এর আগে ২০৬৮ সালে পৃথিবীর সঙ্গে গ্রহাণুর সংঘর্ষের সম্ভাবনা উঠে আসে গণনায়।
1/5গত ২০০৪ সালে অ্যাপোফিসকে খুঁজে পায় নাসা। সেই সময়ে পৃথিবীতে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে এমন গ্রহাণুর তালিকায় শীর্ষে রাখা হয়েছিল অ্যাপোফিসকে। ছবি : উইকিপিডিয়া (Twitter)
2/5মনে করা হয়েছিল যে, আগামী ২০২৯ সাল বা ২০৩৬ সাল নাগাদ পৃথিবীতে আছড়ে পড়বে এই গ্রহাণু। তবে পরবর্তীকালে গণনায় সেই আশঙ্কা অমূলক প্রমাণিত হয়। তবে, একই সঙ্গে ২০৬৮ সালে পৃথিবীর সঙ্গে গ্রহাণুর সংঘর্ষের সম্ভাবনা উঠে আসে গণনায়। ফাইল ছবি : টুইটার (Twitter)
3/5তবে, শুক্রবার সেই আশঙ্কা অমূলক বলে ঘোষণা করেছে NASA । নাসার গবেষক ডেভিড ফারনোচ্চিয়ার কথায়, '২০৬৮ সালে সংঘর্ষ হওয়ার আর কোনও আশঙ্কা নেই। আমাদের গণনা অনুযায়ী আগামী ১০০ বছর এমনটা হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।' ছবি : নাসা (Twitter)
4/5প্রাচীন মিশরের তান্ডব ও অন্ধকারের দেবতা অ্যাপোফিস। তাঁর নামেই এই গ্রহাণুর নামকরণ। গ্রহাণুটি লম্বায় প্রায় ৩৪০ মিটার। গ্রহাণুটি God of Chaos নামেও পরিচিত। ছবি : নাসা (Twitter)
5/5গত ৫ মার্চ পৃথিবী থেকে প্রায় ১.৭ কোটি কিলোমিটার দূর দিয়ে উড়ে যায় গ্রহাণুটি। আগামী ২০২৯ সালের ১৩ এপ্রিল পৃথিবীর সবচেয়ে কাছ দিয়ে গমন করার কথা গ্রহাণুটির। প্রায় ৩২,০০০ কিলোমিটার দূর দিয়ে ফ্লাই-বাই হবে সেই সময়ে। ছবি : নাসা (Twitter)