এবার ডিজিটাল হচ্ছে ভোটার আইডি কার্ড। চাইলে তা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ভোটাররা। আগামিকাল (২৫ জানুয়ারি) জাতীয় ভোটার দিবস৷ আর সেদিনই ই–এপিক কার্ড প্রোগ্রাম চালু করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন৷ সূত্রের খবর, অসম, কেরল, তামিলনাড়ু এবং পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের আগে ডিজিটাল এপিক সার্ভিস চালু হয়ে যাবে।
জানা গিয়েছে, ই–এপিক কার্ডে সুরক্ষিত কিউআর কোড থাকবে। যার মধ্যে থাকবে ছবি, সিরিয়াল নম্বর, পার্ট নম্বর–সহ একাধিক তথ্য৷ এটি পিডিএফ ফর্ম্যাটে মিলবে৷ মোবাইল এবং কম্পিউটারে সহজেই ডাউনলোড করা যাবে ই–এপিক কার্ড৷ এমনকী ডিজিটালি এটি সেভ করা যাবে৷ নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, দুটি ধাপে ডিজিটাল এপিক দেওয়া হবে। প্রথম দফাটি চলবে ২৫ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। যাঁরা ভোটার কার্ডের জন্য এই প্রথমবার আবেদন করেছেন, তাঁরা মোবাইল নম্বর দিয়ে ডিজিটাল ভোটার কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মোবাইল নম্বর।
মোবাইল নম্বর নতুন হতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনের ইলেক্টোরাল রোলে রেজিস্টার্ড থাকলে হবে না৷ দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে৷ এটা সকলের জন্য থাকবে৷ যাঁদের মোবাইল নম্বর রেজিস্টার্ড করা রয়েছে তাঁরা সকলে ই–এপিক ডাউনলোড করতে পারবেন৷ জিডিটাল ভোটার কার্ড দেওয়ার দ্বিতীয় পর্বটি শুরু হচ্ছে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে। যাদের ই–এপিক নেই তাঁরা এই সময়ে আবেদন করতে পারবেন। যাঁরা ভোটার আইডি তৈরির সময়ে ইতিমধ্যেই মোবাইল নম্বর দিয়েছেন তারা ডিজিটাল কার্ড পেয়ে যাবেন। এই কার্ড দেওয়া থাকবে একটি কিউআর কোড, ছবি, সিরিয়াল নম্বর, পার্ট নম্বর। এটি মোবাইলে সেভ করা যাবে।