বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Tea production: বৃষ্টির অভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে চা গাছ, একধাক্কায় উৎপাদন কমেছে ৫০ লক্ষ কেজি

Tea production: বৃষ্টির অভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে চা গাছ, একধাক্কায় উৎপাদন কমেছে ৫০ লক্ষ কেজি

বৃষ্টির অভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে চা গাছ, একধাক্কায় উৎপাদন কমেছে ৫০ লক্ষ কেজি (ANI Picture Service)

সাধারণত এই সময় দ্বিতীয় ফ্ল্যাশের দেখা পাওয়া যায় চা বাগানগুলিতে। কিন্তু, প্রথম ফ্ল্যাশ ফুরতে চলেছে। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে চা পাতা একেবারে শুকিয়ে গিয়েছে। গাছগুলির অবস্থাও মৃতপ্রায় হয়ে গিয়েছে। চা গবেষণা কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শীতের পর উত্তরবঙ্গের চা বলয় গড়ে চার দিন বৃষ্টি পেয়েছে। 

গ্রীষ্মের দাবদাহে পুড়ছে বাংলা। সমতলে ৪৫ ডিগ্রির উপরে উঠে গিয়েছে তাপমাত্রা। যদিও উত্তরবঙ্গের চা বলয়ের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ থেকে ৩৮ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করেছে ২২ থেকে ২৩ ডিগ্রির মধ্যে। এই তাপমাত্রার তারতম্য অবশ্য সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে চা গাছের। তবে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে অনাবৃষ্টি। এবছর সেভাবে বৃষ্টি না হওয়ার কারণে কার্যত শুকিয়ে যেতে বসেছে চা গাছগুলি। তার জেরে এবার চায়ের উৎপাদন অনেকটাই কমেছে। প্রথম ফ্ল্যাশের পর দেখা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে চায়ের উৎপাদন প্রায় ৫০ লক্ষ কেজি কমেছে। গত মঙ্গলবার একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করে এমনটাই দাবি করেছে চা পর্ষদ।

আরও পড়ুনঃ এবছর কবে থেকে চা পাতা তোলা যাবে না? দিনক্ষণ ঘোষণা করল টি বোর্ড

সাধারণত এই সময় দ্বিতীয় ফ্ল্যাশের দেখা পাওয়া যায় চা বাগানগুলিতে। কিন্তু, প্রথম ফ্ল্যাশ ফুরতে চলেছে। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে চা পাতা একেবারে শুকিয়ে গিয়েছে। গাছগুলির অবস্থাও মৃতপ্রায় হয়ে গিয়েছে। চা গবেষণা কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শীতের পর উত্তরবঙ্গের চা বলয় গড়ে চার দিন বৃষ্টি পেয়েছে। এমন অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই মার খেয়েছে চায়ের উৎপাদন। 

দার্জিলিং, তরাই এবং ডুয়ার্সের চা বাগানগুলিতে প্রথম ফ্ল্যাশের উৎপাদন কমেছে অনেকটাই। চা পর্ষদের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর মার্চে চা উৎপাদন হয়েছিল ২ কোটি ৯০ লক্ষ কেজির কাছাকাছি। তবে এ বছর মার্চের সম্ভাব্য উৎপাদন ২ কোটি ৪০ লক্ষ কেজি, অর্থাৎ গতবারের থেকে ৫০ লক্ষ কেজির কম।

এ বিষয়ে সর্বভারতীয় চা বাগান সংগঠনের বক্তব্য, এতদিনে চা গাছগুলি হয়তো শুকিয়ে যেত। অনেক দিন আগেই মরে যেত। শুধু জল দেওয়া হচ্ছে বলেই সেগুলি বেঁচে আছে। কিন্তু, তাতে উৎপাদন বাড়ছে না। পাতা উৎপাদনের জন্য বৃষ্টির প্রয়োজন। তাই বৃষ্টির অভাবে উৎপাদনও কমেছে। 

টি অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার দাবি, বৃষ্টি না হওয়ার ফলে গাছের পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে। তবে এই অবস্থায় চা পাতা আর কতদিন পাওয়া যাবে তা নিয়ে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। শুধু তাই নয়, অনেকেই চা বাগান বন্ধের আশঙ্কা করছেন।

চা বাগান পরিচালকদের মতে, বৃষ্টি না হলে দ্বিতীয় ফ্ল্যাশ সমস্যার মুখে পড়বে। কারণ বৃষ্টি না হওয়ার ফলে যেমন গাছের গোড়া শুকিয়ে যাচ্ছে তেমনি চা গাছে কীট পোকার আক্রমণও বাড়ছে। তার ফলে উৎপাদন আরও কমে যাচ্ছে। এই অবস্থায় চা পর্ষদ পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর আগামী দিনে আলোচনায় বসতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

বাংলার মুখ খবর

Latest News

আর্সালান-এর আগে-পরে শব্দ জুড়ে বিরিয়ানির দোকান চালানো যাবে না: কলকাতা হাইকোর্ট ধুতি-পাঞ্জাবিতে বাঙালি বাবু! সুরুচি সংঘে অরূপের সঙ্গে ঢাক বাজালেন ব্রায়ান লারা পুজোয় দিনভর বাইরে খাওয়া দাওয়া? পেট ভালো রাখতে পাতে রাখুন এই খাবারগুলি রতন থেকে সইফুল্লাহ! বাংলাদেশে চাকরি বাঁচাতে ধর্ম বদল, নথি দেখালেন তসলিমা বায়ুসেনার অনুষ্ঠানে চরম অব্যবস্থা, চেন্নাইয়ে প্রবল ভিড় ও গরমে মৃত ৫, অসুস্থ ১০০ অবিশ্বাস্য নো-লুক শটের পরেই ব্যাট উড়ল হার্দিকের হাত থেকে, বাউন্ডারির বাইরে বল কলকাতায় বাংলাতেই লেখা হোক সাইনবোর্ড, ধ্রুপদী স্বীকৃতির পরে নতুন করে ভাবছে পুরসভা পটাশপুরে মৃতার ময়নাতদন্তে অখুশি গোটা পরিবার, দেহ নিতে অস্বীকার, মামলার হুমকি IND vs BAN 1st T20I: ৪৯ বল বাকি থাকতেই জয়! নতুন ইতিহাস লিখল সূর্যকুমারের ভারত পুজোয় ডিম দিয়ে রেঁধে ফেলুন ঠাকুরবাড়ির বিশেষ পদ ‘চাও চাও’, রইল রেসিপি

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.