ম্যাচের শুরুতেই পেনাল্টি নষ্ট করেছিল ইস্টবেঙ্গলের ক্লেটন সিলভা। পেনাল্টি থেকে নেওয়া তাঁর দুর্বল শট সহজেই বাঁচিয়ে দেন বিশাল কাইথ। আর সেই সুযোগ হারানোর ফলই হাতেনাতে পেল ইস্টবেঙ্গল। লাল-হলুদের পেনাল্টি নষ্ট করাটাই হয়ে যায় ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। এতে আত্মবিশ্বাস দ্বিগুণ বেড়ে যায় বাগানের। লাল-হলুদ যেন নেতিয়ে যায়। যার খেসারত ইস্টবেঙ্গলকে প্রথমার্ধে তিন গোল হজম করে দিতে হয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে লাল-হলুদ কিছুটা আক্রমণাত্মক ফুটবল খেললেও, এক গোলের বেশি ব্যবধান কমাতে পারেনি তারা। এই অর্ধেই ক্লেটন একটি হেডে গোল করার সুযোগ নষ্ট করেন। এছাড়াও ভালো জায়গায় সেটপিস পেয়েও, সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি তারা। এর পর ম্যাচ জেতা যে কোনও দলের ক্ষেত্রে কার্যত অসম্ভবই হয়ে পড়ে। আর লাল-হলুদের ক্ষেত্রেও হল তাই। মোহনবাগান প্রথমার্ধে যেমন আক্রমণাত্মক খেলেছিল, দ্বিতীয়ার্ধে সেই ছন্দে পাওয়া যায়নি তাদের। কিন্তু লাল-হলুদের মধ্যে সেই মরিয়া ভাবটাই ছিল না যে, এই সুযোগ তারা কাজে লাগাতে পারবে!
জিতল মোহনবাগান
আইএসএল ডার্বিতে অপরাজিতই থাকল মোহনবাগান। ইস্টবেঙ্গল কখনও সবুজ-মেরুনকে আইএসএলে হারাতে পারেনি। এদিনেরটা ধরলে মোট সাতটি ডার্বি খেলেছে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান। তার মধ্যে এই নিয়ে ৬টিতেই জিতেছে বাগান। এই মরশুমেই প্রথম লেগের ডার্বি ড্র হয়েছিল।ইস্টবেঙ্গল এদিন ১-৩ হেরেছে, এটা বোধহয় তাদের পারফরম্যান্স অনুযায়ী একেবারে সঠিক ফল। প্রথমার্ধে তো হতশ্রী পারফরম্যান্স করেছিল। কার্যত এক তরফা ম্যাচ খেলেছিল মোহনবাগান। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে লাল-হলুদ লড়াইয়ে ফেরে। তারাই বেশি আক্রমণে ওঠে। একটি গোলও পায়। কিন্তু তিন গোলশোধ করার মতো মরিয়া হয়ে ফুটবল কিন্তু তারা খেলেনি। প্রথমার্ধের পেনাল্টি ছাড়াও, দ্বিতীয়ার্ধেও বিশাল কাইথ একটি দুরন্ত সেভ করেছেন। তবে দ্বিতীয়ার্ধেও ক্লেটনের হেড ছিল নির্বিষ। সেই ধারটাই যেন এদিন ক্লেটনের খেলায় দেখা যায়নি। যার ফল, লাল-হলুদ-কে ম্যাচ হেরে দিতে হয়েছে।
হলুদ কার্ড
৯০+৪- পেনাল্টি পাওয়ার জন্য বিষ্ণু বক্সের ভিতরে ডাইভ করে হলুদ কার্ড দেখলেন। এখন এক গোল হলেও কোনও লাভ হত না ইস্টবেঙ্গলের।
৬ মিনিট ইনজুরি টাইম
নির্দিষ্ট ৯০ মিনিটের খেলা শেষ। ইস্টবেঙ্গল এখনও ১-৩ পিছিয়ে। আর গোলশোধ করা তাদের পক্ষে সম্ভব হবে না। লজ্জাজনক ভাবেই তবে হারতে চলেছে লাল-হলুদ ব্রিগেড? ৬ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছে, এতে ২ গোলশোধ কার্যত অসম্ভব।
ইস্টবেঙ্গলের পরিবর্তন
৮৫ মিনিট- ইস্টবেঙ্গল একটি পরিবর্তন করল। গোলদাতা ক্রেসপোর বদলে মাঠে এলেন ফেলিসিও।
এখনও ৩-১ এগিয়ে বাগান
৮০ মিনিট পার হয়ে গেল। মোহনবাগান এখনও ৩-১ এগিয়ে। ইস্টবেঙ্গল কি পারবে আরও দু'গোল শোধ করতে। সম্ভাবনা কম। তবে অসম্ভব কিছু নয়। ৮১ মিনিটেই ক্লেটন ফ্রি-কিক থেকে একটি শট নিয়েছিল। যদিও সেই শট ধরে ফেলেন বিশাল।
জোড়া পরিবর্তন বাগানের
৬৭ মিনিট- জোড়া পরিবর্তন করল মোহনবাগান। কামিন্স এবং লিস্টনকে তুলে নিয়ে অনিরুদ্ধ থাপা এবং আশিস রাইকে নামালেন হাবাস। তিনি বাগানের আক্রমণকে নতুন করে সাজানোর চেষ্টা করছেন।
দুরন্ত সেভ বিশালের, অল্পের জন্য ২-৩ হল না লাল-হলুদের
৬৩ মিনিট- ক্লেটন সিলভা বাঁ-দিক থেকে একটি ক্রস পেয়ে পাঁচ গজের দূরত্ব থেকে জোরালো হেড করেন। তবে বিশাল কাইথ দুরন্ত সেভ করেন। বিশালের জন্যই অক্সিজেন পেল মোহনবাগান। ২-৩ করা হল না ইস্টবেঙ্গলের।
হলুদ কার্ড
৬০ মিনিট- মহেশকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখলেন হলুদ পেত্রাতোস। ইস্টবেঙ্গলের সায়নও একটি ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন।
গোওওওললল… ১-৩ ব্যবধান কমালেন ক্রেসপো
৫৩ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের জন্য দরকার ছিল একটি গোলের। অবশেষে ব্যবধান কমালেন সাউল ক্রেসপো। ক্লেটন সিলভা বক্সের ভিতর দুরন্ত একটি ক্রস বাড়ান সাউল ক্রেসপোকে। ক্রেসপোর দৌড়ে এসে বলটি বুক দিয়ে নামিয়ে দুরন্ত শটে জালে জড়ান। ১-৩ করল ইস্টবেঙ্গল। তবে এখনও তারা দু'গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে। এই ম্যাচ না জিততে পারলে, কপালে দুঃখ আছে লাল-হলুদের।
হলুদ কার্ড
৫২ মিনিট- পেত্রাতোসকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখলেন নওরেম মহেশ।
বাগানের পেনাল্টির আবেদন
৪৭ মিনিট- কামিন্সকে বক্সের ভিতরে ফাউল করা হলেও, পেনাল্টি দেননি। এই ঘটনার পর মুহূর্তেই কামিন্স বক্সের মুখ থেকে একটি শট নেন। কিন্তু ডাইভ দিয়ে গিল তা বাঁচিয়ে দেন।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে। ইস্টবেঙ্গল শুরুতে গোল না পেলে, জেতার আশা ছেড়ে দিতে হবে। মোহনবাগান অবশ্য চাইবে, ব্যবধান বাড়াতে। বাগানের মধ্যে জেতার জন্য যে মরিয়া ভাবটা দেখা গিয়েছে, সেটা উধাও ইস্টবেঙ্গলের মধ্যে থেকে। দ্বিতীয়ার্ধে একই ধারা চললে, প্লে-অফের আশা ছেড়ে দেওয়া উচিত কার্লেস কুয়াদ্রাতের দলের।
বিরতিতে ৩-০ এগিয়ে বাগান
বিরতি হয়ে গেল। আর প্রথমার্ধের পর ম্যাচের ফল মোহনবাগানের পক্ষে ৩-০। নিঃসন্দেহে মোহনবাগান দাপটের সঙ্গে খেলেছে। ম্যাচের ২৭ মিনিটে জেসন কামিন্স বাগানকে এগিয়ে দেওয়ার পর, ইস্টবেঙ্গলকে তো আর খুঁজেই পাওয়া যায়নি। জঘন্য রক্ষণ লাল-হলুদের। কোনও প্ল্যান-বি নেই। মোহনবাগান যেমন বেশ ছন্দে খেলেছে। অঙ্ক কষে আক্রমণে উঠেছে। তবে ম্যাচের একেবারে শুরুতে পেনাল্টি পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু ক্লেটন খুব খারাপ শট নেন। বিশাল কাইথ সেই পেনাল্টি সেভ করে দেন। আর এটাই হয়ে যায় ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। এতে আত্মবিশ্বাস দ্বিগুণ বেড়ে যায় বাগানের। লাল-হলুদ যেন নেতিয়ে যায়। যার খেসারত ইস্টবেঙ্গলকে প্রথমার্ধে তিন গোল হজম করে দিতে হয়েছে।
গোওওওললল--- ৩-০ করে ফেলল সবুজ-মেরুন ব্রিগেড
৪৫+৩- পেত্রাতোস পেনাল্টি থেকে শট নিতে আসেন। কোনও ভুল করেননি তিনি। তাঁর জোরালো শট রুখতে পারেননি প্রভসুখন গিল।
পেনাল্টি পেল মোহনবাগান
৪৫+২- মোহনবাগান পেনাল্টি পেল। বক্সের ঠিক ভিতরেই নন্দকুমার ফাউল করে বসেন লিস্টনকে। পেনাল্টি পায় মোহনবাগান।
৩ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধের নির্দিষ্ট ৪৫ মিনিটের খেলা শেষ। আপাতত ২-০ এগিয়ে মোহনবাগান। শুরুতে ক্লেটনের পেনাল্টি সেভ করেছেন বিশাল কাইথ।
গোওওওওললল… ২-০ করলেন লিস্টন
৩৭ মিনিট- পেত্রাতোস ডান দিক থেকে পোস্ট লক্ষ্য করে একটি শট নেন। তবে বলটি পোস্টে লেগে ফিরে আসলে, দিমি ফের বলটি বাড়িয়ে দেন গোলের সামনে আনমার্কড অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকা লিস্টন কোলাসোর কাছে। লিস্টন আলতো পায়ের টোকায় গোল জালে জড়ান। ২টো গোলের জন্যই দায়ী লাল-হলুদের রক্ষণ। তারা দু'বারই বল ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ।
গোওওওওললল… কামিন্সের গোলে ১-০ করল বাগান
২৭ মিনিট- পেত্রাতোস বক্সের ঠিক বাইরে থেকে একটি শট নেন। লাল-হলুদের গোল রক্ষক সেটি সেভ করেন। কিন্তু ফিরতি বল পেয়ে কামিন্স সুযোগ হাতছাড়া করেননি। দশ গজের দূরত্ব বল জালে জড়ান তিনি। ১-০ এগিয়ে গেল মোহনবাগান।
খেলার রাশ নেওয়ার চেষ্টা মোহনবাগানের
২১ মিনিট- মোহনবাগান বলের দখল নিচ্ছে। খেলার রাশ তারা নিজেদের হাতে নেওয়ার চেষ্টা করছে। লাল-হলুদের রক্ষণকে চাপে ফেলছে। যাইহোক আনোয়ার দূর থেকে একটি শট নেন। কিন্তু বক্সের ভিতরে তাঁর দলের সতীর্থ কামিন্সের গায়ে লেগে বলটি ডিফ্লেক্ট হয় এবং স্লো হয়ে যায়।
হলুদ কার্ড
১৫ মিনিট- মনবীর সিংকে ফাউল করে অজয় ছেত্রী হলুদ কার্ড দেখলেন।
পেনাল্টি থেকে গোল মিস করলেন ক্লেটন, ভালো সেভ বিশালের
১৪ মিনিট- ক্লেটন পেনাল্টি মারতে আসেন। তিনি বলটি ডানদিকে রাখার চেষ্টা করেন। তবে কেন জানি না, বলে শটে সেই জোর ছিল না। এমন কী বোঝাই যাচ্ছিল, তিনি কোন দিকে বল মারতে চলেছেন। বিশাল ডানদিকে ঝাঁপিয়ে বল বাঁচিয়ে নেন। পেনাল্টি বাঁচিয়ে নিজের ভুলে সংশোধও করেন বিশাল।
পেনাল্টি পেল ইস্টবেঙ্গল
১২ মিনিট- ইস্টবেঙ্গল আক্রমণে উঠলে, বলটিকে পাঞ্চ করার জন্য নিজের লাইন থেকে বেরিয়ে আসেন বিশাল কাইথ। ক্লেটন আবার বলটি লক্ষ্য করে এগিয়ে গিয়েছিলেন। তবে বক্সের ভিতরের গোলরক্ষক তাঁকে ফাউল করে বসেন। হলুদ কার্ড দেওয়া হয় বিশাল কাইথকে। সেই সঙ্গে পেনাল্টি পায় ইস্টবেঙ্গল।
বাগানের আক্রমণ
৯ মিনিট- বাগানই বেশি লড়াই চালাচ্ছে। আক্রমণাত্মক লাগছে হাবাস ব্রিগেডকে। কাউকো বাগানের সাহালের জন্য বক্সে একটি স্ট্রিং বল খেলেন কিন্তু সাহাল পাস করতে বা গোল করতে ব্যর্থ হন এবং বলের নিয়ন্ত্রণ হারান।
ক্রস বারে লাগে বল
২ মিনিট- পেত্রাতোস ফ্রি-কিক থেকে ক্রস বাড়ান, আনোয়ার হেড করে বক্সের মাঝখানে ইউস্তেকে বল দেন। তিনি হেডে গোল করার চেষ্টা করেন, কিন্তু বল ক্রস বারে লেগে ফিরে আসে।
খেলা শুরু
সাড়ে আটটায় খেলা শুরু হয়েছে। তবে যুবভারতী একেবারে গমগম করছে। কী হবে আজ যুবভারতীয় রং?
খেলা শুরুর অপেক্ষা
খেলা শুরুর অপেক্ষা। দুই দল মাঠে নেমে পড়েছে। এই ডার্বির উপর কিন্তু আইএসএল পয়েন্ট টেবল অনেকাংশে নির্ভর করছে।
মোহনবাগানের একাদশ
ইস্টবেঙ্গলের একাদশ
দুই দলের পয়েন্টের অঙ্ক
ড্র হলে ইস্টবেঙ্গলের প্লে অফের রাস্তা কার্যত শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু তিন পয়েন্ট পেলে, প্লে-অফে ভেসে থাকবে লাল-হলুদ ব্রিগেড। রবিবারের ডার্বি কার্লেস কুয়াদ্রাতের দলের কাছে কার্যত আইএসএলের ফাইনালের মতো। হারা চলবে না কিছুতেই। তাদের বাকি সব ম্যাচে জেতার পাশাপাশি অন্য দলগুলিকেও পয়েন্ট নষ্ট করতে হবে। মোহনবাগান ইতিমধ্যে প্লে-অফে পৌঁছে গিয়েছে। তাদের লক্ষ্য এখন একটাই, পয়েন্ট টেবলর মগডালে ওঠা। আর তার জন্য তাদের ইস্টবেঙ্গলকে হারাতেই হবে।
আইএসএলের ডার্বির পরিসংখ্যান
আইএসএলে কলকাতার দুই দল মুখোমুখি হয়েছে মোট সাত বার। ছ’বারই জিতেছে সবুজ-মেরুন বাহিনী। একবার ড্র হয়েছে। ইস্টবেঙ্গল এফসি এখনও পর্যন্ত হারাতে পারেনি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের। দুই দলের দ্বৈরথে মোট ২১ গোল হয়েছে। মোহনবাগান করেছে ১৭টি গোল এবং ইস্টবেঙ্গল করেছে চারটি গোল।
ইস্টবেঙ্গলের পরিস্থিতি
ইস্টবেঙ্গলের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, বিরতির আগে ইস্টবেঙ্গলের বেহাল দশা ছিল। তবে কলিঙ্গ সুপার কাপে তাদের দুরন্ত ছন্দে পাওয়া গিয়েছিল। তবে সুপার কাপের পর আইএসএলে সেভাবে নজর কাড়তে পারেনি তারা। ফেব্রুয়ারি থেকে তারা যে আটটি ম্যাচ খেলেছে তার মধ্যে মাত্র দু'টিতে জিতেছে এবং পাঁচটিতে হেরেছে ইস্টবেঙ্গল। যার ফলে লিগ টেবলেও ক্রমশ পিছিয়ে পড়েছে। গত ডার্বিতে নামার সময় লিগ টেবলে ইস্টবেঙ্গলের অবস্থান ছিল সাত নম্বরে। তার পরে আর তারা উপরের দিকে উঠতে পারেনি। ক্রমশ তারা আট নম্বরে নেমে যায় এবং এখন তাদের স্থান নয়ে। এই জায়গা থেকে উঠে আসতে গেলে কুয়াদ্রাতের দলকে টানা সাফল্য পাওয়া ছাড়া কোনও উপায়ই নেই।
মোহনবাগানের হাল
আইএসএলের দ্বিতীয় পর্বে সবুজ-মেরুন শিবিরকে একেবারে অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছিল। বিরতির আগে মোহনবাগান যেখানে দশটি ম্যাচের মধ্যে ছ’টিতে জিতেছিল, একটিতে ড্র করেছিল এবং তিনটিতে হেরেছিল, সেখানে নতুন বছরে তারা ছ’টি ম্যাচ খেলে চারটিতে জিতেছে এবং দু’টিতে ড্র করেছে। এখনও পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্বে একটিতেও হারেনি তারা। বিরতির আগে যেখানে দশ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট পেয়েছিল বাগান, সেখানে বিরতির পরে তারা ছয় ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। হাবাসের প্রশিক্ষণে নিঃসন্দেহে উন্নতি করেছেন দিমিত্রি পেত্রাতোস, জেসন কামিন্সরা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।