Tour: মন ভালো নেই? চলুন অরোভিল!যেন বিশ্বগ্রাম, ছুঁয়ে দেখুন অরবিন্দের সমাধিস্থল Updated: 02 Feb 2023, 02:58 PM IST Satyen Pal গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন অরোভিল। ঋষি অরবিন্দ আর শ্রীমার আদর্শে তৈরি বিশ্বগ্রাম। বলা ভালো এক গ্রামে গোটা বিশ্বের স্থান। বহু ভাষাভাষি, বর্ণ, সংস্কৃতির এক অদ্ভূত মিলনস্থল। না দেখলে এই ভারতের দেখা হবে না অনেক কিছুই। 1/6 বাংলায় জন্ম। অগ্নিযুগের বীর বিপ্লবী। ঋষি অরবিন্দ। পরবর্তী জীবনে তিনিই আধ্যাত্মিক পথে মানুষকে এক নতুন দিশা দেখিয়েছিলেন। পুদুচেরিতে আজও ছড়ানো রয়েছে তাঁর মহান কর্মকান্ড। দেশ বিদেশের মানুষ আজও প্রণাম করেন তাঁর সমাধিতে। অরবিন্দ আশ্রমে সেই সমাধিকে ছুঁলে সারা শরীরে এক অদ্ভূত অনুভূতি হয় আজও। এমনটাই মনে করেন অনেকে। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/6 ঋষি অরবিন্দের আদর্শকে ছড়িয়ে দিয়ে তৈরি হয়েছিল অরভিল( aurovile) এক শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশে তৈরি হয়েছিল এই বিশাল আয়তনের অরবিন্দ চর্চা কেন্দ্র। এবার ছুটিতে পরিবার নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সেই অরভিলে। এখানেই রয়েছে সেই মাতৃমন্দির। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/6 পুদুচেরি স্টেশনে নামলেই দেখবেন বাইরে প্রচুর অটো রয়েছে। সেই অটোই আপনাকে নিয়ে যাবে অরবিন্দ আশ্রমে। আপনার বেড়ানোর একটি দিন রেখে দিন বাংলার বীর বিপ্লবী আর আধ্যাত্মিক নেতা শ্রী অরবিন্দ কর্মকান্ড ঘুরে দেখার জন্য। গোটা শহরটাই যেন অরবিন্দময়। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/6 এখানে থেকে চলে যান অরোভিলে। পুদুচেরি থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে। পুরোটা দেখতে প্রায় ঘণ্টা চারেক সময় লাগবে। নানা ভাষার, নানা দেশ, নানা সংস্কৃতির মানুষ এখানে বাস করেন। এক অদ্ভূত পরিবেশ। বিভেদের মাঝে মিলন মহান। এখানেই আছে মাতৃমন্দির। ১৯৭১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এই মাতৃমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল। মন ভরে দেখুন মাতৃমন্দির। আগাম অনুমতি থাকলে মাতৃমন্দিরে ঢুকতে পারবেন আপনিও। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 5/6 অটো নিয়ে চলে যান অরবিন্দ আশ্রমে। বাইরে জুতো রাখার নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে। কাছেই সমুদ্র। শান্ত পরিবেশ। মোবাইল সুইচড অফ করে অরবিন্দ আশ্রমে প্রবেশ করুন। নিস্তব্ধ গোটা আশ্রম। সেই নীরবতাকে উপলব্ধি করুন। সমাধি থেকে একটু দূরে বসতে পারেন। মনে হবে এই ব্যস্ততার জগৎ মিথ্যা। অন্য জগতে হারিয়ে যেতে পারেন আপনি। দশটা পাঁচটার জীবন থেকে এ এক অন্য অনুভূতি হতে পারে আপনার। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 6/6 হাওড়া থেকে পুদুচেরি যাওয়ার ট্রেন আছে। পুদুচেরি শহরে দিন দুয়েক থাকতেই পারেন। হোটেলও আছে একাধিক। কীভাবে সময় কেটে যাবে, এক অন্যরকম অনুভূতি নিয়ে ফিরবেন আপনি, এটা বলাই যায়। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন