২৮ বছর পর কোপার খেতাব জিতে উচ্ছ্বাসে ভেসেছে গোটা আর্জেন্তিনা। স্বাভাবিকভাবেই লিওনেল মেসির চোখধাঁধানো পারফরম্যান্সে মন্ত্রমুগ্ধ অনুরাগীরা। তবে টুর্নামেন্টে নিজের ছাপ ছেড়ে দলের নায়ক হয়ে উঠেছেন সদ্য লা আলবিসেলেস্তের হয়ে অভিষেক ঘটনানো এমিলিয়ানো মার্টিনেজও।
কিন্তু আপামর বিশ্ববাসীর মতো তিনিও যে এলএম১০-এর বিশাল বড় ভক্ত, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন এমি। মেসিকে তিনি এতটাই ভালবাসেন যে দুবার না ভেবে ‘আমি ওর জন্য জীবন দিতেও রাজি আছি।’ বলে দিতে কুন্ঠা বোধ করেননা মার্টিনেজ। তবে বাকি অনুরাগীদের মতো দলের অধিনায়কের সঙ্গে আর কখনও ছবি তোলার জন্য তাঁকে বিরক্ত না করারও দাবি করেন তিনি।
কারণ হিসাবে তিনি বলেন. ‘লোকে প্রতিদিন ওর কাছে ২০০ মিলিয়ন ছবি তোলার আবদার করে। তবে আমার আর কোন ছবির প্রয়োজন নেই। ওর সঙ্গে একই ফ্রেমে কোপার সেরা ফুটবলার ও সেরা গোলরক্ষক হিসাবে তোলা ছবিটি চিরকাল আমার সঙ্গে থেকে যাবে। ওর পাশাপাশি কোপা আমেরিকায় অভিষেক ঘটিয়ে খেলা মধ্যে দিয়েই আমি নিজের স্বপ্ন সার্থক করে ফেলেছি।’
সেমিফাইনালে কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে তিনটি পেনাল্টি বাঁচিয়ে দলকে ফাইনালে পৌঁছে দেন এমি। এরপরেই তাঁর বন্দনায় মাতেন খোদ মেসি। ফুটবল জাদুকরের কথাগুলিকে চিরকাল মনে রাখার অঙ্গীকার করে ২৮ বছর বয়সী গোলরক্ষক বলেন, ‘ওর মতো একজন যখন কেউ ইন্সটাগ্রামে আমার ছবি পোস্ট করে যখন আমাকে ফেনোমেনন অ্যাখ্যা দেয় (সেমিফাইনালের পর), তখন ফাইনাল নিজের সেরাটা দেওয়া তো বাধ্যতামূলক।’ পাশাপাশি সুযোগ পেলে বিশ্বকাপেও দলের হয়ে নিজেকে উজাড় করে দিতে প্রস্তুত অ্যাস্টন ভিলা ক্লাবে খেলা গোলরক্ষক।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।