বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি সংস্থাগুলিতে মন্দা চলছে। করোনার সময়ের মতো ডিজিটালাইজেশনের চাহিদা নেই। নেই ঢালাও নতুন বিনিয়োগও। সেই কারণে খরচ বাঁচাতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হেঁটেছে তারা। কিন্তু এরই মধ্যে উল্টো ঘোষণা করল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস।
1/5ভারতীয়দের জন্য ঈশ্বরের আশীর্বাদ টাটা গোষ্ঠী। প্রয়াত ধনকুবের রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা বলেছিলেন এই কথা। সিংহভাগ ভারতীই টাটা গোষ্ঠীর বিষয়ে এমনই ধারণা রাখেন। সেই ভাবনাকে আরও একবার সঠিক প্রমাণ করল টাটা গ্রুপ। কীভাবে? ছবি : রয়টার্স (Reuters)
2/5বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি সংস্থাগুলিতে মন্দা চলছে। করোনার সময়ের মতো ডিজিটালাইজেশনের চাহিদা নেই। নেই ঢালাও নতুন বিনিয়োগও। সেই কারণে খরচ বাঁচাতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হেঁটেছে তারা। কিন্তু এরই মধ্যে উল্টো ঘোষণা করল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস। TCS-এর প্রধান মানবসম্পদ(HT) আধিকারিক মিলিন্দ লক্কড় জানিয়েছেন, টিসিএস-এর কর্মী ছাঁটাইয়ের কোনও পরিকল্পনা নেই। উল্টে বিভিন্ন সংস্থা, স্টার্ট-আপ থেকে ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের চাকরি দেবে তারা। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
3/5টিসিএস-এর এই আধিকারিক জানিয়েছেন, 'অনেক সংস্থাই বাধ্য হয়ে এই ধরনের(ছাঁটাই) পদক্ষেপ নিচ্ছে। কারণ এক সময়ে তারা প্রয়োজনের চেয়েও বেশি কর্মী নিয়োগ করে ফেলেছিল। এদিকে TCS এই বিষয়ে অনেক 'সতর্ক'। আমাদের বিশ্বাস, কোনও কর্মী একবার TCS-এ যোগ দিলে, তাঁকে আরও দক্ষ করে তোলা এবং তার মাধ্যমে আয় সুনিশ্চিত করা সংস্থার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।' ফাইল ছবি: টুইটার (Reuters)
4/5 ভারতের অন্যতম 'Mass' নিয়োগকারী TCS । সংস্থা কলেজ ক্যাম্পাসিংয়ে এলে নিশ্চিন্ত হয়ে যান আইটি পড়ুয়ারা। তাছাড়া TCS নিয়মিত ডিজিটাল প্রবেশিকার আয়োজন করে। গত এক বছরে টিসিএস-এ প্রায় ২ লক্ষ কর্মী চাকরিতে যোগ দিয়েছেন। এর মধ্যে ফ্রেশারের সংখ্যাই প্রায় ১.১৯ লক্ষ। টিসিএস-এ ২-৩ বছর চাকরি করে অনেকেই বিভিন্ন স্টার্ট আপ, অন্য সংস্থায় ভাল হাইক পেয়ে যান। ফলে ভারতের তথ্য প্রযুক্তি সেক্টরকে গড়ে তোলার জন্য টিসিএস-এর অবদান অনস্বীকার্য। ফাইল ছবি: মিন্ট (Reuters)
5/5ভারতের সবচেয়ে বড় IT রফতানিকারক TCS। সংস্থায় প্রায় ৬ লক্ষ কর্মী কাজ করেন। এই কঠিন বছরেও আগের বছরগুলির মতোই হাইক বজার রাখা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে TCS । (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য মিন্ট) (Reuters)