শখ, আরামদায়ক যাতায়াত ইত্যাদি মাথায় রেখে এখন আরও বেশি মানুষ গাড়ি/মোটরসাইকেল নিচ্ছেন। পাল্লা দিয়ে আয় বাড়ছে সরকারের। কেন? কারণ শুধুমাত্র কলকাতায় গাড়ির রেজিস্ট্রেশন বাবদই(চার চাকা+দুই চাকা) কোষাগারে প্রায় ৩০১ কোটি টাকা ঢুকেছে।
1/5সময়ের সঙ্গে ক্রমেই কলকাতায় গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটা সময় ছিল, শুধুমাত্র উচ্চপদস্থ পেশাদার বা ব্যবসায়ীরাই চার চাকা কিনতেন। আর যাঁদের সাধারণত যাতায়াতের দরকার পড়ত, তাঁরাই মোটরসাইকেল নিতেন। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। আয় ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে বেড়েছে ব্যয়ের প্রবণতাও। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স) (Reuters)
2/5শখ, আরামদায়ক যাতায়াত ইত্যাদি মাথায় রেখে এখন আরও বেশি মানুষ গাড়ি/মোটরসাইকেল নিচ্ছেন। পাল্লা দিয়ে আয় বাড়ছে সরকারের। কেন? কারণ শুধুমাত্র কলকাতায় গাড়ির রেজিস্ট্রেশন বাবদই(চার চাকা+দুই চাকা) কোষাগারে প্রায় ৩০১ কোটি টাকা ঢুকেছে। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (Reuters)
3/5একটু পরিসংখ্যান দেখলেই ব্যাপারটা বোঝা আরও সহজ হবে। ২০২০ সাল। মহামারীর বছর। সেই বছরও সব মিলিয়ে ২৮,৩৫১টি গাড়ি রেজিস্টার্ড হয়েছিল। মাত্র ১৬% কমেছিল গাড়ির রেজিস্ট্রেশন। কিন্তু মহামারী বিদায় নিতেই, ২০২১ সালে ফের গাড়ি কেনার প্রবণতা বাড়ে। ২০২২ সালে সেটি এক লাফে বেড়ে প্রায় ১৮% বেড়েছে। গত বছর মোট ৩৩,৫২৯টি গাড়ির রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস (Reuters)
4/5উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এর মধ্যে ১৯,০৭৮টি দ্বি-চাকার গাড়ি। ১৪,৩৭২টি ব্যক্তিগত চার চাকার গাড়ি। অর্থাত্, মোটরসাইকেল-স্কুটারের তুলনায় চার চাকা যে অনেক কম বিক্রি হয়, তা কিন্তু বলা যাবে না। ফাইল ছবি: পিটিআই (Reuters)
5/5এর ফলে সরকারের ভাঁড়ারে ঢুকেছে মোটা টাকা। ২০২১ সালে ২৫১ কোটি টাকা এসেছিল RTO মারফত। এদিকে ২০২২ সালে সেটি বেড়ে ৩০১ কোটি টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। (ছবি সৌজন্য পিটিআই) (Reuters)