আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৭০টি সেঞ্চুরি করেছেন, যার মধ্যে ওয়ান ডে ক্রিকেটেই শতরান করেছেন ৪৩টি। তিন ফর্ম্যাট মিলিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে ১০৪টি হাফ-সেঞ্চুরিও রয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় ২২ হাজার রান সংগ্রহ করেছেন তিনি। এহেন বিরাট কোহলির কেরিয়ারের পরিসংখ্যানের নিরিখে ৩৫ রানের একটা সংক্ষিপ্ত ইনিংস নিতান্ত তুচ্ছ মনে হতে পারে। তবে আইসিসির ধারণা, গুরুত্বের নিরিখে কোহলির সেরা তিনটি ওয়ান ডে ইনিংসের মধ্যে জায়গা করে নিয়ে পারে ৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪৯ বলে ৩৫ রানের এই সাদামাটা ইনিংসটিই।
জন্মদিনে কোহলিকে শুভেচ্ছা জানাতে আইসিসি সামনে নিয়ে আসে ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনালে কোহলির করা ৩৫ রানের ইনিংসটিকে। আইসিসির তরফে ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, আন্ডাররেটেড এই ইনিংসটি কি গুরুত্বের নিরিখে বিরাটের সেরা তিনের তালিকায় পড়বে না?
কেননা শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ৩১ রানে ২ উইকেট হারানো অবস্থায় ব্যাট করতে নেমেছিলেন টিম ইন্ডিয়ার তরুণ তুর্কি। সেই সময় বিপর্যয় রোধ করে দলের ভিত শক্ত না করলে ভারতের পক্ষে বিশ্বকাপের ট্রফি হাতে তোলা কঠিন হতো।
আইসিসি টুইটারে ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনালে কোহলির খেলা ইনিংসটির ভিডিও পোস্ট করে লেখে, ‘যখন আপনার ঝুলিতে ৭০টি সেঞ্চুরি ও ১০৪টি হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে, তখন ৩৫ রানের ইনিংসটির কথা ভুলে যাওয়াই স্বাভাবিক। তবে এটা ভোলা উচিত নয়। ৩১ রানে ২ উইকেট হারানো অবস্থায় বিশ্বকাপ ফাইনালের মতো ম্যাচে ব্যাট করতে নেমে তরুণ বিরাট কোহলি ভারতের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই আন্ডাররেটেড ইনিংসটি কি তাঁর ওয়ান ডে’র সেরা তিনের মধ্যে পড়বে?'
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।