2/5 এবারেও দেব আর রুক্মিণী একসঙ্গে ছবি দেননি। তবে পৃথক পৃথক ছবি দিলেও বিষয়বস্তু এক। আর তা হল মলদ্বীপের সেই ভাসমান ব্রেকফাস্ট প্ল্যাটার। যা সার্ভ করা হয় ঘরের সঙ্গে থাকা প্রাইভেট পুলে। সকাল সকাল বেশ ভালোই পেটপুজো হল তাহলে! কলকাতার বিতর্ক কানে এসেছে নিশ্চয়ই?
3/5 সোমবারও ঠিক এমনটাই করেছিলেন। একই লোকেশন থেকে ছবি শেয়ার করে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন একসঙ্গেই আছেন। আসলে প্রেমে রাখঢাক রাখেননি সেভাবে। তবে প্রকাশ্যে কোনওদিন একে-অন্যকে নিয়ে সেভাবে কথাও বলেননি। বিয়ের প্রসঙ্গ উঠলে এখনও এরিয়ে যান দেব। তা এই বছর কি সুখবর পাবে অনুরাগীরা? নাকি এরকম আলাদা আলাদা ছবি দেখেই মন ভরাতে হবে!
4/5 এর আগেও দেবকে মলদ্বীপ নিয়ে খোঁচা দিয়েছিলেন হিরণ। দাবি ছিল এনামুল হকের থেকে টাকা নিয়ে সিনেমা বানিয়েছেন। বান্ধবী নিয়ে মলদ্বীপে ঘুরতেও গিয়েছেন। সেই সময় দেব আর রুক্মিণী প্রসঙ্গে হিরণ মন্তব্য করেছিলেন, ‘সাংসদ হিসাবে আমি প্রত্যেক মাসে মাইনে নেব। সাংসদ হিসাবে যা কাজ হবে, তার থেকে কাটমানিও নেব। গরু চোর এনামুল হকের কাছ থেকেও কাটমানি নেব। সেসব দিয়ে তারপর আমি সিনেমা করব। আর গার্লফেন্ডকে নিয়ে ঘুরতে যাব মলদ্বীপে। ঘাটালের মানুষ জলের তলায় ডুবে থাকবে।’
5/5 তখন দেব প্রতিবাদ করেছিলেন রাজনীতির বিতর্কে বান্ধবীকে টেনে আনায়। বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘রাজনীতির দিক থেকে আবেগপ্রবণ হয়ে হয়তো বলে ফেলেছে। আর আমার গার্লফ্রেন্ডকে এসবে জড়ানো মানে মহিলাদের অপমান করা। বাড়িতে ঢুকো না।’ এবারেও হিরণ নিজের বক্তব্যে বলেছেন, ‘ঘাটালের সাংসদ দীপক অধিকারী দুর্নীতিতে জড়িত। ৫ কোটি নিয়েছেন এনামুল হকের থেকে। বনির মতো একটা বাচ্চা ছেলেও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে। আদালতের বিচারক পর্যন্ত বলছেন, একটার পর একটা ফ্ল্যাট বানিয়েছেন সায়নী ঘোষ। মানুষ এখন বুঝে গিয়েছে তৃণমূল মানেই চোর। টলিউডের ৯০ শতাংশ প্রযোজক, পরিচালক, অভিনেতারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই চোরদের সঙ্গে জড়িত।’ ফিরে এসে দেখার কী জবাব দেন ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ, যিনি টলিউডের একজন সুপারস্টারও।