বাংলা নিউজ >
টুকিটাকি > Tour: কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার সেরা সময় নভেম্বর! উত্তরবঙ্গের এই ৫ গ্রামে থেকে দেখুন স্লিপিং বুদ্ধা
Tour: কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার সেরা সময় নভেম্বর! উত্তরবঙ্গের এই ৫ গ্রামে থেকে দেখুন স্লিপিং বুদ্ধা Updated: 19 Oct 2023, 04:56 PM IST Tulika Samadder অনেকেরই অভিযোগ একাধিকবার দার্জিলিং, গ্যাংটকে গিয়েও দেখা মেলেনি কাঞ্চনজঙ্ঘার। তাঁরা নভেম্বরে চলে যান পাহাড়ে। দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের আশপাশের এই ৫ গ্রাম থেকে পাবেন দুর্দান্ত ভিউ। 1/6 নভেম্বর মাসে পাহাড়ের আকাশ থাকে সবচেয়ে চকচকে। সব থেকে বেশি সুযোগ থাকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার। জানেন কি, উত্তরবঙ্গের কোন কোন জায়গা থেকে আপনি বিনা বাধায় সবচেয়ে সুন্দর ভাবে দেখতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘাকে? স্লিপিং বুদ্ধার গোটা রেঞ্জ আসবে চোখে। দেখে নিন কোন-কোন জায়গায় যাবেন- 2/6 চারখোল থেকে দুর্দান্ত ভিউ পাওয়া যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার। দার্জিলিং জেলার একটি ছোট গ্রাম এটি। উচ্চতা ৫০০০ ফুট। গ্রামের একাধিক জায়গা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং অন্যান্য পর্বতশৃঙ্গের ১৮০ ডিগ্রি ভিউ পাওয়া যায়। সঙ্গে পাবেন হোম স্টে-র সুস্বাদু খাবার, উষ্ণ আতিথেয়তা এবং দুর্দান্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ। 3/6 কালিম্পং-এর কাছেই রয়েছে বিখ্যাত ডেলো পার্ক। যেখান থেকেও আপনি মন ভরে দেখতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘা। নভেম্বর মাসে তাপমাত্রা থাকে মনোরম। চারদিকে ফুলে ভরা। এখানেও রয়েছে নানা বাজেটের একাধিক হোম স্টে। ডেলো থেকে লাভা, লোলেগাঁও, কালিম্পংও ঘুরে নেওয়া সম্ভব। 4/6 দার্জিলিং থেকে ২২ কিমি দূরত্বে দাওয়াইপানি। ফুলে মোড়া গ্রাম। এখানে আসলে আপনার মনে হবে, হাত বাড়ালেই কাঞ্চনজঙ্ঘা। একাধিক হোমস্টে পেয়ে যাবেন এখানে। এখান থেকে তিনচুলে, তাকদা, লামাহাটা, রঙ্গারুন থেকেও ঘুরে আসেন অনেকে। 5/6 অনেকে দাবি করেন, টাইগার হিলের থেকেও নাকি সুন্দর কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়া যায় চটকপুর থেকে। ৭৮৮৭ ফুট উচ্চতায় রয়েছে এই গ্রাম। একদম জঙ্গলের মাঝে হাতে গোনা কয়েকটি বাড়ি নিয়ে এই ছোট্ট গ্রামটি। চটকপুরে রয়েছে একটি ভিউ পয়েন্ট। গাইড নিয়ে একাধিক ট্রেকিং রুটেও ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে। 6/6 কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার আরেক আদর্শ জায়গা হল লামাহাট্টা পার্ক। ৫৭০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। ভারত সরকার তিব্বতী লামাদের এখানে বসবাস করার ব্যবস্থা করে দেওয়ার পরই এই জায়গার নাম হয় লামাহাট্টা। পাইনের জঙ্গল, উঁচু উঁচু পাহাড় আর চারদিকে নীস্তব্ধতা। এনজেপি থেকে এখানে পৌঁছতে সময় লাগে তিন ঘণ্টা মতো। বছরখানেক আগেই এই পার্কের উদ্বোধন হয়। পার্কের ভিতরে ঢুকে করে ফেলতে পারবেন একটা ঘণ্টাখানেকের ট্রেক। একদম চূড়ায় রয়েছে একটি লেক, যা গ্রামবাসীদের কাছে খুব পবিত্র।