1/5 ডিএ ইস্যুতে সরকারতে তোপ দেগে বিজেপি মুখপাত্র বলেন, ‘রাজ্য সরকার ডিএ দিতে পারছে না। সব কিছুতেই রাজ্য এগিয়ে, শুধু ডিএ-র ক্ষেত্রেই পিছিয়ে পড়েছে। এই সরকার রাজ্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। এর আগে ডিএ দেওয়ার জন্য হাই কোর্ট নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল। তবে বিষয়টিকে বিচারাধীন রেখে দিয়ে ডিএ দিতে না পারার ব্যর্থতা থেকেই দৃষ্টি ঘোরাতে চাইছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।’
2/5 পাশাপাশি শমীক ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে। কিন্তু আমাদের বিশ্বাস সুপ্রিম কোর্টেরও রায় সরকারি কর্মচারীদের পক্ষেই যাবে। এই সরকার কর্মচারীদের নিয়ে দুয়ারে সরকারে যাচ্ছে, অথচ তাঁদের বকেয়া প্রাপ্য মহার্ঘ ভাতা দিচ্ছে না।’
3/5 এর আগে গতকাল পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী ডিএ ইস্যুতে বলেন, ‘ভিখারির সরকার, স্যাটে হেরেছে, সিঙ্গল বেঞ্চে হেরেছে, ডিভিশন বেঞ্চে হেরেছে, সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে। যাওয়ার কথাই ছিল। এর পিছনে কয়েক কোটি টাকা ধ্বংস হবে। ডিএ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের অধিকার।’
4/5 শুভেন্দু আরও বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, সিঙ্গল বেঞ্চ, ডিভিশন বেঞ্চ যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেটা আইন মেনেই নিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টও সবদিক খতিয়ে দেখবে। রাজ্য সরকার শুধু সময় নষ্ট করছে। কারণ রাজ্য সরকার টাকা দিতে পারবে না। রাজ্য সরকারে একেবারে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে।’
5/5 প্রসঙ্গত, ডিএ নিয়ে আদালত অবমাননার মামলায় হলফনামা পেশ করে রাজ্য সরকার দাবি করেছে, হাই কোর্টের নির্দেশে যদি বকেয়া ডিএ মেটানো হয়, তাহলে রাজ্য আর্থিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হবে। পাশাপাশি ডিএ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে রাজ্যের তকফে।