বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল বাগুইআটিতে। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে বিধাননগর পৌরনিগমের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের দমদম পার্কের হরিচাঁদ পল্লীতে। তৃণমূল দুষ্কৃতীদের মারের ভয়ে ওই যুবক আত্মঘাতী হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব।
এদিন ঘরের বাইরের দাওয়ায় একটি বাশের সঙ্গে গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় ওই যুবকের দেহ উদ্ধার করা হয়।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় বাগুইআটি থানার পুলিশ। তার পর দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য আরজিকর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ওই যুবকের নাম প্রসেনজিৎ দাস।মৃতের পরিবারের অভিযোগ, ভোট গণনার পরে রাজনৈতিক হিংসার কারণে গা ঢাকা দিয়েছিল ছেলে। পরে তাঁর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। সেই খবর পেয়ে বাড়িতে ফিরে আসে প্রসেনজিৎ। পরিবারের আরও অভিযোগ, বাড়ি ফেরার পরে তাঁকে মারধর করা হয়। সেই ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছিল সে।
ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিধাননগর পৌরনিগমের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শম্পা চক্রবর্তী সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, ওই যুবক মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। তাঁর স্ত্রী ঘর ছেড়ে চলে যাওয়ায়, বেশ কয়েক মাস ধরে ঘর থেকে বাইরে বের হতেন না। মানসিক অবসাদের জেরেই তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক কোনও যোগ নেই।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ওই যুবকের নাম প্রসেনজিৎ দাস।মৃতের পরিবারের অভিযোগ, ভোট গণনার পরে রাজনৈতিক হিংসার কারণে গা ঢাকা দিয়েছিল ছেলে। পরে তাঁর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। সেই খবর পেয়ে বাড়িতে ফিরে আসে প্রসেনজিৎ। পরিবারের আরও অভিযোগ, বাড়ি ফেরার পরে তাঁকে মারধর করা হয়। সেই ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছিল সে।
ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিধাননগর পৌরনিগমের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শম্পা চক্রবর্তী সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, ওই যুবক মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। তাঁর স্ত্রী ঘর ছেড়ে চলে যাওয়ায়, বেশ কয়েক মাস ধরে ঘর থেকে বাইরে বের হতেন না। মানসিক অবসাদের জেরেই তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক কোনও যোগ নেই।
|#+|