শুভব্রত মুখার্জি: স্কটল্যান্ডের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয়েছিল জয়ের মধ্যে দিয়ে। টেস্ট খেলিয়ে দেশ বাংলাদেশকে হারিয়ে যে তারা শুধু অভিযান শুরু করেছিল তা নয়, নিজেদের কোয়ালিফাইং রাউন্ডে তিনটে ম্যাচেই তারা জয়লাভ করেছিল। তবে সুপার-১২ পর্যায়ে তারা একটি ম্যাচও জিততে সমর্থ হয়নি। নিজেদের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের কাছেও বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। দলের অধিনায়ক কাইল কোয়েটজার জানান, এই বিশ্বকাপটা তাঁদের জন্য অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের সব থেকে বড় মঞ্চ ছিল। পরের টি-২০ বিশ্বকাপে আরও পরিণত স্কটল্যান্ডকে দেখা যাবে তাও জানাতে ভুললেন না তিনি।
কোয়েটজার বলেন, ‘দল হিসেবে আমরা সারা বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিলাম, আমাদের কী ক্ষমতা রয়েছে। যতটা সম্ভব অভিজ্ঞতা আমরা এই বিশ্বকাপ থেকে সঞ্চয় করতে চেয়েছিলাম। সুপার-১২ তে যে ম্যাচগুলো আমরা খেলেছি, সেখানে যাদের বিরুদ্ধে খেলেছি প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় ছিল আমাদের মূল লক্ষ্য।’
তিনি আর ও যোগ করেন, ‘সুপার-১২ তে পৌঁছানো ছিল আমাদের প্রধান লক্ষ্য। যতটা পারতাম ততটা শিক্ষা নেওয়া আমাদের প্রয়োজন ছিল। কারণ ১২ মাস পরেই আমরা ফের একটা বিশ্বকাপ খেলতে চলেছি। সেখানে আমরা অনেক বেশি পরিণত হয়েই খেলতে আসব বলে মনে করি।’ উল্লেখ্য ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়াতে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতাও স্কটল্যান্ডকে খুব সাহায্য করবে বলেই কাইল কোয়েটজারের মত।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।