সিপিএম সাংসদ বিনয় বিশ্বাম আধারের ডেটা ভল্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সাম্প্রতিককালে ক্যাগের রিপোর্টে আধারের 'এনক্রিপশন' পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি আধার কার্ডের ব্যক্তিগত তথ্য বাইরে ফাঁস হচ্ছে? যার জবাবে রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণো জানান, UIDAI এর আধার ডেটা ভল্ট থেকে কোনও তথ্য বাইরে ফাঁস হয়নি।
সাফ বার্তায় তিনি জানান,'আধারে ২৫৬ টি এনক্রিপশন পদ্ধতি মেনে চলা হয়, আর এখনও পর্যন্ত কোনও তথ্য ফাঁসের রেকর্ড নেই।'এক্ষেত্রে অথেন্টিকেশন ইউজার এজেন্সির অডিটের প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। এক্ষেত্রে ইউএআইডিএআই এখনও পর্যন্ত ১৬৯ টি অডিটের মধ্যে পেয়েছে ১৩৩টি। তবে মন্ত্রী সাবধান করছেন যে, যাতে নাগরিকরা নিজেদের আধারের তথ্য যত্রতত্র ছড়িয়ে না দেন। সেপ্টেম্বরে রয়েছে CUET-র স্নাতোকোত্তর পর্বের প্রবেশিকা পরীক্ষা, তারিখ ঘোষণা UGCর
সতর্ক বার্তায় মন্ত্রী বলেন, কোনও বৈধ জায়গা ছাড়া এই তথ্যগুলি যেন অন্যত্র কেউ না জানান। আংশিকভাবে ঢাকা আধারও এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হয়। তিনি বলছেন, ইউএডিএআই ইতিমধ্যেই আধার লকিং সিস্টেম তৈরি করেছে। এছাড়াও বায়োমেট্রিক লকিং সিস্টেমও এতে রয়েছে। সাম্প্রতিক ক্যাগের রিপোর্টে দেখা গেছে যে আধার প্রমাণীকরণ সিস্টেমের সাথে জড়িত সংস্থাগুলি ইউএআইডিএআই বা নির্দিষ্ট ইনফরমেশন সিস্টেমের বার্ষিক অডিট করতে ব্যর্থ হয়েছে আধার অথেন্টিকেশন সিস্টেম। তথ্য বলছে, ২০১৯ সাল থেকে মোট ১,২২,৪৫৪টি ডুপ্লিকেট আধার বাতিল করা হয়েছে এবং অন্ধ্রপ্রদেশ ২০,৬৯৬টি বাতিলের সাথে তালিকার শীর্ষে রয়েছে, তারপরে মধ্যপ্রদেশ ১৩,০৮৩টি এবং কর্ণাটক ১২৫৫২টি বাতিলের সাথে রয়েছে৷