রুপোলি পর্দায় পুরানো প্রজন্মকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে এই বলিউড ছবিগুলি সেরা। ‘কাল হো না হো’-তে কীর্তন-গাওয়া-দাদির মতো অত্যন্ত ধার্মিক হিসাবে বা বৃদ্ধ বয়সে স্বপ্নের পিছনে ছুটে চলা ব্যক্তিত্বদের দেখানো হয়েছে এই ছবিগুলিতে।
1/6 শুধু তরুণ প্রজন্ম বা ছোটদের জন্য নয়, পুরানো প্রজন্মকে তুলে ধরে বলিউডে তৈরি হয়েছে সিনেমা। যেগুলি নিঃসন্দেহে পারিবারিক ছবি। গোটা পরিবারের সঙ্গে বসে কোনও এক সন্ধ্যায় দেখাই যায় এই ছবিগুলি।
2/6 উঁচাই- অমিতাভ বচ্চন, বোমান ইরানি এবং অনুপম খের অভিনীত এই ছবিটি তিন বয়স্ক বন্ধুর জীবন নিয়ে। বন্ধুরা তাঁদের বন্ধুর শেষ ইচ্ছা পূরণ করতে এভারেস্ট বেস ক্যাম্পে যাত্রা শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়। শারীরিক সীমাবদ্ধতার সঙ্গে লড়াই করে তাঁরা এবং স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ কী তা আবিষ্কার করে।
3/6 ১০২ নট আউট- ১০২ বছর বয়সে গিয়ে এক ব্যক্তি জীবনে সম্পূর্ণ উপভোগ করতে চান। ৭৫ বয়সী ছেলের জীবন আনন্দে ভরে দেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। বয়স অতিক্রম করলেই কীভাবে বয়স্ক প্রজন্ম তাদের জীবনযাপন করতে শেখে তা উঠে এসেছে ছবিতে। ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন অমিতাভ বচ্চন এবং ঋষি কাপুর।
4/6 বাধাই হো- যৌনতা এবং গর্ভাবস্থার ক্ষেত্রে আমাদের সমাজে ভিন্ন মতামত রয়েছে। এক মধ্যবয়সী মহিলা গর্ভবতী হওয়ার পর পরিবারের কাছে বিব্রতকর হয়ে ওঠেন। ছেলেরা বাবা-মাকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে। ছবির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে স্পর্শ করে, আমরা কীভাবে যৌনতা এবং ঘনিষ্ঠতাকে এমন কিছু হিসাবে দেখি যা শুধুমাত্র নবদম্পতিদের জন্য সংরক্ষিত। ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন নীনা গুপ্তা এবং গজরাজ রাও।
5/6 পিকু- বাবা ও মেয়ের সম্পর্কের এক অসাধারণ কাহিনী। মা নেই। এই পরিস্থিতিতে মেয়েই বাবার ছোট-বড় প্রয়োজনের দিকগুলি খেয়াল রাখে। বলিউডের মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চনকে বাবা ও দীপিকা পাড়ুকোনকে মেয়ের ভূমিকায় এই সিনেমায় দেখা গিয়েছে। এই সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছে প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানকে।
6/6 শর্মাজি নমকিন- শর্মাজি ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তি। কর্মজীবন থেকে অবসর নেওয়ার পরে তাঁ হাতে কোনও কাজ নেই। কিন্তু তাঁর দীর্ঘ দিনের ইচ্ছা তিনি, চুটিয়ে রান্না করবেন। রান্না করেই সফল হতে চান তিনি। এমন স্বপ্ন নিয়ে তিনি এগিয়ে যেতে চান জীবনে। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাঁর ছেলে। ঘরে এবং বাইরে চলে শর্মাজির লড়াই। ছবিতে ঋষি-পরেশ ছাড়াও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গিয়েছথে জুহি চাওলাকে।