বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Cheems Death: ক্যানসারে মৃত চিমস, কেন এত জনপ্রিয় ছিল শিবা ইনু জাতের এই কুকুর

Cheems Death: ক্যানসারে মৃত চিমস, কেন এত জনপ্রিয় ছিল শিবা ইনু জাতের এই কুকুর

ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল বিশ্ববিখ্যাত কুকুর চিমসের

Cheems Death: তাঁর নিষ্পাপ হাসি মুখ, ভঙ্গি, চোখের ইশারা দিয়ে মিমের মাধ্যমে মানুষকে বেঁচে থাকার রসদ জুগিয়েছে। সেই সারমেয়টির নাম চিমস ওরফে বলটজ। ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে চলে গেল সেই বিশ্ববিখ্যাত কুকুর চিমস।

সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর জনপ্রিয়তার জুড়ি মেলা ভার। অত্যন্ত আদুরে এক কুকুরের মিম নজর কেড়েছে গোটা বিশ্ববাসীর। তাঁর নিষ্পাপ হাসি মুখ, ভঙ্গি, চোখের ইশারা দিয়ে মিমের মাধ্যমে মানুষকে বেঁচে থাকার রসদ জুগিয়েছে। সেই সারমেয়টির নাম চিমস ওরফে বলটজ। ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে চলে গেল সেই বিশ্ববিখ্যাত কুকুর চিমস।

ওই সারমেয়র মালিক ইনস্টাগ্রামে ছবি শেয়ার করে চিমসের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন। মারণ রোগের অস্ত্রোপচারের সময় গত শুক্রবার (১৮ অগস্ট) মৃত্যু হয় চিমসের। গত ৬ মাস ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত ছিল সে। চলছিল চিকিৎসা। চোখের জলে প্রিয় কুকুরকে বিদায় জানাল নেটিজেনরা। আরও পড়ুন: ‘বান্ধবী’র ছবি দিয়ে নিজের বাহুতে ট্যাটু! আলেক্সির কাণ্ড দেখে কী বললেন দিশা

শিবা ইনু প্রজাতির কুকুর চিমস নেটদুনিয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল ২০১৭ সাল থেকে। কারও কারও কাছে বলটজ নামেও পরিচিত ছিল সে। সারমেয়টির একটি হাস্যকর ছবি সেই সময় থেকে ভাইরাল হয়েছিল। রাতারাতি ভাইরাল হয় তার একটি ছবি। ক্রমে সেটাই হয়ে যায় মিমের ‘বিষয়বস্তু’। গত কয়েক বছরে ক্রমেই বেড়েছে তার জনপ্রিয়তা।

ইনস্টাগ্রামে চিমসের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে কুকুকটির মালিক জানিয়েছেন, গত শুক্রবার সকালে সার্জারির সময়েই বলটজ চলে গিয়েছে। ক্যানসারের চিকিৎসায় কেমোথেরাপি এবং অন্যান্য যাবতীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করেও শেষ পর্যন্ত লাভ হয়নি। অস্ত্রোপচার সময়ই সে অচৈতন্য হয়ে পড়ে। আর সে জেগে ওঠেনি। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, চিমসের কেমোথেরাপি হওয়ার কথা ছিল। অন্যান্য সম্ভাব্য উপায়েও চিকিৎসা চালিয়ে তাকে সুস্থ করতে মরিয়া ছিলেন সকলে। কিন্তু শেষপর্যন্ত সেই চেষ্টার আগেই না ফেরার দেশে চলে গিয়েছে।

১২ বছর বয়সে চিরবিদায় মিল হংকংয়ের বাসিন্দা সারমেয়। চিমসের মালিকের আবেদন, ‘কেউ দুঃখিত হবেন না। মনে করুন ব্যালটজ এই দুনিয়াকে কতটা আনন্দ দিয়েছিল। একটি শিবা ইনুর হাসিমুখ আপনাদের সঙ্গে আমাকে যুক্ত করেছিল। অতিমারীর সময়ে কত মানুষকে সে সাহায্য করেছিল। আপনাদের অনেককেই সে আনন্দ দিয়েছে। কিন্ত এখন ওর লক্ষ্য পূরণ হয়ে গিয়েছে’।

পাশাপাশি তিনি আরও লিখেছেন, ‘এখন বলটজ আকাশে নতুন বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সেখানেও নিশ্চয়ই ভালো ভালো খাবার খাচ্ছে’।

 

বন্ধ করুন