
3/8ব্রাজিলের হয়ে তিনি জিতেছেন তিনটি বিশ্বকাপ। ১৯৫৮, ১৯৬২ এবং ১৯৭০ সালে বিশ্বকাপ জেতেন তিনি। বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ফুটবলার, যাঁর এই নজির রয়েছে।মাত্র ১৭ বছর বয়সে সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপ জেতেন তিনি। যে নজির এখনও অটুট রয়েছে তাঁর।
4/8৮১২ টি অফিসিয়াল ম্যাচ খেলে তাঁর দখলে রয়েছে ৭৫৭ টি গোল। দীর্ঘ দিন বাদে ক্লাব এবং দেশের হয়ে সর্বাধিক গোল করার তাঁর এই নজির ভেঙে দেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। ব্রাজিল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন এবং স্যান্টোসের তথ্য অনুযায়ী ১৩৬৭ ম্যাচে পেলে মোট গোল করেছেন ১২৮৩। তবে ফিফার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৩৬৬ ম্যাচে পেলের গোল সংখ্যা ১২৮১।
5/8ব্রাজিলের ইতিহাসে সর্বাধিক গোল করার নজির রয়েছে তাঁর দখলে। করেছেন ৭৭ টি গোল। সম্প্রতি নেমার জুনিয়র যদিও তাঁকে স্পর্শ করে ফেলেছেন। বিশ্বকাপে পেলে করেছেন ১২ টি গোল
6/8১৯৭০ মেক্সিকো বিশ্বকাপে তাঁর ছ'টি অ্যাসিস্ট ছিল। যা একটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে এখন ও নজির।অফিসিয়াল এবং আনঅফিসিয়াল ম্যাচ মিলিয়ে তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ৯২ টি হ্যাটট্রিক।
7/8১৯৫৯ সালে স্যান্টোসের হয়ে ১২৭ টি গোল করেছিলেন তিনি। যা এক ক্যালেন্ডার বর্ষে ক্লাব ফুটবলের ইতিহাসে নজির। স্যান্টোসের হয়ে ৬৫৯ ম্যাচে ৬৪৩ টি গোল করেছিলেন তিনি। যা সর্বকালীন রেকর্ড।
8/8স্যান্টোসের হয়ে ছয় বার ব্রাজিলের জাতীয় লিগ জিতেছেন তিনি (১৯৬১-৬৫, ১৯৬৮)।তাঁর নেতৃত্বেই ১৯৬২ এবং ১৯৬৩ সালে কোপা লিবারতোডরেসে চ্যাম্পিয়ন হয় স্যান্টোস।