২০১০ সালের চ্যাম্পিয়ন স্পেনের গর্জন, কোস্টারিকাকে সাত গোলের মালা পরাল স্পেনের গাভি-সোলেররা।
খেলা শেষ
কোস্টারিকাকে সাত গোলের মালা পরাল স্পেন। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের শুরুটা দারুণ করল স্পেন। ৭-০ গোলে জিতে নিজেদের প্রমাণ করল গাভি-সোলাররা।
গোলললল…
এবার মোরাতার গোলে ৭-০ গোলে এগিয়ে গেল স্পেন।
৮ মিনিটের অতিরিক্ত সময়
৯০ মিনিটের খেলা শেষ, রেফারি ৮ মিনিটের অতিরিক্ত সময় দিয়েছেন। ৬-০ গোলে এগিয়ে স্পেন।
গোলললল….
কার্লোস সোলেরের গোল। নিকো উইলিয়ামসের ক্রস আসে, ফলোয়াপ করেন কার্লোস সোলের, ৯০ মিনিটে ৬-০ করেন তিনি।
গোলললল…
এবার ১৮ বছরের গাভির গোলে ব্যবধান বাড়িয়ে নিল স্পেন। ম্যাচের ৭৪ মিনিটে ৫-০ করল স্পেন।
৭৩ মিনিট: স্পেন-৪, কোস্টারিকা-০
এখনও পর্যন্ত খেলার রাশ নিজেদের হাতে ধরে রেখেছে স্পেন। লুইস এনরিকে কোনও চাপ না নিয়ে সব ফুটবলারকে দেখে নিতে চাইছেন। সেই কারণেই দ্বিতীয়ার্ধে ফুটবলারদের বদল করে দেখে নিচ্ছেন।
৪-০ গোলে এগিয়ে গেল স্পেন
ম্যাচের ৫৪ মিনিটে এদিনের ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করে ফেললেন ফেরান তোরেস।
শুরু হয়ে গেল দ্বিতীয়ার্ধের খেলা
কোস্টারিকার উপরে প্রথম থেকেই চাপ তৈরি করে রেখেছ স্পেন। এখন দেখার শেষ ৪৫ মিনিটও কি এভাবেই খেলবে স্পেন নাকি ঘুরে দাঁড়াবে কোস্টারিকা।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ
প্রথমার্ধের খেলা শেষ ৩-০ তে এগিয়ে রয়েছে স্পেন। কোস্টারিকাকে সে ভাবে জায়গা দেয়নি গাভিরা। এখন দেখার বাকি ৪৫ মিনিটে খেলা কোন দিকে গড়ায়। কারণ দ্বিতীয়ার্ধেই ভেঙে পড়েছে আর্জেন্তিনা-জার্মানি। প্রথমার্ধে ৮৪ শতাংশ বল পজিশন নিজেদের দখলে রেখেছিল স্পেন।
৪৫ মিনিটের খেলা শেষ
৪৫ মিনিটের খেলা শেষ। পাঁচ মিনিটের অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এখন দেখার স্পেন ব্যবধান বাড়াতে পারে কিনা।
কী ভাবে পেনাল্টি পেয়েছিল স্পেন?
স্প্যানিশ দল কোস্টারিকার উপর আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। ম্যাচের ২৯তম মিনিটে এর সুফল পায় তারা। কোস্টারিকার পেনাল্টি বক্সে স্পেনের জর্দি আলবাকে ফেলে দেন ডুয়ার্তে। এই কারণে স্পেনকে পেনাল্টি দেন রেফারি। ফেরান তোরেস এটা গোল করতে কোন ভুল করেননি,. বল সোজা গোলপোস্টে ঢুকিয়ে দেন তিনি।
আবার গোললল
৩১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দিলেন ফেরান তোরেস। ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্পেন।
দেখুন কোস্টারিকার দল
ক্যালোর নাভাস (গোল), মার্টিনেজ, ডুয়ার্তে, ফুলার, ক্যালভো, ওভিয়েডো, তেজেদা, সেলসো বোর্হেস, ক্যাম্পবেল, বেনেট, কনটেরাস।
দেখুন স্পেনের দল
উনাই সিমিওনে (গোলরক্ষক), সেজার আজপিলিকুয়েটা, এমরিক ল্যাপোর্তে, রদ্রি, জর্দি আলবা, গাভি, সার্জিও বুসকেটস, পেদ্রি, ফেরান তোরেস, এসেনসিও, দানি ওলমো।
আবার গোলললল….
আবার গোল। ২১ মিনিটের মধ্যেই ২-০ এগিয়ে গেল স্পেন। অ্যালবা ক্রস দারুণ ফিনিস করলেন মার্কো অ্যাসেনসিও।
গোলললল…
গাভির অ্যাসিস্ট থেকে দানি ওলমো গোল করে স্পেনকে এগিয়ে দিলেন। ১২ মিনিটের মধ্যেই এগিয়ে গেল স্প্যানিশ দল।
প্রতিপক্ষের গোলের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল স্পেন
স্পেনের তরুণ তারকা ফুটবলারের পেদ্রির দিকে সকলের নজর থাকবে। কোস্টারিকার গোলের কাছে পৌছে গিয়েছেন তিনি।
স্পেনের সামনে কোস্টারিকা
ফুটবল বিশ্বকাপের চতুর্থ দিনে গ্রুপ-ই-তে কোস্টারিকার মুখোমুখি হবে স্পেন। ২০১০ সালে চ্যাম্পিয়ন হওয়া স্পেন প্রথম ম্যাচে জয়ের দিকে তাকিয়ে থাকবে। এই গ্রুপে রয়েছে জার্মানি ও জাপানও। জার্মানিকে হারিয়ে বড় আপসেট করেছে জাপান। স্প্যানিশ দল কোনো অবস্থাতেই এটা হতে দিতে চায় না।