একই দাবি জানিয়েছেন, শহরের বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকরা। তাঁদের একাংশও স্কুল খোলার পক্ষে। অভিভাবকদের দাবি, অনলাইনে পঠনপাঠন চললেও তার কার্যকারিতা ক্লাসরুমের মতো নয়।
এদিন শংকরবাবু সাংবাদিকদের বলেন, ‘শিলিগুড়ি শহরে শপিং মল থেকে পানশালা সবই খোলা। করোনাবিধি বলতে মানুষের মুখে শুধু মাস্ক। আর কোনও বিধি কোথাও মানা হচ্ছে না। তাহলে অহেতুক স্কুল বন্ধ রেখে লাভ কী? ২ বছর ধরে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে যাচ্ছে না। এতে তারা পিছিয়ে পড়ছে। এভাবে চললে একটা প্রজন্ম আঁধারে তলিয়ে যাবে।’
একই দাবি জানিয়েছেন, শহরের বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকরা। তাঁদের একাংশও স্কুল খোলার পক্ষে। অভিভাবকদের দাবি, অনলাইনে পঠনপাঠন চললেও তার কার্যকারিতা ক্লাসরুমের মতো নয়। ছাত্রছাত্রীরা সহপাঠীদের কাছ থেকে নিজেদের মতো করে শিখতে পারছে না। শিক্ষকদের সঙ্গে তাদের সাক্ষাৎ হচ্ছে না। এভাবে পড়াশুনো হয় না কি?
সোমবার বিকেলে এক সাংবাদিক বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘রাজ্য সরকার স্কুল খোলার পক্ষে। তবে সব দিক খতিয়ে দেখে স্কুল খুলতে হবে। ধাপে ধাপে বিভিন্ন শ্রেণিতে চালু হতে পারে পঠনপাঠন।’ ওদিকে সোমবার থেকে মহারাষ্ট্রে খুলে গিয়েছে সমস্ত স্কুল। প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা ইচ্ছা করলে স্কুলে যেতে পারে বলে জানিয়েছে ঠাকরে সরকার।