ভারতে প্রায় ১,০০০ খেলনা প্রস্তুতকারকের কাছে এই BIS লাইসেন্স রয়েছে। এর মধ্যে ৯৮২টি ভারতীয় সংস্থা। অন্যদিকে ২৯টি বিদেশি কোম্পানি। ভারতের বিদেশি খেলনা কোম্পানিগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি এসেছে ভিয়েতনাম থেকে। সেখানকার প্রায় ১৪টি সংস্থার কাছে এই মানদণ্ডের ছাড়পত্র রয়েছে।
1/5গত দুই বছরে BIS সার্টিফিকেটের আবেদন করেছে ১৬০টির বেশি চিনা খেলনা নির্মাতা। কিন্তু তাদের কাউকেই ছাড়পত্র দেয়নি ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস। শুক্রবার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনই উল্লেখ করা হয়েছে। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (Reuters)
2/5BIS-এর ডিরেক্টর জেনারেল প্রমোদ কুমার তিওয়ারি এক সাংবাদিক সম্মেলনে জানন, ‘এখনও পর্যন্ত কোনও চীনা খেলনা প্রস্তুতকারককে বিআইএস লাইসেন্স দেওয়া হয়নি।’ ফাইল ছবি: এপি (Reuters)
3/5 তিনি বলেন, ভারতে প্রায় ১,০০০ খেলনা প্রস্তুতকারকের কাছে এই BIS লাইসেন্স রয়েছে। এর মধ্যে ৯৮২টি ভারতীয় সংস্থা। অন্যদিকে ২৯টি বিদেশি কোম্পানি। ভারতের বিদেশি খেলনা কোম্পানিগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি এসেছে ভিয়েতনাম থেকে। সেখানকার প্রায় ১৪টি সংস্থার কাছে এই মানদণ্ডের ছাড়পত্র রয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
4/5BIS-এর ৭৬তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে এদিন সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানেই এমনটা জানান BIS আধিকারিক। তাহলে কি চিনা সংস্থার খেলনা বিক্রি হলে তার বিরুদ্ধে ক্রেতারা অভিযোগ করতে পারেন? এক কথায় এর উত্তর হল -হ্যাঁ। 'আপনি যদি কোনও বিক্রেতাকে চিনে তৈরি খেলনা বিক্রি করতে দেখেন, সেক্ষেত্রে BIS-এর কাছে অভিযোগ রেজিস্টার করতে পারেন,' জানালেন প্রমোদ কুমার তিওয়ারি। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
5/5২০২০ সালে, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রক খেলনার গুণমান নিয়ন্ত্রণের জন্য বিশেষ নির্দেশিকা প্রকাশ করে। এটি ১ জানুয়ারি ২০২১ থেকে কার্যকর হয়। উক্ত নির্দেশিকায়, ভারতের সমস্ত খেলনা নির্মাতাদের একটি BIS লাইসেন্স নেওয়া আবশ্যিক করা হয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)