সিনেমা মুক্তির ক্ষেত্রে বক্স অফিস ক্ল্যাশ একটা বড় সমস্যা। আর এই বিষয়ে বলি-তারকাদের মধ্যে একমাত্র সলমনই এই সমস্যা নিয়ে মুখ খুলেছেন। এর আগে এক সাক্ষাৎকারে ছবির ক্ষেত্রে বক্স অফিস ক্ল্যাশ এড়াতে আরও বেশি করে সিনেমাহল বানানোর কথা বলেছিলেন সল্লু। বিশেষ করে সলমন মনে করেন, আমাদের দেশে সিঙ্গল স্ক্রিন হলের বড়ই অভাব।
সলমন বলেন, লকডাউনের সময় দেশের বহু সিঙ্গল স্ক্রিন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে এখন ধীরে ধীরে ব্যবসায় ফিরছে সেই সিনেমাহলগুলি। যেকারণে ছবিগুলিও ব্যবসা করছে। তবে সলমন জানান, তাঁর থিয়েটার ব্যবসায় আসার ইচ্ছে এখনও রয়েছে।
আরও পড়ুন-‘ছেলের বিয়ে দিয়ে শাশুড়ি কবে হবি?’ রচনাকে এ কেমন প্রশ্ন মানসীর! উত্তর এল…
আরও পড়ুন-ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে হঠাৎই অভিনয়ে, 'মেয়েবেলা'র মৌ এবার প্রসেনজিতের 'আলো', স্বীকৃতি বলছেন...
আরও পড়ুন-কলকাতায় শো করতে আসছেন শ্রেয়া ঘোষাল, কবে, কখন, কোথায় রয়েছে অনুষ্ঠান? টিকিটের দাম কত?
সলমন বলেন, ‘হ্যাঁ। আমি অনেকদিন ধরেই এই ব্যবসায় আসতে চাইছি। যদিও এটা একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া - জমি কিনতে হবে, সিনেমাহল বানাতে হবে। অনুমতি নিতে হবে, কর্মী নিয়োগ করতে হবে, আরও অনেককিছু। আশা রাখি, আগামী বছর এই কাজ আমি শুরু করতে পারব। ধীরে ধীরে কাজ করব, তবে অবশ্যই করব।’
প্রসঙ্গত, এর আগের 'রেস থ্রি', 'লাভরাত্রি' ছবির জন্য ডিস্ট্রিবিউটর হিসাবেও ব্যবসা করেছেন সল্লু। আর তখন থেকেই সিনেমা হল খোলার স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। তবে মুম্বইতে নয়, শহরের বাইরেই সিনেমাহল খোলার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
সলমন আরও জানান, ‘আমি এই মুহূর্তে ভালো চিত্রনাট্য খুঁজছিলাম। যেখানে অ্যাকশন নয়, ভালো গল্প থাকবে, কমেডি থাকবে। এবং আমি সেটা পেয়েছি। নন অ্যাকশন বলতে যেখানে একটা লক্ষ্য থাকবে, আত্মত্যাগ থাকবে, সততা থাকবে, গান থাকবে, ধামাল থাকবে আবার ক্লাইম্যাক্সও থাকবে। তবে ১০০ জনের সঙ্গে মারপিট নয়। শারীরিক লড়াই-ই শুধু লড়াই নয়। নাটক, প্রেম, ভালো গল্প থাকতে হবে। যেটা গোটা পরিবার বসে একসঙ্গে দেখতে পারবে।’