Prashant Kishor: প্রশান্ত কিশোর চেয়েছিলেন নির্দিষ্ট ভাবে কাজ করতে। তবে প্রশান্ত কিশোরের সেই মডেল পছন্দ হয়নি কংগ্রেসের। পাশাপাশি প্রশান্ত কিশোরকে পুরোপুরি ভরসাও করতে পারেনি হাত শিবির। মূলত চারটি বিষয়ে দুই পক্ষের মতানৈক্য তৈরি হয়। এর জেরেই শেষ পর্যন্ত আর কংগ্রের সঙ্গে হাত মেলাননি প্রশান্ত কিশোর।
1/4 প্রশান্ত কিশোর চেয়েছিলেন: গোটা যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং জনসংযোগের দায়িত্বে থাকতে চেয়েছিলেন পিকে। দলের টিকিট দেওয়া নিয়েও সব ডেটা চেয়েছিলেন তিনি এবং সেই ডেটার উপর ভিত্তি করেই ছক কষার মুক্ত হস্ত চেয়েছিলেন। এর প্রেক্ষিতে কংগ্রেসের বক্তব্য: দলে অন্যদের দায়িত্বে হস্তক্ষেপ হবে এটা। পিসিসি এবং সিইসির পদ এতে করে অপ্রয়োজনীয় হয়ে যাবে। ফাইল ছবি
2/4 প্রশান্ত কিশোর চেয়েছিলেন: কেসিআর, জগনমোহন রেড্ডি এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জোটের আলোচনা করতে বলেছিলেন কংগ্রেস। তিনি বলেছিলেন, মোদীকে হারাতে আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে জোট আবশ্যক বলে দাবি করেছিলেন পিকে। এতে কংগ্রেসের বক্তব্য ছিল, তৃণমূল স্তরের কংগ্রেসের বিস্তার থমকে যাবে। পাশাপাশি কংগ্রেসের ‘সন্দেহ’ ছিল যে পিকে তাঁর ‘মক্কেল’দের সাহায্য করতে চাইছেন দলে থেকে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে সন্তোষ কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
3/4 প্রশান্ত কিশোর চেয়েছিলেন: সোনিয়া গান্ধীকে সরাসরি রিপোর্ট করতে চেয়েছিলেন পিকে। কংগ্রেসের বক্তব্য, দল ‘ওয়ান পার্টি শো’ নয়। এই মজেল তৃণমূলের মতো ছোট দলে চললেও কংগ্রেসে তা চলবে না। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
4/4 প্রশান্ত কিশোর চেয়েছিলেন: এই বছরের শেষে বা আগামী বছরে অনুষ্ঠিত হতে চলা বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামাতে চাননি প্রশান্ত কিশোর। তিনি শুধুমাত্র ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের উপর ফোকাস করতে চেয়েছিলেন। কংগ্রেসের দাবি ছিল, পিকের এই মডেলে কাজ করলে দলের অনেক পদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে।