প্রায় পাঁচ শতাব্দী আগে সুলতান মামুদ বেগদা ধ্বংস করেছিলেন গুজরাতের এই মন্দির। সেই মন্দিরই এবার নবনির্মাণ করা হল। সেই মন্দিরের চূড়ায় ৫০০ বছর পরে ধ্বজা ওড়ালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পাভাগড় পাহাড়ের উপর শ্রী কালিকা মাতার মন্দির। ১৫ শতকে এই মন্দিরেই হামলা চালিয়েছিল সুলতান মামুদ। সেই মন্দিরের উপর তৈরি হয়েছিল দরগা। সূত্রের খবর সেই দরগাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। মন্দিরের গঠনকে অপরিবর্তিতে রেখে সংস্কার করা হয়েছে গোটা এলাকা।
সেই মন্দিরের উপর মোদী উড়িয়ে দিলেন পতাকা। তিনি বলেন, ফের পাভাগড় মন্দিরের চূড়ায় দীর্ঘ শতক পরে উড়ল পতাকা। এই শিখর ধ্বজা শুধু বিশ্বাস আর আধ্য়াত্মিকতার প্রতীক নয়, এই পতাকা একটি প্রতীক যেটা জানিয়ে দেয়, শতাব্দী চলে যায়, যুগ পরিবর্তন হয়, কিন্তু বিশ্বাস থেকে যায়।
মোদী বলেন, গুপ্ত নবরাত্রির আগে এটাই বোঝা যাচ্ছে যে শক্তির ক্ষয় নেই। রাম মন্দির, বিশ্বনাথ ধাম, কেদারধামের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজ দেশের আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক উজ্জ্বলতা ফের ফিরে এল। প্রাচীন পরিচতি কে সঙ্গে নিয়ে ফের নতুন ভারত গর্বের সঙ্গে বাঁচবে। আধুনিক সম্ভাবনাও থাকবে।
সেই যাত্রারই অঙ্গ এই পাভাগড়ের মন্দিরের নবনির্মাণ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই মন্দির সবকা সাথ সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস ও সবকা প্রয়াসের প্রতীক। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মা ১০০ বছরে পা দিয়েছেন। সেকথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, ঠিক অন্য মায়েদের মতো আমার মা একদিকে সাধারণ ও অন্য়দিকে অসাধারণ।