বাংলা নিউজ >
ছবিঘর >
ময়দান > T20 World Cup 2022: প্রথম ২ ম্যাচে হার, ভাগ্যের জোরে সেমিতে ওঠা, ফাইনালে সমীহ করতেই হবে পাকিস্তানকে
T20 World Cup 2022: প্রথম ২ ম্যাচে হার, ভাগ্যের জোরে সেমিতে ওঠা, ফাইনালে সমীহ করতেই হবে পাকিস্তানকে Updated: 12 Nov 2022, 08:50 PM IST Tania Roy ভাগ্য সঙ্গ না দিলে পাকিস্তানের পক্ষে চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠা সম্ভব ছিল না। সেখানে তারা ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে। প্রথম দু'ম্যাচে হারের পরে ঘুরে দাঁড়ান বাবররা। শেষ তিন ম্যাচে টানা জিত সেমিতে পৌঁছয়। তার পর গত বারের রানার্সদের হারিয়ে ফাইনালে ওঠে। জানুন কোন পথে সেমিফাইনালে পাকিস্তান: 1/6 ভারতের কাছে ৪ উইকেটে পরাজিত হয়: প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তান ৮ উইকেটে ১৫৯ রান তোলে। শান মাসুদ ৫২ ও ইফতিকার আহমেদ ৫১ রান করেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে ভারত কোহলির অপরাজিত ৮২ রানের ইনিংসে ভর করে ২০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৬০ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। 2/6 জিম্বাবোয়ের কাছে ১ রানে হার মানে: প্রথমে ব্যাট করে জিম্বাবোয়ে ৮ উইকেটে ১৩০ রান তোলে। মহম্মদ ওয়াসিম ৪টি ও শাদব খান ৩টি উইকেট নেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৮ উইকেটে ১২৯ রানে আটকে যায়। ৪৪ রান করেন শান মাসুদ। 3/6 নেদারল্যান্ডসকে ৬ উইকেটে পরাজিত করে: শুরুতে ব্যাট করে নেদারল্যান্ডস ৯ উইকেটে ৯১ রান সংগ্রহ করে। শাদব ৩টি ও মহম্মদ ওয়াসিম ২টি উইকেট নেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১৩.৫ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৯৫ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ৪৯ রান করেন মহম্মদ রিজওয়ান। 4/6 দক্ষিণ আফ্রিকাকে ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়মে ৩৩ রানে হারায়: শুরুতে ব্যাট করে পাকিস্তান ৯ উইকেটে ১৮৫ রান তোলে। শাদব খান ৫২ ও ইফতিকার আহমেদ ৫১ রান করেন। ৪টি উইকেট নেন নরকিয়া। বৃষ্টিতে ওভার কাটা যাওয়ায় জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ১৪ ওভারে ১৪২ রানের। দক্ষিণ আফ্রিকা ৯ উইকেটে ১০৮ রানে আটকে যায়। আফ্রিদি ৩টি ও শাদব খান ২টি উইকেট নেন। 5/6 বাংলাদেশকে ৫ উইকেটে পরাজিত করে: প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ১২৭ রান তোলে। ৫৪ রান করেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৪টি উইকেট নেন শাহিন আফ্রিদি। ২টি উইকেট নেন শাদব খান। পালটা ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১৮.১ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ১২৮ রান সংগ্রহ করে নেয়। রিজওয়ান ৩২ ও হ্যারিস ৩১ রান করেন। 6/6 সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারায়: সেমিফাইনালে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। নির্দিষ্ট ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৫২ রান করে কিউয়ি ব্রিগেড। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৫ বল বাকি থাকতে ৩ উইকেটে ১৫৩ করে ফেলে পাকিস্তান। ৭ উইকেটে ম্যাচ জিতে তারা ফাইনালে ওঠে। এই ম্যাচে বাবর আজম-মহম্মদ রিজওয়ান জুটি ফের ছন্দে ফেরে। তারা শতরানের পার্টনারশিপ করে পাকিস্তানকে জয়ের লক্ষ্যে কার্যত পৌঁছে দেয়।