বিয়ের পিঁড়িতে বসেন গায়ক দুর্নিবার বৃহস্পতিবার। দ্বিতীয় বিয়ের আগে থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় কটাক্ষের মুখে তিনি। শুরুটা অবশ্য হয়েছিল প্রথম স্ত্রী মীনাক্ষীর হাত ধরেই।
1/6আপাতত সোশ্যাল মিডিয়া সেজেছে বিয়ের রঙে। বৃহস্পতিবার সাত পাকে বাঁধা পড়েন দুর্নিবার সাহা আর প্রসেনজিতের চট্টোপাধ্যায়ের জনসংযোগের দায়িত্বে থাকা মোহর ওরফে ঐন্দ্রিলা। একাধিক তারকার সমাবেশে বেশ ধুমধাম করেই হল বিয়েটা। বর-কনের সঙ্গে ছবি দিয়েছেন একাধিক তারকা। তবে নেটিজেনদের একটা অংশের মন কেমন করছে দুর্নিবারের আগের বউ মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের জন্য। দুর্নিবারের বিয়ের দিনটা কী করছিলেন তিনি?
2/6বিয়ের দিনকয়েক আগেই মীনাক্ষী সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছিলেন, ‘'আপনার উচিত আপনার জীবনের রণবীর কাপুরকে যেতে দেওয়া। এবং রণবীর সিংকে আসতে দেওয়া। … এই পোস্ট নিয়ে আপনাদের সব অনুমান সঠিক।’
3/6২০১৭ সালে আইনি মতে বিয়ে সারেন মীনাক্ষী এবং দুর্নিবার। তারপর তাঁরা একসঙ্গেই থাকতেন। এরপর সামাজিক বিয়ে করেন ২০২১ সালে। তবে সেই বিয়ের বয়স বছরখানেক হতে না হতেই সমস্যার শুরু। ২০২২ এর মাঝামাঝি আলাদা হয়ে যান মীনাক্ষী, দুর্নিবার।
4/6দুর্নিবারের বিয়ের আগের দিন একটি পোস্ট করেছিলেন মীনাক্ষী সোশ্যালে। তবে সেখানে প্রাক্তনের কোনও উল্লেখ নেই। নীলাঞ্জন ঘোষ ও কিঞ্জল চট্টোপাধ্যায়ের তবলা বাজানোর একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছিলেন। তারপর থেকেই তিনি চুপ। একটু কি মন খারাপ হচ্ছে একসময়ের ঘরের মানুষকে ফের বিয়ের সাজে দেখে!
5/6দুর্নিবার-ঐন্দ্রিলার বিয়েতে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছিলেন প্রসেনজিৎ। তিনিই ছিলেন কনে কর্তা। বিয়ের পিঁড়ি ধরেন, শাঁখ বাজান। ছিলেন প্রসেনজিতের ছেলে তৃষাণজিৎ ওরফে মিশুকও। বিয়েবাড়িতে আসা সব অতিথিদের আপ্যায়ন করেন বাবা-ছেলে। তবে দুবার বিয়ে করা দুর্নিবারের বিয়েতে ‘মাতামাতি করায়’ কম কটাক্ষ হয়নি তিনবার বিয়ের পিঁড়িতে বসা বুম্বাদাকে নিয়ে।
6/6সোশ্যাল মিডিয়ায় চলতে থাকা সব কটাক্ষের জবাব দিলেন গায়ক শনিবার। দেখা গেল বিয়ের পর স্ত্রী মোহরকে কাছে টেনে নিয়ে, তাঁর গালে ঠোঁট রেখেছেন। সেই মুহূর্তটি লেন্সবন্দি করে ফেসবুকের দেওয়ালে পোস্ট করে লিখেছেন, ‘যখন আমরা আলোর রোশনাইয়ে সাজাব, তখন কিছু লোকজন বোকার মতো কিছু মন্তব্য করবেন।’