বর্তমানে দাপুটে ফাস্ট বোলিংয়ের ওপর ভর করেই মতান্তরে বিশ্বের সেরা দল ভারত। ১৯৮৩ সালে কপিল দেবের নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জয়ই এ দেশে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে বলে মনে করেন অনেকেই। তবে প্রাক্তন ইংরেজ ক্রিকেটার জনাথন অ্যাগনিওয়ের মতে বিশ্বকাপ জয়ের চেয়ে আরেক ক্ষেত্রে কপিলের অবদান সবচেয়ে বেশি।
ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডারদের অন্যতম কপিল দেব। গোটা মাস জুড়ে আইসিসি তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলোয় ‘হল অফ ফেম’ ক্রিকেটারদের সম্মান জানাচ্ছে। এমনই এক পোস্টে কিংবদন্তি কপিল দেবের স্মৃতিচারণা করে তাঁরা লেখেন, ‘কপিল দেব, ভারতের সেরা অলরাউন্ডার এবং একজন গেমচেঞ্জার। আইসিসি হল অফ ফেমে আমরা তাঁর কৃতিত্বকে কুর্নিশ জানাই।’
সেই ভিডিয়োতেই জনাথন অ্যাগনিও কপিল দেবের প্রশংসা করে জানান ভারতীয় কিংবদন্তি ফাস্ট বোলিংকে ‘সেক্সি’ করতে বিশাল বড় ভূমিকা পালন করেন। অ্যাগনিও বলেন, ‘কপিল বরাবারই মুখে হাসি নিয়েই নিজের ক্রিকেটটা খেলত। আমার মতে ভারতীয় ক্রিকেটে ওর সবথেকে বড় অবদান হল ফাস্ট বোলিং। সেক্সি ফাস্ট বোলিং করে ভারতীয় ক্রিকেটেও এক নতুন উপাদান নিয়ে আসে।’
পাকিস্তানের কিংবদন্তি ওয়াসিম আক্রম আবার তাঁকে ‘গেমচেঞ্জার’ আখ্যা দেন। তবে শুধুমাত্র বোলিং নয়, ব্যাট হাতে ও ফিল্ডিংয়েও কম পারদর্শী ছিলেন না কপিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মোট ৩৫৬টি ম্যাচ খেলে ৬৮৭টি উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি ৯০৩১ রানও করেন ‘হরিয়ানা হ্যারিকেন’।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।